১৯৭৫ সালের ১০ অক্টোবর চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার যৌথ বিবৃতি প্রকাশিত হয়, যা দু’দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ আদান-প্রদানের অধ্যায় রচনা করে।
১৯৮০ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশের তত্কালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশটির রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে প্রথমবারের মত চীন সফর করেন।
১৯৮৬ সালের মার্চ মাসে চীনের তত্কালীন প্রেসিডেন্ট লি সিয়ান নিয়ান প্রথমবারের মত বাংলাদেশ সফর করেন।
১৯৮৯ সালের নভেম্বর মাসে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে ভিসা-ফ্রি ও বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৯৯৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবারের মতো চীন সফর করেন।
২০০২ সালের জানুয়ারি মাসে চীনের প্রধানমন্ত্রী চু লুং চি বাংলাদেশ সফর করেন। এসময় দু’দেশের অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতামূলক চুক্তি, বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের সার্টিফিকেট হস্তান্তরসহ ৭টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া চীন সফর করেন। এক বছরের মধ্যে দু’দেশের প্রধানমন্ত্রীর সফর বিনিময় হয়, যা নতুন শতাব্দীতে দু’দেশের সম্পর্কের নতুন উন্নয়নের জন্য খুব তাত্পর্যপূর্ণ।
২০০৫ সালের এপ্রিল মাসে চীনের তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী ওয়েন চিয়া পাও বাংলাদেশ সফর করেন। এসময় দু’দেশের সম্পর্ককে সার্বিক সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্কে উন্নীত এবং ২০০৫ সালকে চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী বর্ষ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়।
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশের তত্কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দিন আহমদ চীন সফর করেন এবং পেইচিং অলিম্পিক গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন।
২০১৪ সালের জুন মাসে পেইচিংয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং’র সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাক্ষাত করেন। দু’নেতা দু’দেশের সার্বিক সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ ও গভীরতর করার যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেন।
২০১৫ সালের মে মাসে চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী লিউ ইয়ান তোং বাংলাদেশ সফর করেন।