Web bengali.cri.cn   
একুশ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের-মুক্তার কথা ৭ মার্চ
  2015-05-23 18:42:31  cri



সুপ্রিয় বন্ধুরা, আপনারা শুনছেন সুদূর পেইচিং থেকে প্রচারিত চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান 'মুক্তার কথা'। আর আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আপনাদের বন্ধু মুক্তা।

বন্ধুরা, সম্প্রতি চীনের ফুচিয়ান প্রদেশের ছুয়ানচৌ শহরে আয়োজন করা হয় 'একুশ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথ' শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের। দেশি-বিদেশি শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা এতে অংশ নেন। তাঁরা আশা করেন, প্রস্তাবিত একুশ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথ তাঁদের জন্য অবারিত সুযোগ সৃষ্টি করবে। আজকের 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠানে আমি ওই সম্মেলন সম্পর্কিত কিছু তথ্য শ্রোতাদের জন্য তুলে ধরবো।

আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সাথে সহযোগিতার সম্পর্ক আরো জোরদার করতেই চীন একুশ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথ গড়ে তোলার প্রস্তাব উত্থাপন করে। চীন ও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এ রেশমপথ নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

চীনের হুয়ানেং গ্রুপ হচ্ছে সে সব চীনা শিল্প-প্রতিষ্ঠানের অন্যতম, যেগুলো প্রথম দিকে বিদেশে বিনিয়োগ করা শুরু করেছিল। ওই সম্মেলনে হুয়ানেং গ্রুপের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার সুন চিউয়ং বলেন, তাঁরা আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সাথে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে ইচ্ছুক। তিনি বলেন,

(রে ১)

"আমরা 'এক অঞ্চল, এক সড়ক' প্রস্তাবসংশ্লিষ্ট দেশগুলোর জ্বালানিসম্পদ শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ও সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক। এসব শিল্প-প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জ্বালানি সাশ্রয়, পরিবেশ সুরক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং সংস্কৃতির ক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে চাই আমরা। আমরা বিশ্বাস করি, যোগাযোগ ও সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা উন্নয়নের নতুন সুযোগ পাবো।"

চায়না ওশন শিপিং কোম্পানি (সিওএসসিও) চীনের বৃহত্তম এবং বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম গভীর সমুদ্র পরিবহন শিল্প-প্রতিষ্ঠান। সিওএসসিও'র গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রের স্থায়ী উপ-পরিচালক বাই ফেইজুন বলেন, দেশে বিনিয়োগ আর বিদেশে বিনিয়োগের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। বিদেশে অর্থ বিনিয়োগ তুলনামূলকভাবে কঠিন কাজ। তিনি আশা করেন, চীন সরকার 'এক অঞ্চল, এক সড়ক' নীতির আওতায় তাদের জন্য আরো বেশি সুযোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে।

(রে ২)

'আমরা আশা করি, চীন সরকার চীনা শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য আরো বেশি সুযোগ সৃষ্টি করবে। সামুদ্রিক রেশমপথের ধারণা আমাদের সরকারের। আমরা বিশ্বাস করি, এ কৌশলের সুপ্ত শক্তি প্রবল।'

থাইল্যান্ডের চীনা প্রবাসীরা ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন কাসিকোরন ব্যাংক (KASIKORNBANK)। সে দেশে এ ব্যাংকের হাজারের বেশি শাখা আছে। অন্য দেশেও এর ১১টি শাখা রয়েছে। এর মধ্যে ৬টি চীনে। কাসিকোরণ ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ছাই ওয়েই আশা করেন, ব্যাংকটি একুশ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথের সুবিধা গ্রহণ করে থাইল্যান্ডে বিনিয়োগকারী চীনা শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোকে সেবা দিতে পারবে। তিনি বলেন,

(রে ৩)

