চীনা চিকিত্সাবিদ্যা মূলতঃ আকুপাংচার, ভেষজ ওষুধপত্র, ছিকোং (এক ধরণের চীনা শরীর চর্চা) এবং পথ্যের সমন্বয়ে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিকভাবে বিকশিত হয়েছে শতাব্দি শতাব্দি ধরে।
চীনা চিকিত্সাবিদ্যা সাধারণভাবে বলতে গেলে চীনের বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী যেমন হান, তিব্বতী, মংগোলীয় আর উইগুরদের সার্বিক চিকিত্সা ব্যবস্থা বোঝায়। এগুলোর মধ্যে হান জাতির চিকিত্সা ব্যবস্থা সমগ্র চীনে এবং বিশ্বের বহুস্থানে প্রভূত প্রভাব বিস্তার করেছে। হান জাতিকে চিকিত্সা ব্যবস্থা উন্নয়নকারী প্রাচীণতম সংস্কৃতি বলা হয়। ঊনবিংশ শতাব্দিতে পশ্চিমা চিকিত্সাবিদ্যা জনপ্রিয় হবার সময় চীনা চিকিত্সাবিদ্যা প্রাচ্যের চিকিত্সাবিদ্যা হিসেবে প্রসিদ্ধি লাভ করে।
|