এ ৬টি প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে:
প্রথমত, নীতি সমন্বয়ের মাধ্যমে যোগাযোগ জোরদার করা। বিভিন্ন দেশের শুল্ক সংক্রান্ত আইন-কানুন মেনে নেওয়ার ভিত্তিতে নীতিগত যোগাযোগ ও সংলাপ জোরদার করা উচিত।
দ্বিতীয়ত, প্রবেশ যোগাযোগকে সহজীকরণ করা। আন্তর্জাতিক প্রবেশের দিক সুষ্ঠুভাবে সংযুক্ত করার মধ্য দিয়ে স্থল, সমুদ্র ও আকাশ যাত্রা আরো সহজ করা উচিত।
তৃতীয়ত, যোগাযোগের নিরাপত্তা আরো জোরদার করা। যৌথভাবে অবৈধ তত্পরতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষের বাণিজ্যিক সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষা করা উচিত।
চতুর্থত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যোগাযোগ সমর্থন করা। প্রযুক্তিগত ভিত্তিতে একটি কার্যকর, নিরাপদ ও মানসম্পন্ন তথ্য বিনিময়ের মঞ্চ তৈরি করা উচিত।
পঞ্চমত, দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে যোগাযোগ সুরক্ষা করা। ফোরাম, সেমিনার ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শুল্ক সংক্রান্ত কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়ানো উচিত।
ষষ্ঠত, উন্মুক্ত সহযোগিতার মাধ্যমে যোগাযোগকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তথ্য বিনিময় জোরদারের মাধ্যমে একটি অভিন্ন স্বার্থজড়িত গোষ্ঠী তৈরি করা উচিত। (স্বর্ণা/টুটুল)