সম্প্রতি কিছু বিদেশী বিশেষজ্ঞ ও সংবাদদাতা প্রবন্ধ প্রকাশ বা সাক্ষাত্কার দেয়ার মাধ্যমে তিব্বত সমস্যায় কিছু পশ্চিমা গণ মাধ্যমের নীতি বিবর্জিত আচরণের সমালোচনা ও তা খন্ডন করেছেন।
ভারতের 'এশিয়ান এজ' পত্রিকার রাজনৈতিক ভাষ্যকার সীমা মুস্তফা ২৮ এপ্রিল এক সাক্ষাত্কারে বলেছেন, তিনি তিব্বতে সাক্ষাত্কার নেয়ার সময় দেখেছেন, সে স্থানটি হচ্ছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ ও জনগণের সুখে-শান্তিতে বসবাসের একটি জায়গা। তিনি মনে করেন, পশ্চিমা গণ মাধ্যমের অনেক সাংবাদিক কখনোই চীনের তিব্বতে যান নি। তবে তারা চীনের তিব্বত নীতির ওপর আক্রমণ চালিয়ে ফলাও করে প্রচার করেছে। এটা সাংবাদিকদের মৌলিক পেশাগত নৈতিকতার অধপতন।
জার্মান প্রাচ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ মারিয়ন শেনদার ১৫ এপ্রিল ইন্টারনেটে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে লিখেছেন, ১৯৫০ সালের আগে তিব্বতের অবস্থা খুব খারাপ ছিল। কিন্তু এখন তিব্বতের স্বশাসনের ক্ষমতা আছে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় সরকার তিব্বতকে নানা ধরণের সাহায্যও করছে। তিনি আশা করেন, পশ্চিমা গণ মাধ্যম তদন্ত করার পর মন্তব্য করবে। উস্কানি মূল আচরণ প্রদর্শন করবে না।
নেপাল থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক 'নেপাল'এর সাংবাদিক ভোজরাজ ভাট সম্প্রতি এক সাক্ষাত্কারে বলেছেন, 'আমি নিজেই তিব্বতে সাক্ষাত্কার নেয়ার সময় উপলব্ধি করেছি যে পশ্চিমা গণ মাধ্যম মিথ্যা কথা বলে বেড়াচ্ছে।' (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|