0620muktarkotha
|
চীন ও পাকিস্তান পরস্পরের সুপ্রতিবেশী। দু'দেশের মৈত্রী সূদীর্ঘকালের। চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণের মাধ্যমে দু'দেশের এ মৈত্রী আরও জোরদার হবে।
চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর চীনের সিনচিয়াং থেকে পাকিস্তানের গোয়াদর বন্দর। গত বছরের মে মাসে চীনা প্রধানমন্ত্রী লি খ্য ছিয়াং পাকিস্তান সফরকালে দু'দেশ করিডোরটি নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে করিডোর নির্মাণের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। পাকিস্তানের পরিকল্পনা ও উন্নয়নমন্ত্রী আহসান ইকবাল সম্প্রতি চীন সফরকালে বলেন, করিডোর নির্মাণের কাজ সুষ্ঠুভাবে চলছে। তিনি বলেন,
(রে ১)
'বর্তমানে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণের কাজ সুষ্ঠুভাবে চলছে। অধিকাংশ সরঞ্জাম ও ব্যবস্থা প্রস্তুত। পাকিস্তান সরকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। অনেক চীনা কর্মীও পাকিস্তানে এর নির্মাণকাজে অংশ নিচ্ছেন। আমরা চীনা কর্মীদের নিরাপত্তায় সম্ভাব্য সবকিছু করছি।'
এইতো সেদিন, চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর ছিল একটি ধারণা মাত্র। কিন্তু এখন এটি ৩০টিরও বেশি প্রকল্পের এক মহাযজ্ঞ। এসব প্রকল্পের মধ্যে আছে অবকাঠামো নির্মাণ, জ্বালানিসম্পদ খাতে সহযোগিতা প্রকল্প, শিল্প খাতের অবকাঠামো নির্মাণ ইত্যাদি। এ মহাপ্রকল্পে পায় ৩২০০ কোটি ইউয়ান বিনিয়োগ করা হয়েছে।
গত মাসে কাশিম কয়লা বিদ্যুত্কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এটি বিদ্যুত খাতে চীন-পাকিস্তান প্রথম সহযোগিতা প্রকল্প। বিদ্যুতকেন্দ্রটি পাকিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত। নির্মিত হবার পর এ কেন্দ্র থেকে বছরে ৯৫০ কোটি ওয়াট বিদ্যুত সরবরাহ করা সম্ভব হবে। কাসিম বিদ্যুতকেন্দ্রে বিনিয়োগ, এর নির্মাণ এবং ভবিষ্যত পরিচানার দায়িত্বে নিয়োজিত কোম্পানি 'পাওয়ার চায়না'র মহা-পরিচালক ফান চিসিয়াং বলেন, কেন্দ্রটি নির্মিত হলে পাকিস্তানের বিদ্যুত সমস্যার অনেকটা সমাধান হবে। এ সম্পর্কে তিনি আরও বলেন,
(রে ২)
'কাশিম কয়লা-বিদ্যুত্কেন্দ্র হচ্ছে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। চীন সরকার ও পাক সরকার যৌথভাবে এ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে এবং পাওয়ার চায়না ও কাতারের একটি কোম্পানি এতে বিনিয়োগ করেছে এবং এর বাস্তবায়নকাজ করে যাচ্ছে। ২০১৭ সালে কেন্দ্রটি বিদ্যুত উত্পাদন শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কেন্দ্রটি বছরে ৯৫০ কোটি ওয়াট বিদ্যুত উত্পাদন করবে। এতে পাকিস্তানের বিদ্যুত সংকটের অনেকটাই কেটে যাবে। এ কেন্দ্র পাকিস্তানের বিদ্যুত ও জ্বালানি খাতের সমন্বয় এবং এতে বিনিয়োগের পরিবেশও উন্নত করবে বলে আশা করা যায়।'
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নেওয়াজ শরিফও প্রকল্প বাস্তাবায়নের কাজে জড়িত চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্চ প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন,
