স্থাপত্য
 

       একজন তীক্ষু দৃষ্টি সম্পন্ন পর্যটক দেখতে পাবেন, দেয়ালের ছাদের টালি ও ঢালুতে ৬৩৫টি ক্ষুদ্রাকৃতির ড্রাগন রয়েছে। এগুলোর তৃতীয় রয়েছে পেইচিংয়ের রাজপ্রাসাদের হোয়াং চিমেন গেইটের সামনে, এবং তা পর্যটকদের কাছে খুবই পরিচিত। তিনটিই মিং রাজামলে (১৩৬৮--১৬৪৪) নির্মিত হয়েছে এবং সবগুলোই প্রথমে একটি আঙ্গিনার প্রবেশদ্বারে দাঁড়িয়ে ছিলো। এগুলো স্থাপত্য-কমপ্লেক্সের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিলো এবং ভবনগুলোর আকর্ষণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এগুলো ছাড়াও আরও কিছু প্রাচীর পর্দা আছে, যেগুলোর কোনোটিকে একটি, কোনোটিতে তিনটি এবং কোনোটিতে আবার পাঁচটি ড্রাগন প্রতিকৃতি আছে। পেইচিংয়ের রাজপ্রাসাদের প্রতিটি রাজকীয় দালানের উঠোনে একটি করে পর্দা প্রাচীর আছে।

      কাঠ, মার্বেল পাথরে খোদাই বা চকচকে টালি যা দিয়েই নির্মিত হোক না কেনো, তা হচ্ছে সৌভাগ্যের প্রতীকের নকশা সম্বলিত এক সূক্ষ্ম শিল্পকর্ম।