অভিনন্দনবার্তায় সি চিন পিং বলেন, ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসে চীন ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে সার্বিক কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে রাজনৈতিক খাতের পারস্পরিক আস্থা অব্যাহতভাবে গভীরতর হয়েছে এবং বস্তুগত সহযোগিতায় সাফল্য অর্জিত হয়েছে, যা দু'দেশের জনগণের জন্য কল্যাণকর। এ সম্মেলন দু'দেশের সাংস্কৃতিকসম্পদ খাতের আদান-প্রদান ও সহযোগিতা জোরদার এবং দু'দেশের জনগণের পারস্পরিক সমঝোতার জন্য সহায়ক হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীনের উত্থাপিত 'একবিংশ শতাব্দীর সামুদ্রিক রেশম পথ' চিন্তাধারা ও ইন্দোনেশিয়ার 'পৃথিবীর সমুদ্র' উন্নয়ন পরিকল্পনার সাথে অনেক মিল রয়েছে। দু'দেশের সহযোগিতার ভবিষ্যত অনেক উজ্জ্বল।
জোকো বলেন, উচ্চপর্যায়ের সাংস্কৃতিকসম্পদ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হলো প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে পৌঁছানো মতৈক্য। দু'দেশের আদান-প্রদানের ব্যবস্থাপনায় সাফল্য অর্জিত হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেছেন।
উল্লেখ্য, চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী লিউ ইয়ান তুং এদিন সম্মেলনে সি চিন পিংয়ের অভিনন্দনবার্তা পড়েন। (সুবর্ণা/টুটুল)