প্রবন্ধে তিনি চীনে ও ইউরোপে মহামারী প্রতিরোধে নেওয়া বিভিন্ন ব্যবস্থা তুলে ধরেন। ইউরোপ চীনের সফল অভিজ্ঞতার ওপর নজর রেখে সংশ্লিষ্ট অভিযান চালালে ক্ষয়ক্ষতি কমে যাবে বলেও তিনি মনে করেন।
প্রবন্ধে বলা হয়, যখন চীন নিষেধাজ্ঞার ব্যবস্থা নেয়, তখন ইউরোপের কোনো কোনো দেশ তাকে 'চূড়ান্তবাদ' বা 'সর্বগ্রাসী' বলে উপহাস করেছিল। এখন ইউরোপ আস্তে আস্তে বুঝতে পারছে যে, এই পদ্ধতিতে ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে।
মহামারীর নিয়ন্ত্রণের অবস্থা অনুযায়ী সরকারের উদ্যোগে নিষেধাজ্ঞার ব্যবস্থা প্রশমন করা যুক্তিযুক্ত বলে তিনি মনে করেন। চীনা নাগরিকরা কঠোর শৃঙ্খলার ভিত্তিতে মহামারী প্রতিরোধে অংশ নেন। জার্মানিতে কঠোর শৃঙ্খলা থাকা সত্ত্বেও অনেকে নিয়মের পরিপন্থি কাজ করেছেন।
তিনি লিখেছেন, নিজেকে এবং অন্যদেরকে সুরক্ষা করতে চীনারা মাস্ক পরেন। জার্মানিতে অনেকের কাছে মাস্ক পরা গুরুত্বপূর্ণ মনে হলেও, অনেকেই তা পরেননি।
তিনি বলেন, মহামারী মোকাবেলার ক্ষেত্রে চীন দৃস্টান্ত স্থাপন করেছে। ইউরোপ চীনের আচরণকে সম্মান করলে এবং সংশ্লিস্ট অভিযান চালালে অনেক ক্ষয়ক্ষতি আসলেই এড়ানো সম্ভব হবে। (লিলি/আলিম/শুয়ে)