পেইচিং অলিম্পিক গেমসের অর্ধেকেরও বেশি বিদেশে মশাল হস্তান্তর অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে । সম্প্রতি কয়েকটি বিদেশী সংবাদ মাধ্যম এ অনুষ্ঠানের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্য দেশগুলোর কিছু সংখ্যক রাজনৈতিক নেতা ও ব্যক্তির বুদ্ধিহীন আচরণ বিবেচনা করতে শুরু করেছে ।
১৪ এপ্রিল উপসাগরীয় অঞ্চলের বৃহত্তম ইংরেজী পত্রিকা 'গাল্ফ নিউজের'একটি প্রবন্ধে বলা হয়, চীনের অলিম্পিক গেমসের আয়োজন হয়তো পাশ্চাত্য দেশগুলোর কয়েকজন নেতাদের জন্য মানকতাবাদের মানদন্ড, মানবাধিকার নীতি ও গর্বের মনোভাব দেখানোর একটি সুযোগ সৃষ্টি করেছে । তবে জনসাধারণ ও বিভিন্ন দেশের অপেক্ষমান খেলোয়াড়দের এ মহা ক্রীড়া সম্মিলনের ক্ষতি করা ছাড়া এর কোনো তাত্পর্য নেই ।
১৫ এপ্রিল ওয়াল স্ট্রিট জারনাল পত্রিকা চীন সফর করা মার্কিন পন্ডিত সুসান ব্রাউনেলের সাক্ষাত্কার নিয়েছে । তিনি নিজের দেখা ও জানার তথ্যের মধ্য দিয়ে চীনের পক্ষে ওকালতি করেন । তিনি মনে করেন, চীন যেমন একটি সাফল্যজনক অলিম্পিক গেমস আয়োজন করবে, তেমনি একটি সম্মানসমৃদ্ধ আয়োজক দেশে পরিণত হবে । তিনি চীনের সমস্যার কথাও স্বীকার করেন । তবে তিনি মনে করেন, পাশ্চাত্য দেশগুলোর কতিপয় লোক গত কয়েক বছরে চীনের অর্জিত অগ্রগতিকে উপেক্ষার দৃষ্টিতে দেখছে । তিনি বলেন, চীনে উত্সাহ উদ্দীপনা ,আদর্শবাদ ও ভবিষ্যতের প্রতি আস্থা দেখা যায় । তবে বিদেশে চীনের চেহারা বিকৃত হয়েছে । (ছাও ইয়ান হুয়া)
|