সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জমি চাষ ও পশুপালনের কাঠামোর বিন্যাসের সুফল হিসেবে তিব্বতের কৃষক ও পশুপালকরা পরিবারিক হোটেল খোলা, বাইরে গিয়ে কাজ করা ও পরিবহনসহ নানা পার্শ্ববৃত্তি থেকে ধারাবাহিকভাবে বেশি আয় করছেন। তাঁদের জীবনযাপনের মানও ক্রমাগত বাড়ছে।
তিব্বতের ২৮ লাখ মানুষের মধ্যে ২২ লাখই কৃষক ও পশুপালক। ২০০৬ সাল থেকে তিব্বতে কৃষক ও পশুপালকদের পুনর্বাসন প্রকল্প শুরু হয়। এ পর্যন্ত সরকার এই প্রকল্পে প্রায় ৫৩০ কোটি ইউয়ান বরাদ্দ করেছে। এতে ১ লাখ ১০ হাজার কৃষক ও পশুপালক পরিবার নিরাপদ ও সুবিধাজনক নতুন বাড়িতে উঠেছেন।
তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের চেয়ারম্যান ছিংবা পুনছোগ বলেন, তিব্বতের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় জনসাধারণ অনেক সুবিধা পেয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকার সবসময় তিব্বতের উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে। ২০০৬ সালে তিব্বতের উন্নয়ন দ্রুততর করার লক্ষ্যে ৪০টি 'সহায়ক নীতি' চালু করা হয়েছে। গত বছর তিব্বতের সার্বিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য ১৮০টি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এর জন্য মোট ৭৭ বিলিয়ন ইউয়ান ব্যয় করা হবে। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|