মিয়ানমারের প্রতিনিধি বলেন, দ্বৈতনীতি ও রাজনীতিকরণ সংশ্লিষ্ট সমস্যার সমাধানে উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রচেষ্টাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। সিনচিয়াংয়ে সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদের মোকাবিলা করতে এবং হংকং বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলে স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করতে চীন সরকারের প্রচেষ্টাও এর অন্তর্ভুক্ত। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মানবাধিকার কাউন্সিলকে যাতে অপব্যবহার করা না-হয় তা নিশ্চিত করতে হবে।
উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি তাঁর ভাষণে হংকং ও সিনচিয়াংয়ের অজুহাতে চীনের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না-করতে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর প্রতি তাগিদ দেন।
ক্যাম্বোরিয়ার প্রতিনিধি তাঁর ভাষণে বলেন, নিরাপত্তা ও শান্তি হলো টেকসই উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের প্রয়োজনীয় শর্ত। জাতীয় নিরাপত্তা আইন হলো বিভিন্ন দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। হংকংয়ে জাতীয় নিরাপত্তা আইন জারির ফলে আরও শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল, ও সমৃদ্ধ হংকং গড়ে ওঠার সুযোগ সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে, সন্ত্রাসবাদ ও চরমবাদ হলো মানবজাতির অভিন্ন শত্রু। সিনচিয়াং ইস্যুতে বাস্তবতাকে সম্মান করা এবং চীনের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না-করতে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর প্রতি তাগিদ দেয় ক্যাম্বোরিয়া।
তা ছাড়া, লাওস, মাদাগাস্কার এবং ভেনিজুয়েলার প্রতিধিনিরাও হংকং ও সিনচিয়াং ইস্যুতে চীনের অবস্থানকে সমর্থন করেন। (লিলি/আলিম/শুয়ে)