Web bengali.cri.cn   
পুবের জানালা-১০০৭
  2015-10-01 18:07:16  cri

আজকের অনুষ্ঠানের শুরুতেই আমরা বেড়াতে যাব হু নান প্রদেশের তুং থিং হ্রদে। ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে, 'তুং থিং হ্রদ প্রাকৃতিক অর্থনৈতিক এলাকা পরিকল্পনা' রাষ্ট্রীয় পরিষদের অনুমোদন পায় এবং একটি জাতীয় উন্নয়ন কৌশলে পরিণত হয়। হু নান প্রদেশের ইয়ু ইয়াং শহর, ছাং তে শহর, ই ইয়াং শহর, ছাং সা শহরের ওয়াং ছেং এলাকা এবং হু পেই প্রদেশের চিন চৌ শহর নিয়ে গঠিত এ প্রাকৃতিক অর্থনৈতিক এলাকার আয়তন ৬০,৫০০ বর্গকিলোমিটার। বিগত কয়েক বছরে, হু নান প্রদেশ তুং থিং হ্রদ প্রাকৃতিক অর্থনৈতিক এলাকায় প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণ ও নির্মাণ জোরদার করে, সবুজ ও নিম্ন কার্বন উন্নয়ন ও শিল্প কাঠামো পরিবর্তন এগিয়ে নিয়ে যায় এবং সম্পদসাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব সমাজ তৈরির প্রচেষ্টা চালায়।

তুং থিং হ্রদ অবস্থিত ইয়াংসি নদী ও পেইচিং-কুয়াং চৌ স্থলপথের সংযোগস্থলে। এর পাশে অবস্থিত হু নান ও হু পেইয়ের কয়েকটি বড় নগর। তুং থিং হ্রদ এলাকা ইয়াংসি নদী অর্থনৈতিক উন্নয়ন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।

হু নান ওয়াং ছেং অর্থনৈতিক প্রযুক্তি উন্নয়ন অঞ্চল ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাষ্ট্রীয় পরিষদের অনুমোদনে জাতীয় উন্নয়ন অঞ্চলে পরিণত হয়। ওয়ান চিয়া লে তাপ প্রযুক্তি কোম্পানি ২০১৪ সালের জুলাই মাসে কুয়াং তুং প্রদেশ থেকে স্থানান্তরিত হয় ওয়াং ছেং অর্থনৈতিক প্রযুক্তি উন্নয়ন অঞ্চলে। কোম্পানির প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান ওয়াং খে চুন বলেন, উপকূলীয় প্রদেশ কুয়াং তুং থেকে মধ্যচীনে আসার গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ হল, তুং থিং হ্রদ প্রাকৃতিক অর্থনৈতিক এলাকার অবস্থান। তা ছাড়া, ওয়াং ছেং অর্থনৈতিক প্রযুক্তি উন্নয়ন অঞ্চল পরিবেশ সংরক্ষণবিষয়ক নানা কঠোর মানদন্ড ও কোম্পানির উন্নয়ন পদ্ধতি ও উদ্দেশ্যের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।

হু নান ওয়াং ছেং অর্থনৈতিক প্রযুক্তি উন্নয়ন অঞ্চলে দেশি-বিদেশি তিন শতাধিক শিল্প-প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়েছে। ২০১৪ সালে ওয়াং ছেং অর্থনৈতিক প্রযুক্তি উন্নয়ন অঞ্চলের বড় শিল্পগুলোর উত্পাদিত পণ্যের মোট আর্থিক মূল্য ছিল ৬৫ বিলিয়ান ইউয়ান, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৬.৭ শতাংশ বেশি। উন্নয়ন অঞ্চলের প্রধান পরিকল্পনাকারী লি ইয়ান পো বলেন, ওয়াং ছেং অর্থনৈতিক প্রযুক্তি উন্নয়ন অঞ্চল তুং থিং হ্রদ প্রাকৃতিক অর্থনৈতিক এলাকার একটি অংশ। এখানে শুরু থেকেই তারা পরিবেশ সংরক্ষণের ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছেন। তিনি বলেন

