গত কয়েক বছরেচীন সরকারবিজ্ঞান আর শিক্ষার মাধ্যমে দেশ তেজিজান করেতোলার রণনীতিকার্যকরী করে, বিজ্ঞার আর প্রযুক্তি বিকাশের ওপর খুব গুরুত্ব দেয়এবংবৈজ্ঞানিক গবেষণা আরপ্রযুক্তি উন্নয়নের ক্ষেত্রে অর্থ বরাদ্দ বাড়িয়েছে । ২০০৩ সালেচীন বৈজ্ঞানিক গবেষণা আর প্রযুক্তি উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত খরচ দেড় শো বিলিয়ন ইউয়ান রেন মিন পি ছাড়িয়ে গেছে । তা দেশের অভ্যন্তরীণ জি ডি পির শতকরা১.৩৫ ভাগ হয়েছে ।
চীন সরকারের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত কাজ রাষ্ট্রীয় পর্যায়েরবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিকাশের পরিকল্পনার মাধ্যমে বাস্তবায়িত করা হয় ।বর্তমানেচীনের প্রধান বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি পরিকল্পনা বুনিয়াদি গবেষণা , হাই-টেকগবেষণা ও উন্নয়ন , কৃষি ক্ষেত্র , হাই-টেক শিল্পের উন্নয়ন এবংমহাকাশ প্রযুক্তি , প্রতিরক্ষা প্রভৃতি ক্ষেত্রের সংগে জড়িত । এই সব পরিকল্পনা চীনের বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের বিশেষজ্ঞ গ্রুপের আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়ন করা হয়এবং টেন্ডার পদ্ধতিতেবৈজ্ঞানিকগবেষণাগারবাছাই করা হয় ।যে সববৈজ্ঞানিক গবেষণাগার টেন্ডার গ্রহণ করেছে , সেগুলো যথোচিত গবেষণারঅর্থঅর্জন করবে ।
বহু বছর ধরে বিকাশের মাধ্যমেচীন বৈজ্ঞানিক গবেষণা আরপ্রযুক্তিগত উন্নয়নের দিক থেকে পূর্ণাংগ সামর্থ্য পেয়েছে ।কতকগুলোবুনিয়াদি গবেষণার ক্ষেত্র আরকতিপয়হাই-টেক ক্ষেত্রে চীনের গবেষণার সুফলআন্তর্জাতিক উন্নত মানে পৌঁছেছে বা এই মানেরকাছাকাছি হয়েছে । ২০০৩ সালেচীনের বিজ্ঞানীরাবিদেশী পত্রিকায় যে প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন ,বিশ্বে তারস্থান পঞ্চম। চীনের অভ্যন্তরেযারা পেটেন্ট আবেদন জানিয়েছে , তাদের সংখ্যাও বিপুলমাত্রায় বেড়ে গেছে ।এ থেকে প্রতিপন্ন হয়েছে যে ,চীনেরআবিষ্করণের সামর্থ্য ক্রমাগতউন্নত হচ্ছে ।
|