এসময় তিনি দাবি করেন, তার সরকার ইতোমধ্যেই সকল নির্বাচনি ওয়াদা পূরণ করেছে। বৃহস্পতিবার ইরানি সংবাদপত্র ফাইন্যানশিয়াল ট্রিবিউন এ খবর প্রকাশ করে।
খবরে বলা হয়, ২০১৩ সালে রুহানি সরকার ক্ষমতায় আসার পর অন্যান্য দেশের সাথে ইরানের সম্পর্ক জোরদার হয়েছে। তা ছাড়া, এসময় দেশের অর্থনীতি তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী হয় এবং মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকে বলেও খবরে মন্তব্য করা হয়।
এদিকে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর বার্ষিক প্রতিবেদনে ইরানের অর্থনীতি নিয়ে আশাবাদ প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরান ডেইলি। প্রতিবেদন অনুসারে, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা উঠে গেলে ইরানের রফতানি বাড়বে এবং অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে ইরানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৪ শতাংশ থেকে ৫.৫ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। এসময় সরকার যথাযথ নীতি গ্রহণ করলে, ইরানের মুদ্রাস্ফীতিও ১০ শতাংশের নিচে নেমে আসতে পারে বলে প্রতিবেদন মন্তব্য করা হয়। (তুহিনা/আলিম)