১৯৪৯ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত চীন সরকার ১০ লক্ষাধিক তিব্বতীকে খুন করেছে বলে মিথ্যা প্রচারনা চালিয়েছে তিব্বত যুব কংগ্রেস। সম্প্রতি তিব্বত স্বায়ত্ত্বশাসিত পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব থেকে জানা গেছে, গত অর্ধ শতাব্দীতে তিব্বতে জনসংখ্যা ১.৮ গুণ বেড়েছে।
এ হিসাব থেকে আরও জানা গেছে, ১৯৫৯ সালে তিব্বতের জনসংখ্যা ছিল ১০ লাখ। ২০০৭ সালে এ সংখ্যা ২৪ লাখ ৪০ হাজারে দাঁড়িয়েছে, যা ১৯৫০ সালের তুলনায় ১.৮ গুণ। এ জনসংখ্যার ৯২ শতাংশ তিব্বতী। তিব্বতীদের গড় আয়ু ১৯৫৯ সালে ৩৫.৫ বছর থেকে বেড়ে বর্তমানে ৬৭ বছরে উন্নীত হয়েছে।
তিব্বত স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চলে প্রধানত তিব্বতী জাতির মানুষই বসবাস করে। তিব্বতী ছাড়া মেনবা জাতিসহ আরও দশটিরও বেশী সংখ্যালঘু জাতি সেখানে বসবাস করে। চীন সরকার পরপর চারবার সেখানে জনশুমারি চালিয়েছে। হিসাব থেকে জানা গেছে, তিব্বতী জাতির জনসংখ্যা সে অঞ্চলের মোট জনসংখ্যার সর্বোচ্চ ৯৬.৬ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৯২.২ শতাংশ। তিব্বতী জাতি এখনও পর্যন্ত তিব্বত অঞ্চলের প্রধান জাতি।
(ওয়াং তান হোং)
|