ভাষণে প্রেসিডেন্ট সি ইতিহাস থেকে প্রমাণিত 'ন্যায়ের বিজয়, শান্তির বিজয় এবং জনগণের বিজয়' এই মহান সত্য তুলে ধরেছেন বলে বিদেশি গণমাধ্যম উল্লেখ করেছে। এসব গণমাধ্যম বলছে, প্রেসিডেন্ট সি'র এই ভাষণ বিশ্বের প্রতি চীনের শান্তি ও ন্যায় সুরক্ষা ও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সুন্দর সম্পর্কের আশা জাগিয়েছে।
জাপানের 'আসাহি শিমবুন' পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং চীনের শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, চীন ৩ লাখ সেনা কমাবে এবং জাতিসংঘ সনদের উদ্দেশ্য ও মৌলিক নীতিকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা রক্ষা করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের 'লস অ্যানজেলেস টাইমস' পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁর দেশের ৩ লাখ সেনা কমানোর কথা জানিয়েছেন। যা বিশ্বের বৃহত্তম আকারের সেনা নিরস্ত্র করার ঘোষণা।
নেপালের সাবেক সরকারি মহাসচিব পুরুষোত্তম পাউদেল বলেন, জাপানি আগ্রাসনবিরোধী চীনা জনগণের ইতিহাস হলো গর্বের ইতিহাস। চীনা বরাবরই নেপাল ও তার প্রতিবেশী দেশগুলোর স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে সম্মান জানায় এবং প্রত্যেকে নিজস্ব শান্তিপূর্ণ পথ বেছে নিয়ে উন্নয়নের প্রতি গুরুত্ব ও অনুপ্রেরণা দিয়ে আসছে। যা সত্যিই প্রশংসনীয় ও উল্লেখযোগ্য।
লিলি/তৌহিদ