জাতিসংঘে গত ২৫ সেপ্টেম্বর এসডিজি অনুমোদনের দিন থেকে শুরু হয় সপ্তাহব্যাপী এই প্রকল্প।
প্রকল্পটির আওতায় সবাইকে এসডিজি সম্পর্কে সচেতন করতে বিশ্বজুড়ে টিভি, রেডিও ও প্রিন্ট মিডিয়া এবং বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ও মোবাইল ফোনে প্রচার কার্যক্রম চালানো হয়।
প্রকল্পটিতে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা সহায়তা দিয়েছে। সংস্থাগুলো হচ্ছে ইউনিসেফ, জাতিসংঘ ফাউন্ডেশন, বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন, উইকিপিডিয়া, সেভ দ্য চিলড্রেন, ভার্জিন, ইউনিলিভার ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
এ প্রসঙ্গে গ্রামীণফোনের করপোরেট রেসপনসিবিলিটি প্রধান দেবাশীষ রায় বলেন, 'বিশ্বজুড়ে ৭০০ কোটি মানুষকে এসডিজির কথা জানাতে জাতিসংঘ মোবাইল অপারেটরদের সহায়তা চেয়েছে। জাতিসংঘকে সহায়তা করার ব্যাপারে গ্রামীণফোনের মূল প্রতিষ্ঠান টেলিনরের যে অঙ্গীকার রয়েছে, তার অংশ হিসেবে আমরা সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাচ্ছি।'
প্রকল্পটি সফল করতে গ্রামীণফোন বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। যেমন গ্রাহকদের এসএমএস দেওয়া; ফেসবুক, টুইটার, লিংকড ইনসহ সামাজিক মাধ্যমগুলোতে প্রচার চালানো এবং ডেস্কটপ ওয়ালপেপার তৈরি করা হয়েছে।
পাশাপাশি গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয় জিপি হাউস এবং গ্রাহকসেবাকেন্দ্রসহ সব আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রচারণামূলক সাজসজ্জা ও গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রথম আলো