"প্রথমত, পরিকল্পনা অনুযায়ী চার ভাগের তিন ভাগ এলাকায় নির্মাণকাজ সীমিত রাখা হয়। দ্বিতীয়ত, আমরা শিল্পগুলোকে ৮টি গ্রুপ ভাগ করেছি। এক ধরনের শিল্পগুলো একসাথে থাকলে সুবিধা। তা ছাড়া, দূষণ সৃষ্টিকারী কোনো বড় কোম্পানিকে আমরা এ অঞ্চলে ঢুকতে দিই না। আমরা স্বাগত জানাই উচ্চ প্রযুক্তির কোম্পানি ও উচ্চ মূল্যসংযোজিত কোম্পানিগুলোকে।"

তুং থিং হ্রদ প্রাকৃতিক অর্থনৈতিক এলাকা পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন ও মানুষের অপতত্পরতার প্রভাবে হ্রদের আয়তন হ্রাস পাচ্ছে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। একসময় তুং থিং হ্রদে কাগজ কারখানার যে পরিমাণ বর্জ্যপানি পড়তো, তা গোটা হু নান প্রদেশের কাগজ কারখানার বর্জ্যপানির অর্ধেক ছিল। তুং থিং হ্রদে দুষণের মূল উত্স ছিল এই বর্জ্যপানি। ২০০৬ সালের ডিসেম্বর মাসে হু নান কর্তৃপক্ষ তুং থিং হ্রদের পাশে অবস্থিত কাগজ কারখানারগুলোর বর্জ্যপানির ক্ষতি কমিয়ে আনতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। হু নান প্রদেশের পরিবেশ সংরক্ষণ বিভাগের উপ-প্রধান বান বি লিং এ প্রসঙ্গে বলেন,

"২০০৮ সালে আমরা ২৩৬টি কাগজ কারখানা বন্ধ করে দিই। পাশাপাশি কিছু কাগজ উত্পাদনকারী শিল্প-প্রতিষ্ঠানকে আমরা প্রয়োজনীয় সাহায্য-সহযোগিতাও দিয়েছি। এসব শিল্প-প্রতিষ্ঠান আকারে বড় এবং সেগুলোর বর্জ্য পরিশোধন-ব্যবস্থাও সম্পূর্ণ। ফলে, দুই শতাধিক কারখানা বন্ধ হলেও এখানে কাগজের মোট উত্পাদন কমেনি। অথচ এতে একদিকে বর্জ্যপানি নিষ্কাশনের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে এবং কর খাতে সরকারের আয়ও বেড়েছে। "

তুং থিং হ্রদ প্রাকৃতিক অর্থনৈতিক এলাকা প্রতিষ্ঠার ৫টা কৌশলগত উদ্দেশ্য ছিল। এগুলো হচ্ছে: চীনে বড় হ্রদ সংশ্লিষ্ট এলাকায় প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রমের ফল পরীক্ষা করা; আধুনিক কৃষিবেস গড়ে তোলা; সম্পদসাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব সমাজ গড়ে তোলা; জল ও স্থলে পরিবহনব্যবস্থা গড়ে তোলা; এবং পণ্য স্থানান্তরকেন্দ্র নির্মাণ করা।

প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আপনারা তুং থিং হ্রদ প্রাকৃতিক অর্থনৈতিক এলাকাসম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন শুনলেন।

প্রিয় শ্রোতা, এখন আমরা বেড়াতে যাব কুয়াং সি প্রদেশের পেই হাই শহরে।

কুয়াং সি প্রদেশের দক্ষিণাঞ্চলের উত্তর উপসাগরে অবস্থিত পেই হাই শহর। এ শহরকে নানাভাবে বর্ণনা করা যায়। এটি চীনের প্রথম বিশ্বমুখী উন্মুক্ত উপকূলীয় শহরগুলোর অন্যতম, চীনের সেরা পর্যটন শহর, জাতীয় উদ্যাননগরী, বসবাসের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত পশ্চিম চীনের শহর, ইত্যাদি। আসিয়ানের সাথে সংযুক্ত একটি চীনা উপকূলীয় শহর হিসেবে এটি উচ্চতর বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি উন্নয়নের উপযুক্ত ক্ষেত্রও বটে।

২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় পেইহাই ইলেক্ট্রনিক শিল্প পার্ক এবং তিন বছর পর এ পার্কের উত্পাদনের মোট মূল্য দাঁড়ায় ৫০ বিলিয়ান ইউয়ান, যা গোটা কুয়াং সি প্রদেশের ইলেক্ট্রনিক শিল্পপণ্যের মূল্যের অর্ধেক। পেই হাই পরিণত হয়েছে উত্তর উপসাগরের সিলিকন ভ্যালিতে। চলতি বছরের প্রথম দিকে, রাষ্ট্রীয় পরিষদের অনুমোদন পেয়ে পেইহাই ইলেক্ট্রনিক শিল্প পার্ক আপগ্রেডেড হয়ে জাতীয় উচ্চতর বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি শিল্প উন্নয়ন এলাকায় পরিণত হয়।

