চীনের তিব্বত বিষয়ক গবেষণা কেন্দ্রের ইতিহাস ইনস্টিটিউটের গবেষক চাং ইয়ু সম্প্রতি এক বিশেষ সাক্ষাত্কারে বলেছেন, তিব্বতের ঐতিহ্যিক সংস্কৃতি হচ্ছে চীনের ঐতিহ্যিক সংস্কৃতি ভান্ডারের একটি অংশ। এর মধ্যে শিক্ষামূলক বহু অভিজ্ঞতা সম্পন্ন জ্ঞান রয়েছে। বাস্তব অনুশীলনের মাধ্যমে অব্যাহতভাবে তার সমৃদ্ধি ও বিকাশ করা দরকার।
চাং ইয়ু বলেন, দীর্ঘ ঐতিহাসিক প্রক্রিয়ায় তিব্বতের ঐতিহ্যিক সংস্কৃতিতে এখন সেরা ফল ধরেছে। প্রাচীন দলিল ও গ্রন্থ, তিব্বতী চিকিত্সাবিদ্যা, জ্যোতির্বিদ্যা ও গণিতবিদ্যার ক্ষেত্রে লক্ষণীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। হাজার বছরের সংরক্ষিত মন্দির ও প্রাসাদসহ নানা স্থাপত্য হচ্ছে তিব্বতী ঐতিহ্যিক সংস্কৃতির আরেকটি উজ্জ্বলতম দৃশ্য।
চাং ইয়ু মনে করেন, তিব্বতের শ্রেষ্ঠ ঐতিহ্যিক সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে চাইলে মনোযোগ দিয়ে তাকে জানতে হয়। যাতে তার মূল বিষয়ে প্রবেশ করা যায়। অব্যাহতভাবে তা নিয়ে গবেষণা করা এবং পূর্বপুরুষের অভিজ্ঞতা ও বুদ্ধি বৃত্তিক কর্মকান্ড থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা দরকার। সেরা ঐতিহ্যিক সাংস্কৃতিক সফলতা শ্রেষ্ঠ ঐতিহ্যিক সাংস্কৃতিক চেতনাকে সামাজিক সভ্যতার অগ্রগতির চালিতাশক্তিতে রুপান্তরিত করবে। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|