Web bengali.cri.cn   
চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের-৪ মুক্তার কথা
  2015-06-06 15:10:08  cri


সুপ্রিয় বন্ধুরা, আপনারা শুনছেন সুদূর পেইচিং থেকে প্রচারিত চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান 'মুক্তার কথা'। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আপনাদের বন্ধু মুক্তা।

প্রিয় বন্ধুরা, ২০১৩ সালের মে মাসে চীনা প্রধানমন্ত্রী লি খ্য ছিয়াং পাকিস্তান সফরকালে 'চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর' নির্মাণের কথা বলেছিলেন। আর ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট মামনুন হুসাইন চীন সফরকালে প্রস্তাবিত এ করিডোর নির্মাণ দ্রুততর করার কথা বলেন। অন্যদিকে, ২০১৫ সালের মার্চে প্রধানমন্ত্রী লি খ্য ছিয়াং চীনের দু'টি অধিবেশনে চীনের পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কিত ভাষণে আরও একবার চীন-পাকিস্তান করিডোর নির্মাণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। দুই বছরের মধ্যে করিডোরের চীনা অংশ 'কাশি অর্থনৈতিক উন্নয়ন কেন্দ্র' প্রাথমিকভাবে নির্মিত হয় এবং পাকিস্তানে গোয়াদার বন্দরের নির্মাণকাজও সম্পন্ন হয়।

প্রশ্ন হচ্ছে: চীনের কাশি থেকে পাকিস্তানের নির্দিষ্ট স্থান পর্যন্ত অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণকাজ কবে নাগাদ সুষ্ঠুভাবে শেষ হবে? এক্ষেত্রে প্রয়োজন প্রচুর অর্থ প্রয়োজন। এ অর্থ কোথা থেকে আসবে? খুনলুন পাহাড়ি অঞ্চলে অবকাঠামো নির্মাণে কতোটা বাধার সম্মুখীন হতে হবে? করিডোর নির্মাণের পর এতদঞ্চলের এর কী কী প্রভাব পড়বে? এ সব প্রশ্ন নিয়ে সিআরআই'র সাংবাদিক চীনের আধুনিক আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গবেষণা একাডেমির দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং ওশিয়েনিয়া গবেষণালয়ের পরিচালক হু শিশেংয়ের সঙ্গে কথা বলেন। চলুন আজকের মুক্তার কথা আসরের শুরুতেই এ সম্পর্কে জেনে নিই।

(রে ১)

'চীন-পাকিস্তান সম্পর্ক একটি সর্বাক্ষণিক সম্পর্ক। দু'দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণে কোনো বাধা নেই। পাকিস্তান বরাবরই এ করিডোর বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে।'

হু শিশেং দু'দেশের অর্থনৈতিক করিডোরের ভবিষ্যত নিয়ে বেশ আশাবাদী। কিন্তু তিনি মনে করেন, এ করিডোন নির্মাণের ক্ষেত্রে দু'দেশকেই বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে এবং হচ্ছে। এর মধ্যে অর্থের সংস্থানকেই তিনি প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে আখ্যায়িত করলেন।

(রে ২)

'এটি একটি বিরাট প্রকল্প। ১০ বছর থেকে ৩০ বছরের প্রকল্প। প্রাথমিক সড়ক নির্মাণের জন্যই ৪০ থেকে ৫০ বিলিয়ন ইউয়ান রেনমিনপি প্রয়োজন। পাকিস্তানের পক্ষে এতো অর্থ দেওয়া সম্ভব নয়। তাই চীনকেই এগিয়ে আসতে হবে। অবশ্যই আমরা এ অর্থের যোগান দেওয়ার সামর্থ্য রাখি। কিন্তু এখনো অর্থ সংগ্রহের ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়নি।'

তিনি মনে করেন, এ কারণেই দু'দেশেরই উচিত অর্থ সংগ্রহের চেষ্টা করতে থাকা। এক্ষেত্রে সমস্যা হিসেবে তিনি পাকিস্তানে নিরাপত্তা পরিস্থিতির কথাও তুলে ধরলেন। তিনি বলেন,

(রে ৩)

'গত বছরের জুন মাসে জার্ব-এ-আজব অভিযান শুরু হবার পর পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদীরা যথেষ্ট দুর্বল হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো দেশটিতে সন্ত্রাসীদের তত্পরতা উল্লেখযোগ্য। তারা সুযোগ পেলেই সন্ত্রাস সৃষ্টি করছে।'