'অর্থ সংগ্রহ, বাণিজ্যের সুযোগ গ্রহণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে আমরা চীনা শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোকে সেবা দিতে পারবো। আমরা থাইল্যান্ডে দ্রুতগতির রেলপথ নির্মাণের জন্য অর্থের যোগান দিতে ইচ্ছুক।'

আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের চীনা প্রবাসী শিল্প ও বাণিজ্য ফেডারেশনের চেয়ারম্যান চুয়াং বিনকুয়ান আশা করেন, একুশ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর মধ্যে সাংস্কৃতিক যোগাযোগ বাড়াবে। তিনি বলেন,

(রে ৪)

'আমাদের উচিত স্থানীয় সমাজের মূলধারার সাথে তাল মিলিয়ে চলা। সামুদ্রিক রেশমপথের ধারণা যদি সংস্কৃতিকেও যুক্ত করে, তবে চীনা শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলো আরো বেশি সাফল্য অর্জনে সক্ষম হবে।'

গান

বন্ধুরা, শুনছিলেন চীনের ফুচিয়ান প্রদেশের ছুয়ানচৌ শহরে আয়োজিত একুশ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ওপর একটি আলোচনা। এবার আপনাদের চিঠিপত্র নিয়ে বসার পালা।

বাংলাদেশের ঢাকার সিআরআই কনফুসিয়াস লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি সৈয়দ আসিফুল ইসলাম তার ইমেলে লিখেছেন, এসেছে বসন্ত। শীতকে বিদায় জানিয়ে বসন্ত তার রঙের সমাহার নিয়ে ধরা দিতে শুরু করেছে প্রকৃতিকে। গাছে গাছে আগুন রাংগা ফুল, বাতাসে কুড়ির গন্ধ, শিমুল পলাশের ওড়াউড়ী। এতে মন চঞ্চল হয়ে উঠবে না তো কিসে উঠবে? ঋতুটাই বুঝি নিজেকে ডিঙিয়ে যাওয়ার চেতনায় ভাস্বর। ফাগুনের হাওয়ায় হাওয়ায় মাতাল হয় মন। এক মাস হতে চলল, সারা বিশ্বের সকল মানুষ মিলে বরণ করে নিলাম খ্রিস্টীয় নতুন বছর ২০১৫ সাল। নববর্ষ হলো পুরাতন বছরকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া। খ্রিস্টীয় নববর্ষ হল সকল দেশের জন্য নববর্ষ। কিন্তু প্রতিটি দেশে আবার আলাদাভাবে নববর্ষ আছে। চীনে পালিত হয়ে গেল 'বসন্ত উৎসব' বা নববর্ষ। সিআরআই পরিবার এবং চীনের সকল মানুষকে জানাই বসন্ত উৎসবে পিওঁনি ফুলের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। পুরাতন বছরের দুঃখ-কষ্ট ভুলে গিয়ে নতুন বছরে নিজের জীবনকে আরো সুন্দরভাবে সাজাবেন এবং নতুন বছরে যাতে অপূর্ণতা স্বপ্ন বাস্তবে পূর্ণ হয় সেই প্রত্যাশাই করি। আশা করি সবাইকে নিয়ে বসন্ত উৎসবের আনন্দ উপভোগ করেছেন। পৃথিবীর অনেক দেশেই বসন্ত উৎসব রয়েছে নানা রূপে,নানা রঙে। একেক জাতির কাছে,একেক ধরনের আয়োজনে মুখরিত হয়ে ওঠে বসন্ত উৎসব। আবার এই ঋতুভিত্তিক উৎসব একেক দেশে আয়োজন করা হয় একেক সময়। প্রতিবছর বসন্ত উৎসব নতুন বার্তা নিয়ে আসে এমনটাই মনে করেন অনেকে । চীনের ঐতিহাসিক রীতিনীতি অনুসারে চীনের বসন্ত উৎসব চীনের চান্দ্রবর্ষের শেষ মাসের ২৩ তম দিন থেকে নতুন বছরের প্রথম মাসের ১৫তম দিন অর্থাৎ লন্ঠন উৎসব পর্যন্ত স্থায়ী হয়। বসন্ত উৎসব উৎযাপনের সময় প্রায় তিন সপ্তাহ ।