তিব্বতী সংস্কৃতি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ, তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের সমাজ ও বিজ্ঞান একাডেমির লোক প্রথা ইস্টিটিউটের গবেষক ছিরেনপিংছুও সম্প্রতি বলেছেন, তিব্বতের ঐতিহ্যিক সংস্কৃতির বিকাশ ও সংরক্ষণের মধ্য দিয়ে বিরাট উন্নয়ন হয়েছে।
সংবাদদাতাদের সাক্ষাত্কার দেয়ার সময় ছিরেনপিংছু বলেন, পাশ্চাত্য দেশসমূহের সহানুভূতি ও সমর্থন অর্জনের জন্য দালাই চক্র পাশ্চাত্য দেশগুলোতে নিরন্তরভাবে 'তিব্বতী সংস্কৃতি ধ্বংস হওয়ার তত্ত্ব' প্রচার করছে। কিন্তু বিগত কয়েক দশক ধরে চীন সরকার তিব্বতের ঐতিহ্যিক সংস্কৃতি রক্ষার জন্য যে প্রচেষ্টা চালিয়েছে এবং সাফল্য অর্জন করেছে, তা সর্বজনীন সত্য।
তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের সংস্কৃতি বিভাগের পরিচালক নিমাছিরেন বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সরকার সংস্কৃতি ক্ষেত্রে দেয়া বরাদ্দ বাড়িয়েছে। তিব্বতের সাংস্কৃতিক বিনিময় তত্পরতা উত্তোরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাংস্কৃতিক বিনিময়ের উদ্দেশ্যে তিব্বত পরপর বিশটিও বেশি প্রতিনিধি দলকে বিদেশে পাঠিয়েছে।
এ সত্য থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে, গত কয়েক দশক ধরে চীন বিপুল পরিমাণ জনশক্তি, অর্থ ও সামগ্রী ব্যয় করে, আইন, অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনাসহ নানা উপায়ে তিব্বতী সংস্কৃতির অমূল্য বিষয় ও জাতীয় বৈশিষ্ট্যকে রক্ষা, উদ্ধার ও উজ্জ্বল করেছে। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে)
|