বন্ধুরা, এ অনুষ্ঠানে আপনাদের জন্য তুলে আনা হয়েছে পৃথিবীর নানা প্রান্তে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা।
আর এ আয়োজনে আপনাদের সঙ্গে আছি আমি প্রকাশ এবং আমি আইরীন নিয়াজী মান্না।
প্রকাশ : তাহলে মান্না আপা আজ আমরা কি কি খবর নিয়ে আলোচনা করবো।
মান্না : ধন্যবাদ প্রকাশ। বাছাই করা একটি সংবাদ দিয়েই আজ আলোচনা শুরু করা যাক।
প্রথম খবর : 'বিউটুফুল চায়না-বিউটিফুল বাংলাদেশ' শীর্ষক এ ট্যুর
চীন-বাংলাদেশে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের চল্লিশ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সাংস্কৃতিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ থেকে চিত্রশিল্পীদের একটি দল এসেছে হুনানে। তাদের সাথে অবস্থান করে আমাদের সংবাদ সংগ্রহ করতেই হুনানের পথে ছুটে যাওয়া। সিআরআইয়ের পক্ষে দলে আমরা তিনজন। আমি এবং চীনা সহকর্মী শিশির ও জিনিয়া। এই শিল্পীদের সাথে আমরাও বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াবো। ২৮ জুলাই থেকে ২ আগষ্ট আমরা হুনানে ছিলাম।
এই সাতজন চিত্রশিল্পী বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের ছাত্র-ছাত্রী। তাদের সাথে দলপতি হিসেবে আছেন বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন তালুকদার এবং এই কর্মশালার বাংলাদেশী আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশীপ সেন্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) তাওহীদ।
'বিউটুফুল চায়না-বিউটিফুল বাংলাদেশ' শীর্ষক এ ট্যুরে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশী শিল্পীরা হলেন আনিসুল হক, মোহাম্মদ ইব্রাহীম, মুস্তাতাহিদা রেহমান কিরণ, সুমন কুমার সরকার, সজল চন্দ্র নাথ, শাপলা সিনহা, মো. বকুল মিয়া।
এই কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তা এবং একজন শিল্পীর সাথে কথা বলেছি আমরা জানতে চেয়েছি তাদের চীন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা।
আজকের চলতি প্রসঙ্গ অনুষ্ঠানে প্রথমেই আমরা কথা বলবো বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশীপ সেন্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) তাওহীদের সাথে।
সুপ্রিয় শ্রোতা, এবার আপনারা শিল্পী অআনিসুল হকের বক্তব্য শুনবেন। আনিস বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ড্রইং এন্ড পেইন্টিং বিভাগের ছাত্র। তিনি 'বিউটুফুল চায়না-বিউটিফুল বাংলাদেশ' শীর্ষক প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেছেন।
0807cp.m4a
|