জানা যায়,বুধবার পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে পাকিস্তান হাইকমিশনের সেকেন্ড সেক্রেটারি (রাজনৈতিক) ফারিনা আরশাদ ঢাকা ছেড়ে যান। এর দুই দিন আগে বাংলাদেশ সরকার অনানুষ্ঠানিকভাবে পাকিস্তানকে বলেছিলো ওই নারী কূটনীতিককে প্রত্যাহার করতে।
প্রায় দুই সপ্তাহ আগে সন্দেহভাজন কয়েকজন জেএমবি সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং ইদ্রিস শেখ নামে একজনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির ভিত্তিতে ওই নারী কূটনীতিকের জঙ্গি যোগসাজশের তথ্য পাওয়ার দাবি করে গোয়েন্দা পুলিশ। এরপরই সরকারের পক্ষ থেকে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়। জেএসবি সদস্য ইদ্রিস শেখ গত ২৯ নভেম্বর আটক হন। এরপর ৬ ডিসেম্বর ঢাকার হাকিম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তিনি। জবানবন্দিতে পাকিস্তান হাই কমিশনের ফারিনার সঙ্গে যোগাযোগ ও তার কাছ থেকে টাকা পাওয়ার তথ্য দেন ইদ্রিস।
ইদ্রিসের জবানবন্দির ভিত্তিতে ওই নারী কূটনীতিকের জঙ্গি সম্পৃক্ততার খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর পাকিস্তান হাইকমিশন তার প্রতিবাদ জানিয়েছে। (মান্না)