0906jiankang
|
উপকারিতা ১: নিয়মিত দুধ খেলে স্ট্রোকে আক্রান্ত হবার আশঙ্কা কমে যায়।
উপকারিতা ২: দুধ অন্যান্য খাবারের বিষাক্ত উপাদানের ক্ষতি কাটায়।
উপকারিতা ৩: দুধ খেলে আমাদের শরীরে সেরোটোনিনের (Serotonin) পরিমাণ বেড়ে যায়। এটি 'ব্রেইন ক্যামিকেল' নামে পরিচিত। এই উপাদান শরীরে পর্যাপ্ত সৃষ্টি হলে মন ভালো থাকে, মুড ভালো থাকে। তাই একে অনেকে 'হ্যাপি হরমোন' বলেও ডাকেন।
উপকারিতা ৪: দুধ খেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ে।
উপকারিতা ৫: দুধ খেলে শরীরের হাঁড় ও দাঁতের সামর্থ্য বাড়ে।
উপকারিতা ৬: দুধ খেলে হৃত্পিণ্ডের সামর্থ্য বাড়ে।
উপকারিতা ৭: যারা নিয়মিত দুধ পান করেন তাদের যে-কোনো ক্ষত দ্রুত সেরে যায়।
উপকারিতা ৮: দুধ খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
উপকারিতা ৯: নিয়মিত দুধ খেলে আর্টারিওস্ক্যারোসিস ( arteriosclerosis) –এ আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচা যায়। এ রোগ হলে আমাদের আর্টারিগুলোর দেয়াল পুরু, শক্ত ও অস্থিতিস্থাপক হয়ে যায়। এতে শরীরের রক্তচলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। এতে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
উপকারিতা ১০: নিয়মিত দুধ খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দূর হয়।
এখন আমরা পাঁচ ধরনের মানুষের কথা বলব, দুধ পান করার ক্ষেত্রে যাদের সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। প্রথমেই বলব অ্যানিমিয়ার রোগীদের কথা। যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন, তারা দুধ খাওয়ার ব্যাপারে সাবধান।
যাদের খাদ্যনালীতে ক্ষতরোগ আছে তারা দুধ খাওয়ার ব্যাপারে সাবধান হবেন।
যাদের পেটে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে তাদের জন্য দুধপান নিষিদ্ধ।
যাদের পরিপাকতন্ত্রে আলসার আছে, তাদের জন্যও দুধ খাওয়া নিষিদ্ধ।
যাদের শরীরে ল্যাকটোবায়োনিক এসিড বা সুগার এসিডের অভাব আছে, তাদেরকে দুধ খাওয়ার ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে বলেন চিকিত্সকরা।
(ওয়াং হাইমান/আলিম)