(রে ৩)
'আমি এখানে সবাইকে জানাতে চাই যে, চীনের সহযোগিতা ছাড়া এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন খুব কঠিন হতো। আমাদের যথেষ্ট জ্বালানিসম্পদ নেই, আমাদের ব্যাংক এত বেশি ঋণ দিতেও সক্ষম নয়। এমনকী, আমাদের কোনো বিনিয়োগ ব্যাংকও নেই। আমি মনে করি, দু'দেশের ঐতিহ্যবাহী মৈত্রীর কারণেই চীন আমাদের এ খাতে সহায়তা করছে।'
তিনি আরও বলেন, জ্বালানিসম্পদের সমস্যা সমাধান করা গোটা পাকিস্তানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্পর্কে তিনি বলেন,
(রে ৪)
'এতে শুধু দেশের বিদ্যুত সমস্যার সমাধান হবে তা নয়, এতে পাকিস্তান আলোকিত হবে। আমি বলতে চাই যে, পাকিস্তানের প্রতিটি পরিবার বিদ্যুতের আলোয়া আলোকিত হবে। আমি আশা করি, পাকিস্তানের প্রতিটি শহর, প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুতের আওতায় আসবে।'
পাকিস্তানের পরিকল্পনা ও উন্নয়নমন্ত্রী আহসান ইকবালের অফিসের দেয়ালে একটি স্লোগান আছে। স্লোগানটি হচ্ছে: '২০২৫ সাল-সুন্দর কাল'। তিনি বলেন, ২০২৫ সালে পাকিস্তানের অর্থনীতির মূল কথা হবে আমদানি। তখন জিডিপি বিশ্বের প্রথম ২৫ স্থানে উঠে যাবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এ প্রত্যাশা পূরণে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর নির্মিত হলে চীনের সিনচিয়াং লাভবান হবে। পাকিস্তানে জ্বালানিসম্পদের অভাব আছে। অন্যদিকে সিনচিয়াং জ্বালানিসম্পদে সমৃদ্ধ। করিডোর চালু হলে সিনচিয়াংয়ের জ্বালানিসম্পদ কাজে লাগবে। তখন সিনচিয়াংয়ের কোনো কোনো জ্বালানিসম্পদ শিল্প-প্রতিষ্ঠান পাকিস্তানে বাজার খোঁজার চেষ্টা করবে। চীনের জাতীয় গণ কংগ্রেসের প্রতিনিধি ও সিনচিয়াং নতুন জ্বালানিসম্পদ গোষ্ঠীর মহা-পরিচালক উ কাং বলেন,
(রে ৫)
'আমাদের সাথে পাকিস্তানের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা রয়েছে। যেমন, বায়ুবিদ্যুতকেন্দ্র।'
এ ছাড়া, পাকিস্তান হবে চীনের বিনিয়োগের স্বর্গ। এ সম্পর্কে পাকিস্তানের অর্থনীতিবিদ সাবুর ঘাইউর বলেন,
(রে ৬)
'চীন পাকিস্তানের বাজারের সুপ্তশক্তির কদর করে। পাকিস্তানে জ্বালানিসম্পদের অভাব রয়েছে। চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর নির্মিত হলে পাকিস্তানের এ সমস্যার যেমন সমাধান হবে, তেমনি চীনের উন্নয়নের জন্য এটি অনুকূল প্রমাণিত হবে।'
পাক-চীন সমিতির নির্বাহী পরিচালক মুস্তাফা সাইয়েদ বললেন, করিডোরটি শুধু পাকিস্তান ও চীনের নয়, বরং এতদঞ্চলের সকল দেশের উপকারে লাগবে। তিনি বলেন,
(রে ৭)
'নতুন কর্মসংস্থান, নতুন কারখানা, নতুন বাণিজ্যিক লাইন হবে। আরও ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প-প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে। চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর গোটা এশিয়ার স্থিতিশীলতা সুরক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এ করিডোর হবে মধ্য-এশিয়ায় যাওয়ার সড়কপথ। এতে সংশ্লিষ্টদের জন্য একটি সুন্দর ভবিষ্যত সৃষ্টি হবে।'
গান
বন্ধুরা, শুনছিলেন চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে একটি প্রতিবেদন। এখন আপনাদের চিঠিপত্রের উত্তর দেবার পালা।
বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার সোর্স অফ নলেজ ক্লাবের সভাপতি খোন্দকার রফিকুল ইসলাম তার ইমেলে লিখেছেন: অনেক প্রীতি, শুভেচছা আর ধন্যবাদ পুরো বাংলা বিভাগ পরিবারকে। আশা করছি, মহান আল্লাহর অশেষ কৃপায় আপনারা ভাল আছেন। এখানে আমিসহ আমার ক্লাবের সকল সদস্য নিয়মিত আপনাদের সুন্দর, শ্রুতিমধুর, তথ্যবহুল, রসে ভরপুর বাংলা অনুষ্ঠানগুলো অত্যন্ত ধৈর্য, একাগ্রতা আর মনোযোগ সহকারে শুনে যাচিছ। সত্যি বলতে কি, CRIবাংলা অনুষ্ঠানাদি আমাদেরকে এমন এক মায়ার বন্ধনে আটকিয়ে রেখেছে যে, একদিন আপনাদের বাংলা অনুষ্ঠান না শুনলে ওই দিন অন্যসব কাজে কিছুতেই মন বসতে চায় না। মুক্তার কথা অনুষ্ঠানের ফরম্যাট সম্পর্কে বলি: অনুষ্ঠানের শুরুতে কিছু চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করে নিবেন। এরপরে কিছু গঠনমূলক চিঠির সার সংক্ষেপ পড়ে শোনাবেন। অনুষ্ঠানের শেষ দিকে শুধু একটি ভাল গান শুনাবেন। প্রতি সপ্তাহের অনুষ্ঠানে দু'একজন মহিলা শ্রোতার চিঠি পড়ে শুনাবেন। এখানে একটি কথা বলতে চাই, কোনো শ্রোতার চিঠির দীর্ঘ জবাব দিবেন না। যত ছোট পরিসরে জবাব দেওয়া যায়, সেদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখবেন। আর হ্যাঁ, বাংলা বিভাগের জরুরি ঘোষণাগুলো মুক্তার কথা অনুষ্ঠানে জানিয়ে দিবেন। দোয়া ও কামনা করি, সি আর আই বাংলা বিভাগ অচিরেই শ্রেষ্ঠত্বের শিখরে আরোহণ করুক।
ভাই রফিকুল ইসলাম। আপনাকে সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা আপনার পরামর্শগুলো মেনে চলার চেষ্টা করব।
বাংলাদেশের খুলনা জেলার মুকুল সরদার দাকোপ তার ইমেলে লিখেছেন, প্রিয় মুক্তা দিদি, শুভেচ্ছা নেবেন। বিশ্বাস কুশলে আছেন। আমি CRI বাংলা বিভাগের নিয়মিত শ্রোতা। মুক্তার কথা আমার প্রিয় অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। আপনার সুললিত কন্ঠের উপস্থাপনা আমাকে মুগ্ধ করে। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
বন্ধু মুকুল সরদার দাকোপ, আপনাকে চিঠি লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আশা করি, আপনি নিয়মিত আমাদেরকে চিঠি বা ইমেল লিখবেন।
রংপুর জেলার ধনোপতি সরকার তার ইমেলে লিখেছেন, প্রিয় মুক্তা আপু প্রথম টগড় ফুলের শুভেচ্ছা নিবেন। cri এর সকল বাংলা অনুষ্ঠান আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। স্বাস্থ্য ও জীবন। মুক্তার কথা। চীনা ভাষা। হাল শৈলী। আমার চীনা স্বাদ ভাল লাগে। সুরের ধারায়। খোলা মেলা। পূবের জানালা। এ সব অনুষ্ঠান অনেক অনেক ভাল লাগে। মুক্তা আপু আমার এই Email টি পড়লে আমি অনেক খুশি হব। তোমাদের ওয়েবসাইটা অনেক সুন্দর। তাই আমি নিয়মিত ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকি। আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। মুক্তা আপু আমি সুরের ধারায় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কণ্ঠশিল্পী মমতাজের গান বাজানোর অনুরোধ করছি।