এ ছাড়া, দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম দেশ ভারতের দৃষ্টিভঙ্গিও চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর প্রতিষ্ঠায় প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন তিনি। তিনি বলেন,

(রে ৪)

'চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর যাবে বিতর্কিত এলাকা কাশ্মিরের মধ্য দিয়ে। ভারতের ম্যাপ অনুযায়ী চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে কোনো অভিন্ন স্থলসীমান্ত নেই। সেজন্য এটি একটি খুবই স্পর্শকাতর বিষয়।'

চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণকাজ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। কিন্তু সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এ করিডোর নির্মিত হলে তা এতদঞ্চলের অন্যান্য দেশের জন্যও সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে তিনি বিশ্বাস করেন। তিনি একে পাকিস্তানের উন্নয়ন ও নিরাপত্তার জন্য অনুকূল বলেও বিশ্বাস করেন। এ সম্পর্কে হু শিশেং বলেন,

(রে ৫)

'পাকিস্তান তরুণদের দেশ। ৬০ শতাংশ নাগরিক ২৫ থেকে ২৬ বছর বয়সী। এদের কর্মসংস্থান একটি বড় সমস্যা। এদের কোনো স্থিতিশীল আয় নেই। আসলে এটি যেকোনো দেশের জন্য একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ। যদি করিডোরটি নির্মিত হয়, তাহলে তরুণদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এদিকে পাকিস্তানের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা চীনের সিনচিয়াংয়ের স্থিতিশীলতার জন্যও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।'

তিন আরও বলেন,

(রে ৬)

'আমাদের সিনচিয়াংয়ের সমস্যা আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাথে সম্পর্কিত। ইস্ট তুর্কিস্তান ইসলামিক মুভমেন্টের দুই নেতাকে পাকিস্তানে হত্যা করা হয়। সেজন্য পাকিস্তানের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা এবং চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের স্থিতিশীলতা গোটা মধ্য-এশিয়ার জন্যই অনুকূল।'

আসলে, পাকিস্তান-চীন অর্থনৈতিক করিডোর নির্মিত হলে, চীনের সিনচিয়াংয়ের দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব হবে। এখন দেখার বিষয় এ করিডোর নির্মাণের কাজ কবে নাগাদ শেশ হয় এবং এর আর কী কী ইতিবাচক প্রভাব দু'দেশ ও এতদঞ্চলের ওপর পরে।

গান

বন্ধুরা, শুনছিলেন প্রস্তাবিত চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের ওপর একটি প্রতিবেদন। এবার আপনাদের চিঠিপত্র নিয়ে বসবার পালা।

আজকের প্রথম চিঠি লিখেছেন বাংলাদেশের ঢাকার বিধান চন্দ্র টিকাদার। তিনি লিখেছেন, চায়না রেডিও ইন্টারন্যাশনাল বাংলা বিভাগের সকল কলাকুশলী ও শ্রোতাদের জানাচ্ছি আন্তরিক প্রীতি আর সুভেচ্ছা। প্রতিদিন চায়না রেডিও ইন্টারন্যাশনাল-এর বাংলা অনুষ্ঠান খুব মন দিয়ে শুনি, প্রত্যেকটা অনুষ্ঠান খুব ভালো লাগে। আর ভালো লাগে বলেই আজো আছি চায়না রেডিও ইন্টারন্যাশনাল-এর সাথে। আমি একা নই, আমার ঢাকার বাসায় আমার সাথে আরো যারা থাকে তারাও আমার সাথে এই অনুষ্ঠান শুনে শুনে চায়না রেডি ইন্টারন্যাশনাল-এর ভক্ত হয়ে গেছে। তাদেরকেও আমি মুক্তার কথা আসরে চিঠি লিখতে অনুরোধ করেছি। হয়তো তাদের কাছ থেকেও চিঠি পাবেন। মুক্তার কথা আসরে যদি আরো বেশি বেশি শ্রোতার চিঠি তুলে ধরা হয় তাহলে ভালো হয়।

