চীনের বেতার ও টেলিভিশন সাধারণ ব্যুরো, কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও ক্রীড়া সাধারণ ব্যুরো সম্প্রতি যৌথভাবে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এতে 'এক লোকের অলিম্পিক'সহ অলিম্পিক সম্পর্কিত পাঁচটি চলচ্চিত্র দেখানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
এই পাঁচটি চলচ্চিত্র যথাক্রমে হচ্ছে, 'এক লোকের অলিম্পিক', 'মাইমাইটির ২০০৮', 'ওপেন আইস' , 'স্বপ্ন ২০০৮' ও 'চিয়ার আপ, চায়না'।
'এক লোকের অলিম্পিক' চলচ্চিত্রে অলিম্পিক গেমসে অংশগ্রহণকারী চীনের প্রথম প্রতিনিধি, স্বল্প-পাল্লার দৌড়বিদ লিউ ছাং ছুনের ১৯৩২ সালে লস অ্যান্জেলেস অলিম্পিক গেমসে অংশ নেয়ার কাহিনী তুলে ধরেছে।
'মাইমাইটির ২০০৮' চলচ্চিত্রে সিনচিয়াংয়ের সংখ্যালঘু জাতির গ্রামের শিশুরা অলিম্পিক গেমসকে অভ্যর্থনা জানাতে একটি ফুটবল দল গঠন করে। অলিম্পিক চেতনার প্রভাবে শহরবাসীদের স্বদেশ নির্মাণের প্রয়াস নিয়ে এ ছবির কাহিনী গড়ে উঠেছে।
'ওপেন আইস' চলচ্চিত্রে চীনের হেইলুংচিয়াং প্রদেশের একটি ক্রীড়া স্কুলের কোচের কঠোর পরিশ্রমে চীনের শর্ট-ট্র্যাক স্পিড স্কেটিং খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণের কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে।
প্রামান্য চলচ্চিত্র 'স্বপ্ন ২০০৮'-তে চীনের অলিম্পিক গেমসের আয়োজনের আবেদন ও সম্পূর্ণ প্রস্তুতি পর্বের তথ্যচিত্র গ্রন্থিত করা হয়েছে।
প্রামাণ্য চলচ্চিত্র 'চিয়ার আপ, চায়না'-তে ঐতিহাসিক উপাত্তসহ চীনের এক শত বছরের অলিম্পিক ইতিহাস ও ক্রীড়া উন্নয়ন ইতিহাস প্রদর্শিত হয়েছে।(ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|