পশ্চিম চীনে এই একটিই উপকূলীয় জাতীয় বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি শিল্প পার্ক। বিগত কয়েক বছরে পেইহাই ইলেক্ট্রনিক শিল্প পার্কে সফটওয়্যার ও তথ্যসেবা, নতুন প্রজন্মের তথ্যপ্রযুক্তি, সামুদ্রিক পণ্য প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থা, সামুদ্রিক বায়ো ফার্মাসিউটিক্যাল এবং সাংস্কৃতিক ও সৃজনশীল শিল্প প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বর্তমানে এ পার্কে ফরচুন ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে বিশ্বসেরা কয়েকটি শিল্প-প্রতিষ্ঠানও আছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিশ্বখ্যাত 'ওরাকল' রয়েছে।

২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত পেইহাই সিচি তথ্য প্রযুক্তি কোম্পানি বর্তমান পেইহাইয়ের বৃহত্তম সফটওয়্যার কোম্পানি। কোম্পানির সদর দফতর পেইচিংয়ে অবস্থিত। বিগত কয়েক বছরে পেইহাইয়ে কোম্পানির উন্নয়ন প্রসঙ্গে মহা-ব্যবস্থাপক লি ছুং ছু বলেন,

"নীতি ও সেবাসহ নানা বিষয় বিবেচনায় রেখেই আমরা পেইহাইতে আমাদের ব্যবসা স্থানান্তর করি। বিগত কয়েক বছরে আসিয়ান-উত্তর উপপসাগর মুক্ত বাণিজ্য এলাকার প্রতিষ্ঠা এবং অন্যান্য উন্নয়ননীতি ও উচ্চতর বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি পার্কের মর্যাদার সাথে সাথে আমরা পেয়েছি আরও বেশি সুযোগ। ভবিষ্যতে আমরা গোটা দেশ তথা গোটা বিশ্বে আমাদের ব্যবসা সম্প্রসারিত করতে পারব বলে আশা করি।"

সিচি কোম্পানি বিভিন্ন হোটেল, রেস্তোরাঁ, শপিং মল ও সুপারমার্কেটকে ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার এবং ক্যাশিয়ার সিস্টেম সরবরাহ করে। কোম্পানির ক্লায়েন্টের সংখ্যা হাজারের বেশি। মূলত হংকং, ম্যাকাও, তাইওয়ান ও আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর বিভিন্ন ক্লায়েন্টকে সেবা দেয় এ কোম্পানি। লি ছুং ছু বলেন, আসিয়ান-উত্তর উপপসাগর মুক্ত বাণিজ্য এলাকায় অবস্থিত বলে তাদের ব্যবসা উন্নয়নে অনেক সুযোগ আছে। তিনি বলেন,

"পেইহাই থেকে আসিয়ানের দেশগুলোতে সেবা দেওয়া সুবিধাজনক। দু'টির অবস্থান কাছাকাছি এবং চীন ও আসিয়ান আমাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে।"

২০১০ সালের পয়লা জানুয়ারি চালু হয় চীন ও আসিয়ানের ১০টি সদস্যরাষ্ট্রের মধ্যে আসিয়ান-উত্তর উপসাগর মুক্ত বাণিজ্য এলাকা। এ এলাকার লোকসংখ্যা ১৮০ কোটি, জিডিপি ৬ ট্রিলিয়ান ডলার এবং মোট বাণিজ্যের পরিমাণ ৪.৫ ট্রিলিয়ান ডলার। এটা বিশ্বের বৃহত্তম উন্নয়নশীল দেশগুলোকে নিয়ে গঠিত মুক্ত বাণিজ্য এলাকা। এ মুক্ত বাণিজ্য এলাকা চালু হওয়ার পর, চীনের সাথে ব্রুনাই, ফিলিপিন্স, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরের ৯০ শতাংশ পণ্যই শুল্কমুক্ত সুবিধা পাচ্ছে। এসব দেশের পণ্যের ওপর থেকে চীনের গড় শুল্ক নেমে এসেছে ১২.৮ শতাংশ থেকে ০.৬ শতাংশে। এ ছাড়া, ভিয়েতনাম, লাওস, কম্বোডিয়া ও মিয়ানমারও ২০১৫ সাল থেকে ৯০ শতাংশ চীনা পণ্যকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দিচ্ছে। শুল্কমুক্ত নীতির কারণে আসিয়ান-উত্তর উপসাগর মুক্ত বাণিজ্য এলাকার সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর উত্পাদনব্যয় আরও কমে যাবে। পেইহাই উচ্চতর বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি শিল্প পার্কের ব্যবস্থাপনা কমিটির উপ-প্রধান লিউ ইয়ং খাং বলেন, "এক অঞ্চল, এক পথ' কৌশল পেইহাইর জন্য বিশেষ একটি সুযোগ সৃষ্টি করেছে। এ কৌশল সমন্বয় করার জন্য আমরা কিছু কাজ করছি।"

