v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-05-15 16:14:39    
দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকার শহীদুল কেকে শুভ্রের সাক্ষাত্কার

cri
 দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকার রিপোর্টার সাব এডিটর শহীদুল কেকে শুভ্র চীন সফরকালে আমাদের সংবাদদাতা ইয়াং ওয়েই মিংয়ের সাক্ষাত্কার দিয়েছেন।

 সংবাদদাতাঃ ছোংছিংয়ের মানুষকে কেমন লেগেছে?

 শুভ্রঃ প্রথমে সি আর আই বাংলা বিভাগকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমাদের কিছু বলার সুযোগ দেয়ার জন্য। সেখানকার মানুষের সঙ্গে কমিউনিকেট করতে কিছুটা অসুবিধা হয়েছে, আমাদের ইশারা ইঙ্গিতে কথা বলতে হয়েছে। কিন্তু তাদের মধ্যে আতিথিপরায়নতা ছিল, তারা আমাদের সঙ্গে আঞ নিয়ে কথা বলেছে। কেনাকাটার সময় খুব বার্গেনিং  দেখেখি। তবে বিদেশী অতিথিদের ভালোবাসার সঙ্গে গ্রহণ করার প্রবণতা আছে।

 সংবাদদাতাঃ সেখানকার খাবার কেমন লেগেছে?

 শুভ্রঃ সেখানকার খাবার খুবই অসাধারণ, খুবই স্পাইসি, খাবারে খুবই মশলা দিয়েছে। সব্জি সহ নানা রকম খাবার ছিল আমার নাম মনে নেই। আমার ভয় ছিল এসব খাবার স্টমাক আপসেট করতে পারে কিন্তু করে নি।

 সংবাদদাতাঃ আপনি আইটি ক্ষেত্রে কাজ করেন। চীনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে আপনাদের কি ধারণা বা অভিজ্ঞতা ছিলো?

 শুভ্রঃ একটা কথা বলবো আমি, এক্ষেত্রে চীনের যে কনট্রিবিউশন সেটা হচ্ছে, চীন অল্প দামে প্রডাক্ট আপনি মোবাইল ফোন বলেন, কম্পিউটার বলেন, বা ডিভাইসেসগুলো প্রোভাইড করতে পারছে। এ জন্য বিশেষ করে আমাদের ডেভেলপিং কান্ঠিগুলো , যেমন বাংলাদেশ বলেন, নেপাল বলেন, কিংবা ইন্ডিয়া বলেন, এখানকার মধ্যবিন্ড শ্রেণীর মানুষরা এগুলো ব্যবহার করতে পারছে।

 সংবাদদাতাঃ শুভ্র সাহের বাংলাদেশের আইটি খাতের ভবিষ্যত্ কেমন?

 শুভ্রঃ প্রথমে বলতে চাই এক-দু'মাসের মধ্যে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে কানেক্টেড হবে। বাংলাদেশের জন্য একটা বিগ উইন্ডো খুলে যাচ্ছে। তবে অনেকের ধারণা বাংলাদেশের এটাকে ব্যবহার করার মতো নেসেসারি ইনক্সাস্টাকচার নেই। এক্ষেত্রে চীন বাংলাদেশ সাহায্য করতে পারে।

 সংবাদদাতাঃ শুভ সাহেব, মহাপ্রাচীর দেখে আপনার কেমন লাগলো?

 শুভ্রঃ প্রথমে পায়ে হেটে উপরে উঠতে হলো খুব পরিশ্রান্ত হয়ে গেলাম। উপলব্ধি করতে পারলাম চীনের যে একটা কৃষ্টি এবং কালচার যা আমরা বইয়ে পড়েছি কিংবা ডকুমেন্টারিতে দেখেছি , গতকাল তা স্বচক্ষে দেখলাম। এটা আমাকে একটা রিয়েলাইজেশন দিয়েছে যে, এখন যদি আমি চীনের কালচার , কৃষ্টি, ইতিহাস নিয়ে মাথা খাটাই তাহলে আমি আরো বুঝতে পারবো।

 সংবাদদাতাঃ দেশে ফিরে গিয়ে চীনের কোন জিনিস সম্পর্কে বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনকে বলবেন?

 শুভ্রঃ সে সমস্ত জায়গা ভিজিট করেছি সেখানকার অভিজ্ঞতার কথা বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে এক্সপ্রেন্জ করবো।

 সংবাদদাতাঃ আশা করি আপনারা আবার চীন সফরে আসবেন। চীনে আবার দেখা হবে।

 শুভ্রঃথ্যাংকিউ।