২৬ মার্চ সিন হুয়া বার্তা সংস্থার এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, ভাংচুর, লুটতরাজ এবং অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন নাশকতামূলক কার্যক্রম তিব্বতের বিভিন্ন জাতির জনগণের মানবাধিকারকে পদদলিত করার শামিল।
নিবন্ধে বলা হয়, এসব ঘটনায় ১৮ জন নিরীহ মানুষ নিহত এবং ৩৮২ জন আহত হয়েছে। ১২০টি বাড়িঘর আগুনে বিধ্বস্ত, ৯০৮টি দোকান লুটপাট এবং ৭টি স্কুল ও ৫টি হাসপাতাল ভাংচুর করা হয়েছে। ১৪ মার্চ লাসায় সংঘটিত গুরুতর হিংসাত্মক অপরাধ ঘটনা থেকে দেখা গেছে, ভাংচুর, লুটতরাজ এবং অগ্নিসংযোগ হচ্ছে তিব্বতের বিভিন্ন জাতির জনগণের মানবাধিকারের প্রতি গুরুতর পদদলন।
নিবন্ধে আরো বলা হয়, আসলে "মানবাধিকারের" নামে দালাই চক্রের সত্যিকার ইচ্ছা এবং তার বরাবরের অবস্থান হলো তিব্বতের স্বাধীনতা এবং পুরানো তিব্বতের সামন্ততান্ত্রিক কৃতদাস প্রথা পুনরুদ্ধার করা। দালাই চক্রের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়িত হলে তিব্বতী জনগণের মানবিক দুযোর্গের মুখে পড়তে হবে। কিন্তু তাদের এই ষড়যন্ত্র অবশেষে ব্যর্থ হবেই। (লিলি)
|