বন্ধু বিধান চন্দ্র টিকাদার, চিঠি লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা শ্রোতাদের মতামতকে অবশ্য বিবেচনায় রাখি এবং তাদের পাঠানো চিঠিও মুক্তার কথা অনুষ্ঠানে প্রচার করার চেষ্টা করি। আমাদের এ চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার ড্রিম ওয়াল্ড রেডিও লিসেনার্স ক্লাবের মোঃ জাহাঙ্গীর আলম তার ইমেলে লিখেছেন, সি আর আই-এ কর্মরত নতুন-পুরোনো সকলকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। আজ পাঁচ/ছয় বছর পর সি আর আই-এর কাছে লিখছি। খুব ভালো লাগছে এর পরিবর্তন দেখে। আগে যখন লিখতাম, তখন সেসব চিঠি অনেক দেরিতে আপনাতের হাতে পৌঁছাতো। আবার কখনো কখনো পৌঁছাতোই না। আর এখন তো সঙ্গে সঙ্গেই পৌঁছে যাচ্ছে। এখন আর সবাই আগের মতো রেডিও শোনে কি না আমার জানা নেই। তবে আমার সেই ছোট্ট ডিজিটাল রেডিও আজও জত্ন সহকারে রেখে দিয়েছি, যেটা দিয়ে প্রতিদিন সি আর আই-এর সকল অনুষ্ঠান শুনতাম। রেডিও শোনা তখন একটা নেশার মত ছিলো, পড়ার ফাঁকে ফাঁকে ওটা যেন শুনতেই হবে। খুব মিস করি এখন ঐ দিনগুলো। এখন ব্যাস্ততার কারণে হয়তো আর সময় দিতে পারি না। কিন্তু মিস করি। মাঝে মাঝে রেডিওটা বের করে দেখি আর আমার ওয়াইফকে বলি, এটা আমার খুব প্রিয় ছিল। শুনে ও হাসে। আমার মনে আছে, সি আর আই-এর কয়েক জনের নাম 1. শুয়ে ফেইফেই 2. লিলি আর মনে করতে পারছি না। জানি না আমার এই লেখাটা আপনাদের চোখে পড়বে কি না। কারণ অনেক বন্ধুর লেখার মাঝে আমারটা চোখে না-ও পড়তে পারে। এখন অনুষ্ঠানও আমার মন মতো শুনতে পারি, এমনভাবে সাজানো সি আর আই। সত্যি খুব মুগ্ধ হলাম। সবাইকে ধন্যবাদ।

বন্ধু মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, আপনার স্মৃতিচারণমূলক চিঠি আমাদের আবেগাপ্লুত করেছে। আপনি আবারও আমাদের অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনবেন এ আশা করি। ব্যস্ততার কারণে প্রতিদিন না-হলেও, মাঝেমাঝে আপনাকে আমাদের মাঝে চাই আমরা। আর নিয়মিত আমাদের লিখবেন। আপনার চিঠি পড়ে মনে হলো, আপনি নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করেন। আপনার মূল্যবান মতামত আমরা জানতে চাই। আর যদি আমার এ ধারণা ভুল হয়, তবে আপনাকে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট দেখার আমন্ত্রণ জানাই। আমাদের ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল https://bengali.cri.cn/ ও http://bengali.china.com/ আপনাকে আবারো ধন্যবা।

বন্ধুরা এখন আমি আপনাদেরকে একজন নতুন শ্রোতার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিবো। তিনি হলেন বাংলাদেশের সন্ধ্যামালতী বেতার শ্রোতা ক্লাবের সভাপতি শাহিদুর রহমান। তিনি তার ইমেলে লিখেছেন, সুপ্রিয় মুক্তা আপু, একগুচ্ছ সন্ধ্যামালতী ফুলের শুভেচ্ছা নিবেন। চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের আমি একজন নতুন শ্রোতা। আশা করি আমায় সাদরে গ্রহণ করবেন। আপনার মিষ্টি আলাপন আমায় মুগ্ধ করে, ছুয়েঁ যায় আমার মন। ২১ মার্চে সুরের ধারায় প্রচারিত আসিফ আকবরের সবগুলো গান আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। ভালো লেগেছে মুক্তার কথায় প্রচারিত শ্রোতাদের ইমেইলের জবাব। সুরের ধারায় মমতাজের গান বাজানোর জন্য অনুরোধ রাখছি। আপনার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা বুঝতে পারিনি। যদি আমাকে ঠিকানাটা মেইল করে দেন খুশি হবো। আমার ক্লাবের আরো যারা আমার সাথে মুক্তার কথা ও সুরের ধারা শুনেন তারা হলেন: লাকী নোমান, নুরুদ্দীন খান, ফাহিমা ও বাবলা। আজ এখানেই শেষ করছি।