পেইহাই শহরের পরিবেশ ও আবহাওয়া ভাল এবং সুন্দর। পেইহাই বন্দর চীনা সামুদ্রিক রেশমপথের গুরুত্বপূর্ণ একটি বন্দর ছিল। ২০০৯ সালের আগে, কুয়াং সি প্রদেশের উপকূলীয় শহর ছিন চৌ, পেইহাই ও ফাং ছেং কাংয়ের নিজস্ব বন্দর ছিল। তবে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর থেকে তিন বন্দর মিলে একটি বন্দর 'উত্তর উপসাগর বন্দর' গঠিত হয়। উত্তর উপসাগর অঞ্চলে আর্থনীতিক উন্নয়নের জন্য তিন বন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। উত্তর উপসাগর বন্দরের আছে ৩০টি আন্তর্জাতিক রুট এবং প্রতি সপ্তাহে ৫০টির বেশি জাহাজ এখানে আসা-যাওয়া করে। বিশ্বে ১০০টি দেশের ২০০টি বন্দরের সাথে এ বন্দরের যোগাযোগ আছে।

ভবিষ্যতে পেইহাই শহর ২০০ কোটি ইউয়ান বিনিয়োগ করে আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর জন্য নির্মাণ করবে একটি আন্তর্জাতিক হোমপোর্ট। ২০১৬ সালের শেষ নাগাদ এটি চালু হবে।

পেইহাই বন্দরে চোখে পড়ে 'উত্তর উপসাগর তারা' নামক একটি জাহাজ। এ জাহাজ মাত্রই ফিরেছে পেইহাই বন্দরে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রথম যাত্রা শুরু করে এ জাহাজ। পেই হাই থেকে দ্যানাং, না থ্রাং, রিডাংসহ পুরাতন সামুদ্রিক রেশমপথের নানা বন্দর অতিক্রম করে শেষে পৌঁছায় মালয় উপদ্বীপের কুয়ানতান বন্দরে। কুয়াং সি প্রদেশ উত্তর উপসাগর বন্দর জাহাজ কোম্পানির উপ-মহাব্যবস্থাপক ফাং পো বলেন,

"চীন সরকার 'এক অঞ্চল, এক পথ' কৌশল উত্থাপন করার পর আমরা চালু করি পেইহাই-ভিয়াতনাম-মালয়েশিয়া রুট। এ রুটের দ্যানাং ও না থ্রাং ছিল সামুদ্রিক রেশমপথের গুরুত্বপূর্ণ বন্দর। এ রুটে চলাচলকারী জাহাজে রাখা হয় প্রাচীনকালের সামুদ্রিক রেশমপথের পুরাকীর্তি। এসব পুরাকীর্তি পর্যটকদের মনে গভীর ছাপ ফেলে।"

সামুদ্রিক রেশমপথ ছিল প্রাচীনকালে চীন থেকে বিশ্বের অন্যান্য দেশে যাওয়ার একটি সামুদ্রিক পথ। তখন এ রুটের বিভিন্ন বন্দর তারার মত উজ্জ্বল ছিল। এখন 'এক অঞ্চল, এক পথ'কৌশল বাস্তবায়নের সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর মধ্যে বিনিময় ও সহযোগিতা আরও বাড়বে। কোনো সন্দেহ নেই, ভবিষ্যতে অসাধারণ এ উপকূল স্বচোখে দেখবে আরও উজ্জ্বল এক ভবিষ্যত।

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন
মন্তব্য
Play
Stop
ওয়েবরেডিও
বিশেষ আয়োজন
অনলাইন জরিপ
লিঙ্ক
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040