আচ্ছা, বন্ধু ধনোপতি সরকার, আপনাকে মতামত দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার গানের অনুরোধ আমরা রাখার চেষ্টা করবো।
বাংলাদেশের চুয়াডাংগা জেলার গ্লোবাল সিআরআই রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি প্রফেসর আশরাফুল ইসলাম তার ইমেলে লিখেছেন, সুপ্রিয় মুক্তা আপু আপনার জন্য রইল লাল গোলাপের শুভেচ্ছা। আশা নয় বিশ্বাস আপনি অনেক ভাল আছেন। আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে আমি এবং আমার ক্লাবের সকল সদস্য মিলে নিয়মিত সিআরআইয়ের বাংলা অনুষ্ঠান শুনে থাকি। ৮ মে তারিখে চলতি প্রসঙ্গ অনুষ্ঠানে চীন কর্তৃক ম্যাকাওকে উপহার দেওয়া দুটি পান্ডা এবং ইউনেস্কো কর্তৃক বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্হা সম্বন্ধে ইতিবাচক মত প্রকাশ নিয়ে প্রতিবেদন আমাদের অনেক ভাল লেগেছে। এদিন ইউরোপীয় ও আমেরিকার সংগীত অনুষ্ঠানে মার্কিন শিল্পী ARIANA GRAND এর কন্ঠে ONE LAST TIME এবং ব্রিটেনের গায়িকা ELLIE GOLDINGএর গাওয়া LOVE ME LIKE YOU DOএ দুটি গান আমরা অনেক উপভোগ করেছি। মুক্তার কথা আমাদের অতি প্রিয় একটি অনুষ্ঠান। ৯ মে তারিখে প্রচারিত মুক্তার কথা অনুষ্ঠানে একটি প্রতিবেদন, একটি গান এবং বেশ কিছু শ্রোতার চিঠি পাঠ করা হয়েছে। বিশেষ করে শ্রোতাবন্ধু হামিম হোসেন মন্ডল এবং সোহাগ ব্যাপারীর লেখা কবিতা আমরা মন-প্রাণ দিয়ে উপভোগ করেছি। এদিন আইরীন নিয়াজী মান্না ও শিয়েনেন আকাশের চমত্কার উপস্হাপনায় সুরের ধারায় অনুষ্ঠানে বেশ কিছু বাংলা গান উপভোগ করলাম। বিশেষ করে মৌসুমী ভৌমিকের কন্ঠে 'স্বপ্ন দেখবো বলে' এবং মিতালী মুখার্জীর কন্ঠে 'মন তো মানে না' আমাদেরকে অনেক আনন্দ দিয়েছে। এদিন আরো প্রচারিত আকাশের সাথে অনুষ্ঠানে শউকুয়াং শহরের সবজি মেলার শব্দচিত্র দারুণ উপভোগ করেছি। ১৬তম চীন শউকুয়াং আন্তর্জাতিক সবজি মেলা নিয়ে শিয়েনান আকাশ ও এনামুল হক টুটুল ভাইয়ের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা ছিল বেশ তথ্যসমৃদ্ধ। চমত্কার একটি প্রতিবেদন উপহার দেওয়ার জন্য আকাশ ভাই ও টুটুল ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। মু
প্রফেসর আশরাফুল ইসলাম, আপনাকে নিয়মিত আমাদের মতামত দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা আপনার অভিনন্দনবার্তা আকাশ ও টুটুলকে পৌঁছে দিয়েছি।
প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনারা আমাদের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও আনন্দ পেয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আমাদের সঙ্গে থাকুন, আমাদের অনুষ্ঠান শুনুন আর আপনার যে-কোনো মতামত বা প্রশ্ন পাঠিয়ে দিন চিঠি বা ই-মেইলের মাধ্যমে।
আমাদের ই-মেইল ঠিকানা হচ্ছে ben@cri.com.cn এবং আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা হল caiyue@cri.com.cn। 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠান সম্পর্কিত ইমেইল আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবার আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। ততোক্ষণ সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। (ছাই/আলিম)