0928shuqing
|
শুরুতেই শুনবেন চীনের তাইওয়ানের বিখ্যাত কন্ঠশিল্পী ফান উই ছি-এর গাওয়া একটি মধুর গান; গানের নাম "তুমি যেন গ্রীষ্মকাল, আমি যেন শরত্কাল"। এ গানে দু'বান্ধবীর প্রীতিময় সম্পর্কের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। চলুন গানটি শুনি।
বন্ধুরা, এখন আপনাদের শোনাবো আরেকটি চীনা গান। গানটি গেয়েছেন চীনের তাইওয়ানের বিখ্যাত সঙ্গীত ব্যান্ড "এস এচ ই"। তিনজন সুন্দর কন্ঠশিল্পী নিয়ে গঠিত এ দলটি চীনে অনেক জনপ্রিয়। তাদের চেহারা সুন্দর, কন্ঠ মিষ্টি। আমরা একসঙ্গে শুনবো তাদের গাওয়া সুন্দর গান, "গ্রীষ্মের সুখ"।
প্রিয় শ্রোতা, লিন জুনজিয়ে সিং সিঙ্গাপুরের একজন প্রতিভাবান গায়ক। গায়ক হিসেবে বিখ্যাত হয়ে ওঠার আগে তিনি ছিলেন একজন সুরকার। চীনের সু রুওসুয়ান ও জাং হুইমেই-এর মতো বিখ্যাত গায়ক-গায়িকার জন্য তিনি অনেক গান লিখেছেন। তিনি খুবই সুদর্শন এবং তার কণ্ঠও সুমিষ্ট। তাই, বিশেষ করে মেয়েরা তাকে খুব পছন্দ করে। অনেকেই তাঁকে 'লেডি কিলার' বলে ডাকে। বিষয়টি বেশ মজার, তাই না? এখন শুনুন তার গাওয়া "গ্রীষ্মের বাতাস " শীর্ষক একটি গান।
বন্ধুরা, গ্রীষ্মকালে সমুদ্রের কাছে যাওয়া অনেক আরামের ব্যাপার, তাই না? এখন আপনাদের শোনাবো চীনের তাইওয়ানের কন্ঠশিল্পী চাং হুই মেই'এর গাওয়া "সমুদ্রের কথা শোনা" গানটি। ১৯৯৬ সাল থেকে তিনি গান গাইছেন। তার বেশ কয়েকটি অ্যালবাম বের হয়েছে। তাঁর 'আমি আনন্দ চাই' 'সাগরের সুর শুনি' ও 'খালাস হওয়া'সহ অনেক গান এশিয়ার যুবক-যুবতীদের খুবই প্রিয়। তাঁর সুরে রয়েছে অনেক শক্তি। তাঁর গান আপনাদের হৃদয়কে ইতোমধ্যেই নাড়া দিয়েছে, তাই না? আসুন শুনি তার গান।
লিয়াং চিং রু মালয়েশিয়ার একজন বিখ্যাত গায়িকা। মালয়েশিয়ান হলেও, তিনি চীনা ভাষায় গান গেয়ে থাকেন। ১৯৭৮ সালে লিয়াং চিং রু মালয়েশিয়ার ছোট্ট একটি জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি গান গাইতে পছন্দ করতেন। এ পর্যন্ত তাঁর অনেক অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বিভিন্ন ধরণের গান গাইতে পছন্দ করেন। তবে এতো গানের মধ্যে প্রেমের গানে তিনি সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। তিনি 'প্রেমের গানের সম্রাজ্ঞী' নামেও ভক্তদের কাছে পরিচিত। আজকের 'সুরের ধারায়' আমরা তার গান শুনবো। গানের নাম "শান্ত গ্রীষ্মকাল"।
প্রিয় শ্রোতা, এখন আপনাদের শোনাবো লিয়াং চিং রু-এর গাওযা আরেকটি মিষ্টি গান; গানের নাম "উষ্ণতা"।
জিয়াং লিয়াং ইং চীনের যুবক-যুবতীদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। তিনি কিন্তু মোটেই তারকাসুলভ আচরণ করেন না। তিনি প্রতিবেশীর মেয়ের মতোই আন্তরিক ও বন্ধুত্বপূর্ণ। ১৯৮৪ সালে চীনের ছেংদু প্রদেশে জিয়াং লিয়াং ইং জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৫ সালে 'চীনের সুপার গার্ল' শীর্ষক একটি সংগীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে সময় প্রতিযোগিতাটি চীনে খুবই জনপ্রিয় হয় এবং বিরাট সাফল্য পায়। জিয়াং লিয়াং ইং এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। যখন তিনি মঞ্চে দাঁড়িয়ে গাইতে শুরু করেন, তখন সবাই আলোড়িত হন। তার কণ্ঠ সুরেলা, স্পষ্ট ও মধুর। অনেকে বলেন জিয়াং লিয়াং ইংয়ের কণ্ঠ ডলফিনের মতো চড়া। তাই তাঁকে তারা ডাকেন 'ডলফিন রাজকুমারী'। এখন আমরা পরপর শুনবো তার দু'টো গান। প্রথমে শুনুন "ফুল ফোটার শব্দ" গানটি।
এখন শুনুন চাং লিয়াং ইং-এর গাওয়া আরেকটি গান; গানের নাম "যদি তা হয় প্রেম"।