হাজার শৈলীর সিছুয়ান খাবার


        চীনের আটটি বড় খাবারে সিছুয়েন খাবার সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার।

       সিছুয়েন খাবারের সংক্ষিপ্ত নাম ছুয়েন খাবার।সিছুয়েনের খাবার দেশ-বিদেশে বিখ্যাত।তার ইতিহাস সুদীর্ঘকালের, এর খাবারের স্বাদ স্ববৈশিষ্ট্যসম্পন্ন।খাবারের রং , সুগন্ধ, স্বাদ এবং আকারের দিকে গুরুত্ব দেওয়া সিছুয়েন খাবারের বৈশিষ্ট্য। তবে স্বাদের উপর বিশেষ নজর রাখা হয়।সিছুয়েন খাবার বৈচিত্রময় স্বাদ বলে খুব সুনাম পেয়েছে।সিছুয়েন খাবারে যে সাতটি স্বাদ নিয়ে গঠিত হয় তা হলো: টক, গরম,ঝাল , মিষ্টি, মসলাদার, ণোনা, সুগন্ধী।বিভিন্ন দিক থেকে বলতে গেলে সিছুয়েনের খাবারকে দেশ-বিদেশের সবচেয়ে বৈশিষ্টসম্পন্ন খাবার।সিছুয়েনের খাবার দেশে-বিদেশে বিখ্যাত। 

       উপাদান অনুসারে সিছূয়েন খাবারে নমনীয় রান্নার উপায় ব্যবহার করা হয়।সেদ্ধ, ভাঁজা , জড়ানো ইত্যাদি ৩০ ধরনের উপায়।

       উত্পাদনের উন্নয়ন আর অর্থনীতির সমৃদ্ধি বাড়ানোর সংগে সংগে , আগেকার ভিত্তিতে সিছুয়েন খাবার চীনের অন্যান্য জায়গার খাবারের বৈশিষ্ট্য গ্রহণ করে আস্তে আস্তে স্ববৈশিষ্ট্যসম্পন্ন খাবারের রুপ ধরেছে।সুতারং একটি কথা লোকেদের মধ্যে প্রচলিত হয়। “খাবার চীনে পাওয়া যায় , সুস্বাদ খাওয়া শুধুই সিছুয়েনে পাওয়া যায়।”

       সিছুয়েন খাবারে স্বাদের পরিবর্তনের উপর খুব গুরুত্ব আরোপ করা হয়।সিছুয়েন খাবারে মশলা না থাকলে চলবে না।যে কোনো শৈলীর খাবারে মশলা ব্যবহার করতে হবে।ঋতু অথবা আবহাওয়া অনুযায়ী, সিছুয়েন খাবারে ভিন্ন পরিমাণের মশলা ব্যবহার করা হয়।সাধারনত শীতকালে মশলা বেশী দেয়া হয়, গ্রীষ্মকালে মশলা একটু কম ব্যবহার করা হয়।অন্যান্য জায়গার খাবারের তুলনায় মশলা একটু বেশী ব্যবহার করা হলেও সিছুয়েন খাবারের স্বাদ অদ্বিতীয় । যারা সিছুয়েন খাবার খেয়েছেন তারা সিছুয়েন খাবারের প্রশসায়ং প্ঞ্চ মুখ।