সম্প্রতি পশ্চিমা কিছু কিছু তথ্য মাধ্যম নিবন্ধ প্রকাশ করে তিব্বত সমস্যায় পাশ্চাত্য দেশগুলোর কার্যকলাপের সমালোচনা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের 'লস এ্যান্জেলেস টাইমস' পত্রিকার ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত একটি নিবন্ধে বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ শতাব্দী থেকেই তিব্বত চীনের শাসনাধীনে ছিল। তিব্বতের ওপর চীনের শাসন ক্ষমতা শক্তিশালী বা দুর্বল হতে পারে। তবে এটা সত্য যে, তিব্বতে চীনের শাসনের সময় কিছু কিছু পাশ্চাত্য দেশের অস্তিত্বের সময়ের চেয়েও দীর্ঘ। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ স্বার্থের কথা বিবেচনা করে পাশ্চাত্য দেশগুলো এ ধরনের নেতিবাচক মনোভাব নিয়েছে। পাশ্চাত্য দেশগুলোর উচিত দালাই ও চীন সরকারের মধ্যকার মতভেদ কমানো। একে আরো সম্প্রসারণ করা উচিত নয়।
২৪ এপ্রিল জার্মান 'ফোকাস' সাপ্তাহিক পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, জার্মান অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ মত প্রকাশ করেছে যে, জার্মানী অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সমৃদ্ধ চীনের রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না। সম্প্রতি জার্মান প্রধানমন্ত্রী অ্যান্জেলা মার্কেল তিব্বত সমস্যায় চীনের বিরুদ্ধে সমালোচনার মনোভাব প্রকাশের ফলে বিদেশে জার্মান শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বার্থের ক্ষতি হয়েছে। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|