৯ জুলাই বিকালে উত্তর চীনে অন্তর্মঙ্গোলীয় স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চলের এর্দোস ও পাও থৌতে পেইচিং অলিম্পিক গেমসের মশাল হস্তান্তরশেষ হয়েছে।
সকাল ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে অলিম্পিক মশালের হস্তান্তর অনুষ্ঠান এর্দোস শহরের চেঙ্গিস খান সমাধি চত্বরে শুরু হয়। প্রথম মশাল বাহক ছিলেন ১৯৯৬'এর আটলান্টা অলিম্পিক গেমসের চাকতি নিক্ষেপের চ্যাম্পিয়ন চীনের মঙ্গোলিয়া জাতির খেলোয়াড় হাসিলাও। ৬.৩ কিলোমিটারের মশাল যাত্রায় মোট ১০৪জন বাহক অংশ নিয়েছেন।
দুপুর ২টায় চীনের ম্যারাথন চ্যাম্পিয়ান হু কাং প্রথম মশাল বাহক হিসেবে পাও থৌ শহরে মশাল হস্তান্তর শুরু করেন। মশাল যাত্রা প্রথম সাংস্কৃতিক প্রাসাদ থেকে ইয়িন হো মহাচত্বর, সরকারী পৌর ভবন পার হয়ে অবশেষে আর্ডিং মহাচত্বর পর্যন্ত যাওয়ার কথা। ১৯৬৪ সালে তত্কালীন গণ কমিউনের ছাগল রক্ষা করে "তৃণভূমির বীরাঙ্গনা বোন"এর খ্যাতি পাওয়া লুং মেই এবং ইয়ু রুং চূড়ান্ত মশাল বাহক হিসেবে মশাল হস্তান্তর শেষ করবেন।
১০ জুলাই পেইচিং অলিম্পিক গেমসের মশাল অন্তর্মঙ্গোলিয়ার চি ফেং শহরে হস্তান্তর হবে।
(ওয়াং তান হোং)
|