বন্ধু শাহিদুর রহমান, আপনি এবং আপনার ক্লাবের সব সদস্যকে আমাদের শ্রোতা পরিবারে স্বাগত জানাই। আমি সুরের ধারা অনুষ্ঠানে আপনার অনুরোধের গান প্রচারের চেষ্টা করবো। আশ করি নিয়মিত আমাদের অনুষ্ঠান শুনবেন এবং চিঠি লিখবেন। ধন্যবাদ।

মোঃ ফাইজু নামের একজন শ্রোতা আমাদেরকে লিখেছেন, দাদা ও দিদি প্রথমেই আমার ভক্তিপূর্ণ সালাম গ্রহণ করো। আশা করি সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় অনেক ভালো আছো। আমি কিন্তু ভালো নেই কারণ এই আঠারো-বিশ বছর বয়সে আজ পর্যন্ত কেউ আমাকে ভালোবাসেনি। আচ্ছা দিদি বলো তো আমার ভাগ্য এতোটা মন্দ কেন? কী এমন পাপ করেছি যার জন্য আজো জীবন ভালোবাসাহীন? আমি তো কোনো পাপ করিনি, করিনি তো কারও ক্ষতি, তবু কেন এমন হলো? আচ্ছা তোমরা কি আমাকে একটু ভালবাসা দিবা, দিবা কি একটু আদর আর স্নেহ, যে আদর স্নেহ পেলে ধন্য হবে আমার জীবন, ধন্য হবে মন। আজ আর নয়! কথা হবে অন্য কোনো দিন, কেমন! ভালো থেকো।

বন্ধু ফাইজু, আমরা আমাদের সকল শ্রোতাবন্ধুকেই ভালোবাসী। আপনাকেও আমরা ভালোবাসী। আর আপনি জীবনে কারোর ভালোবাসা পাননি জেনে, খারাপ লাগলো। ভালোবাসা ছাড়া মানুষ আসলেই বড় অসহায়। আপনার কি আপনজন বলতে কেউ নেই? বাবা-মা বা ভাই-বোন? আপনি ভালো থাকবেন, আমাদের অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনবেন এবং চিঠি লিখবেন। আবার কথা হবে।

বাংলাদেশের বগুড়া জেলার মোঃ সাইফুল ইসলাম তার চিঠিতে লিখেছেন, Avgvi AvšÍwiK cÖxwZ Avi ï‡f"Qv MÖnY Ki‡eb| Avkv Kwi Avcbviv wmAviAvB cwiev‡ii mevB AZ¨šÍ fvj Av‡Qb| A‡bKw`b hver Avcbv‡`i eive‡i †Kvb B-‡gBj cvVv‡Z cviwQ না e¨¯ÍZvi Kvi‡Y| GKw`‡K e¨emvwqK e¨¯ÍZv Ab¨w`‡K †`‡ki ivR‰bwZK Aw¯'iZv| Avcbviv †hb fve‡eb bv †h Avwg Avcbv‡`i ভু‡j †MwQ| Avcbv‡`i ভু‡j hvIqv wK m¤¢e? Avkv KiwQ AvcbvivI Avgv‡K ভু‡j hvbwb| BwZg‡a¨ †Mvcvj `vÕi Rvcv‡b hvIqvi GK eQi AwZevwnZ n‡jv| Avkv KiwQ Avgvi e¨¯ÍZv Kg‡j AveviI wbqwgZ n‡ev Avcbv‡`i Abyôv‡b| Avcbviv mevB fvj my¯' Ges my›`i _vK‡eb|

বন্ধু মোঃ সাইফুল ইসলাম, আপনি যে আমাদের ভুলে যাননি, এ চিঠিই তার প্রমাণ। আপনি ভালো থাকবেন এবং নিয়মিত আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন, আমাদের অনুষ্ঠান শুনবেন এবং মতামত পাঠাবেন, এই প্রত্যাশা করি। ধন্যবাদ।

প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমার সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনারা আমাদের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও আনন্দ পেয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আমাদের সঙ্গে থাকুন, আমাদের অনুষ্ঠান শুনুন আর আপনার যে-কোনো মতামত বা প্রশ্ন পাঠিয়ে দিন চিঠি বা ই-মেইলের মাধ্যমে। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা হচ্ছে ben@cri.com.cn এবং আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা হল caiyue@cri.com.cn। 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠান সম্পর্কিত ইমেইল আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবার আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। ততোক্ষণ সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। (ছাই/আলিম)

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন
মন্তব্য
Play
Stop
ওয়েবরেডিও
বিশেষ আয়োজন
অনলাইন জরিপ
লিঙ্ক
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040