তিনি বলেন, এআইআইবি'র প্রতিষ্ঠা বৈশ্বিক আর্থিক প্রশাসন ব্যবস্থা সংস্কারের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। তিনি জানান, আগামী বছরের ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত পেইচিংয়ে পরিচালনা পর্ষদ ও নির্বাহী পর্ষদের প্রথম সভার পর ব্যাংকটি আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করবে। ওই সভায় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন এবং ব্যবস্থাপনা কমিটিও গঠিত হবে।
১৭টি সদস্যরাষ্ট্রের আইন পরিষদে 'এআইআইবি চুক্তি' অনুমোদিত হওয়ায় শুক্রবার ব্যাংকটি আইনগতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। দেশগুলো হচ্ছে: মিয়ানমার, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই, অস্ট্রেলিয়া, চীন, মঙ্গোলিয়া, অস্ট্রিয়া, যুক্তরাজ্য, নিউজিল্যান্ড, লুক্সেমবুর্গ, দক্ষিণ কোরিয়া, জর্জিয়া, নেদারল্যান্ড, জার্মানি, নরওয়ে, পাকিস্তান এবং জর্ডান। ব্যাংকে এ দেশগুলোর সম্মিলিত শেয়ার ৫০.১ শতাংশ।
উল্লেখ্য, বর্তমানে এআইআইবি'র মোট সদস্যরাষ্ট্রের সংখ্যা ৫৭। ব্যাংকের হবু প্রেসিডেন্ট চিন লি ছুন জানিয়েছেন, আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করার পর যে-কোনো দেশ এতে যোগ দিতে পারবে। (স্বর্ণা/আলিম)