বিজ্ঞানের সীমা নেই ।চীন নিজের শক্তির ওপর নির্ভর করেবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিকশিত করার সংগে সংগেআন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সম্পদ কাজে লাগিয়েদেশেরবৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত বিকাশের জন্যপরিসেবা করার ওপরগুরুত্ব দেয় । সেজন্য চীন বিপুল পরিমাণ আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত আদান প্রদান আর সহযোগিতা চালিয়েছে, ব্যাপকভাবেআন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত তত্পরতায় অংশ নেয় এবং বিদেশে অধ্যয়ন ও গবেষণায় অংশ নেয়ার জন্যবিপুল সংখ্যকবিজ্ঞানী আরপ্রকৌশলী পাঠায় । এর সংগে সংগেচীনেরবুনিয়াদি গবেষণা পরিকল্পনা , হাইটেক উন্নয়ন ও গবেষণা পরিকল্পনাও বিদেশী বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারের জন্যখোলা আছে। চীনের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অংশ নেয়ার জন্যবিদেশী বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারের বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীদের স্বাগত জানানো হয়এবং নানা রকম উপায়ে দেশেরবৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত বিকাশেঅবদান রাখার জন্যবিদেশে অধ্যয়ণরত চীনা ছাত্রছাত্রীদের উত্সাহ দেয়া হয় । এ পর্যন্ত কতকগুলো বিদেশী বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি সংস্থা আরব্যক্তিরাচীনের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অংশ নিচ্ছেন ।
এর সংগে সংগেচীনের বিজ্ঞানী আর প্রকৌশলীরাও ব্যাপকভাবেবিরাটাকারেরআন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত প্রকল্পে অংশ নিচ্ছেন ।চীনের বিজ্ঞানীরাপ্রসিদ্ধ মানব জেন বিষয়ক পরিকল্পনায় অংশ নিয়েছেন এবং সন্তোষজনকভাবে তাদেরদায়িত্বসুসম্পন্ন করেছেন ।
২০০৩ সালেচীন ই ইউ’র সংগে চুক্তি স্বাক্ষর করেআনুষ্ঠানিকভাবে গ্যালিলেও পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেএবং এই পরিকল্পনা অনুযায়ীউপগ্রহের তৈরী ও উত্ক্ষেপণ , প্রায়োগিক পণ্যের উন্নয়ন , মানদন্ডের প্রণয়ন প্রভৃতি কাজে অংশ নেবে । চীন আন্তর্জাতিকথার্মো পরণানুরিএক্টার পরিকল্পনা আর আন্তর্জাতিকমানব যকৃতেরপ্রোটিন পরিকল্পনায়ও অংশ নিয়েছে ।
চীন সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সংগে সহযোগিতাচালিয়েদেশ-বিদেশের যৌথ সহযোগিতায় ধারাবাহিক কতকগুলো বৈজ্ঞানিক গবেষণাগারও প্রতিষ্ঠিত করেছে । যেমন চীন-জার্মানী টেলি-যোগাযোগ সফট্ ওয়্যার প্রযুক্তি গবেষণাগার, চীন-স্পেন ডিজিট্যাল যোগোযোগ পরিচালনার কেন্দ্র আর চীন-ব্রিটেন ডিজিট্যাল যোগাযোগ পরিচালনার কেন্দ্র ইত্যাদি । তাছাড়া চীন-মার্কিন ম্যারিল্যান্ড বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্যান আরচীন-ব্রিটেন বিজ্ঞান ওপ্রযুক্তি উদ্যান ইত্যাদিবিদেশেপ্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানও এই সহযোগিতার কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ।
|