প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও মা ইংজিউ'কে ২০১৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে তাইওয়ান প্রণালীর দু'তীরে বর্তমানে যে-আলোচনা চলছে, সে প্রসঙ্গে মুখপাত্র বলেন, সি-মা বৈঠকের সাফল্যের কারণেই এমনটা হচ্ছে। ২০০৮ সাল থেকেই দু'তীরের সম্পর্ক শান্তিপূর্ণভাবে উন্নত হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের 'প্রমোদবালা' ইস্যুতে মুখপাত্র বলেন, জাপানের আগ্রাসী সৈন্যরা চীনের বিভিন্ন অঞ্চলের নারীদের 'প্রমোদবালা' হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করেছে। এটা মানবতার বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধ। জাপানের উচিত এ অপরাধ স্বীকার করা এবং ক্ষতিপূরণমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। উল্লেখ্য, দক্ষিণ কোরিয়ার 'প্রমোদাবালাদের' ক্ষতিপূরণ দেওয়া প্রশ্নে সম্প্রতি টোকিও-সিওল সমোঝাতা হবার পর, তাইওয়ানের 'প্রমোদবালাদের' ক্ষেত্রেও একই ধরনের উদ্যোগ নিতে মা ইংজিউ জাপান সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। (ছাই/আলিম)