তিনি বলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র। আর এ জন্য দু'দেশের ওপরই আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক শান্তি রক্ষার দায়িত্ব বর্তায়। এ প্রেক্ষাপটে দু'দেশের উচিত কোরীয় উপদ্বীপের পরমাণু সমস্যা, ইরানের পরমাণু ইস্যু, ফিলিস্তিন-ইসরাইল সংকট, জলবায়ু পরবির্তনসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক ইস্যুতে সর্বদা ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বজায় রাখা।
তিনি আরও বলেন, চীন বিশ্বশান্তি রক্ষা এবং যৌথ উন্নয়ন বাস্তবায়নে অবদান রাখতে আগ্রহী। বাকি বিশ্ব ভাল থাকলে, চীনও ভাল থাকবে। তাই, চীন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তার নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন।
সাক্ষাত্কারে সি চিন পিং চীন-মার্কিন সম্পর্ক, বিভিন্ন বৈশ্বিক ইস্যুতে দু'দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা, দু'দেশের মধ্যে জনগণ পর্যায়ের বিনিময়, চীনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, চীনের চলমান সার্বিক সংস্কার প্রক্রিয়া, বিদেশে চীনের বিনিয়োগ, চীনের ইন্টারনেটনীতি ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে চীনের অভিযান সম্পর্কেও মন্তব্য করেন এবং তার সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন। (শুয়েই/আলিম)