চীনে বৌদ্ধধর্ম , ইসলামধর্ম,
ক্যাথলিক ধর্ম আর খৃষ্টান ধর্ম
বিদেশ থেকে প্রবেশ করেছে। এইসব
ধর্ম বিশ্বজুড়ে আছে। আন্তর্জাতিক
ক্ষেত্রে এইসব ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ
অবস্থান রয়েছে। বহুদেশ ও অঞ্চলে
তাদের প্রচুর ধর্মাবলম্বী আছে।
এরমধ্যে কয়েকি ধর্মকে কয়েকটি
দেশের রাষ্ট্রীয় ধর্ম বলে গন্য
করা হয়।
নয়া চীন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর
ধর্মীয় বৈদেশিক আদানপ্রদান নিরন্তর
বৃদ্ধিকরা হয়েছে। বিদেশের সংশ্লিষ্ট
ধর্মের সঙ্গে চীনের বিভিন্ন ধর্মের
আদানপ্রদান বিস্তারলাত্ করেছে।
যেমন, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া,
জাপান, মায়ানমার, শ্রীলংকা ,
ভিয়েতনাম প্রভৃতি আশেপাশের দেশের
সঙ্গে চীনের বৌদ্ধধর্ম মহল সময়
চালায়। গত কয়েক বছরে থাইল্যান্ড,
মায়ানমার, শ্রীলংকা প্রভৃতি অঞ্চলে
চীনের বুদ্ধ দাঁতের ধ্বংসাবশেষের
প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করার জন্য
ভ্রাম্যমান প্রদর্শনী আয়োজন করা
হয়েছে। থাই ধর্ম মহল আর চীনের
তিব্বতের ধর্ম মহলের মধ্যে বৌদ্ধ
তত্ত্বের নিয়মিত আদানপ্রদান সংক্রান্ত
ব্যবস্থাও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
তাছাড়া পশ্চিম ইউরোপ আর উত্তর
আমেরিকার কয়েকটি দেশের আমন্ত্রণে
চীনের বিভিন্ন বৃহত্ধর্ম সংগঠনও
এইসব দেশ সফর করেছে। এতে তারা
যেমন সেখাকার ধর্ম সম্পর্কে জানতে
পেরেছেন, তেমনি চীনের ধর্মীয়
ব্যবস্থার প্রতি সেখানকার জনগণের
উপলব্ধি জোরদার হয়েছে।
( ছবিতে দেখা
যাচ্ছে হংকংয়ে বুদ্ধের অঙ্গুলির
ধ্বংসাবশেষ )
|