|
|
|
|
|
|
|
চীনে বৈদেশিক পুঁজি ব্যবহারের প্রণালী ও পদ্ধতি ভিন্নভিন্ন, তবে প্রধানত তিন রকম : বাইরে থেকে ঋণ নেয়া( এর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বিদেশী সরকার, আন্তর্জাতিক আর্থিক সংস্থা বা বিদেশী বাণিজ্যিক ব্যাং থেকে ঋণ নেয়া, রপ্তানির জন্য ঋণ, বিদেশের কাছে বণ্ড ইশ্যু করা) ; বিদেশী ব্যবসায়ীদের প্রত্যক্ষ পুঁজিবিনিয়োগ(এর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে : চীন ও বিদেশের যৌথ পুঁজি বিনিয়োগ, সহযোগিতাভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান, বিদেশী ব্যবসায়ীদের একক -পুঁজিবিনিয়োজিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং সহযোগিতাভিত্তিক উন্নয়ন প্রকল্প ইত্যাদি); বিদেশী ব্যবসায়ীদের অন্যান্য পুঁজিবিনিয়োগ( এর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে আন্তর্জাতিক ভাবে ভাড়া নেয়া, ক্ষতিপূরণমূলক বাণিজ্য, প্রক্রিয়াকরণ, এসেম্বলিং ইত্যাদি এবং শেয়ার বিক্রয় করা ইত্যাদি) ।
১৯৯০ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত চীন প্রকৃতপক্ষে ৫১০.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বৈদেশিক পুঁজি ব্যবহার করেছে, এর মধ্যে বিদেশী ব্যবসায়ীদের প্রত্যক্ষ পুঁজিবিনিয়োগ ৩৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার । ২০০২ সালে চীন প্রকৃতপক্ষে ৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈদেশিক পুঁজি ব্যবহার করেছে , এর মধ্যে বিদেশী ব্যবসায়ীদের প্রত্যক্ষ পুঁজিবিনিয়োগ ছিল ৫২.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং চীন প্রথম বারের মতো বিশ্বে সবচেয়ে বেশী বৈদেশিক পুঁজি গ্রহণকারী দেশে পরিণত হয়েছে । ২০০৩ সালে চীনে বিদেশী ব্যবসায়ীদের প্রত্যক্ষ পুঁজিবিনিয়োগের বিরাট পরিমাণ অব্যাহত ছিলো , সারা বছরে বিদেশী ব্যবসায়ীদের প্রত্যক্ষ পুঁজিবিনিয়োগে ৪১০৮১ টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা অনুমোদিত হয়েছে , এই সংখ্যা এর আগের বছরের চেয়ে ২০.২ শতাংশ বেশী ; চুক্তিগুলোর আওতাধীন মোট পুঁজির পরিমাণ ১১৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা এর আগের বছরের তুলনায় ৩৯ শতাংশ বেশী ; প্রকৃতপক্ষে ৫৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পুঁজি ব্যবহার করা হয়েছে, তা এর আগের বছরের চেয়ে ১.৪ শতাংশ বেশী ।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|