চীনে বছর শুরু হয় বসন্তের প্রথম দিন। তাই চীনের ঐতিহ্যবাহী সব উৎসবগুলোর ভেতর এটি প্রধান। চীনে যেহেতু চাঁদের হিসেবে মাসের শুরু, তাই ঋতুর চেয়ে চাঁদ একটু বেশি প্রাধান্য পায়। তবে নতুন চাঁদের মুখ দেখার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় উৎসব। তারপর টানা পনের দিন চলে ছুটির আমেজ। প্রাচীনকাল থেকেই এই উৎসব চীনের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ভাবে আয়োজন করা হয়। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিভিন্ন রূপকথা। তবে সব অঞ্চলেই ঘটা করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয় ঘরদোয়ার । দূর করে দেওয়ার চেষ্টা চলে পুরনো জঞ্জাল। কেনা হয় নতুন জামা। শুরু করা হয় নতুন জীবন। চীনা এবং চীনা বংশোদ্ভূত বিদেশীদের জন্য বসন্ত উৎসব সর্ববৃহৎ জাতীয় উৎসব। চীনাদের কাছে তা মুসলিমদের ঈদ, হিন্দুদের দুর্গাপূজা বা খ্রিস্টানদের ক্রিসমাসের সমতুল্য। পুরনো বছরের শেষ দিনটিতে মূলত নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর জন্য নানা কার্যক্রম পুরোমাত্রায় শুরু হয়ে থাকে। এই দিকে সারা বাড়ি জুড়ে fu লেখা রং –বেরঙ্গের কাগজ সেঁটে দেওয়া হয়। এখানে ফু শব্দের অর্থ হল সুখ অর্থাৎ এর মাধ্যমে সবাই সুখ এবং সুন্দর আগামীর প্রত্যাশা করে। ফু এর পাশাপাশি প্রচুর লাল রঙের পেপারকাটিং সাঁটানো হয়। গত বছরটি ছিলো ঘোড়া বছর তাই পর্যায়ক্রমে এই বছরটি হল ইয়াং নিয়েন বা ছাগবর্ষ। তাই এ বছর পেপার কাটিং বা নববর্ষের সবকিছুতেই ছাগলের প্রতিকৃতি স্থান পায়। চীনারা পুরনো বছরের শেষ দিনে পরিবারের সব সদস্য এবং নিকট আত্মীয়দের সঙ্গে রাতের খাবার খেয়ে থাকেন । এই রাতে ছোট ছেলে মেয়েরা বড়দের কাছ থেকে লাল রঙের নকশা করা খামে নগদ টাকা উপহার পায় এবং তারা বড়দের সম্মান জানায়। এর অর্থ পরস্পরের প্রতি শুভকামনা , ভালোবাসা এবং উজ্জল আনন্দময় জীবনের প্রত্যাশা। চীনাদের বসন্ত উৎসব উপলক্ষ্যে উপহার বিনিময়ের মধ্যে কমলা অনেক জনপ্রিয়। ফু লেখা কাগজে মুড়ে ৪টি কমলা দেওয়া হয় যার মধ্যে ২টি কমলা আবার ফেরত দেওয়া হয়। এর অর্থ হল অনুরূপ ভালোবাসা এবং সম্মান প্রদর্শন করা । সব মিলিয়ে দীর্ঘ ১৫ দিন এই বসন্ত উৎসব উৎযাপনের মাধ্যমে পূর্ণিমার রাতে আনুষ্ঠানিক ভাবে সমাপ্ত হয়। চীন আন্তর্জাতিক বেতারের পরিবারবর্গ ও সকল শ্রোতাবন্ধুদেরকে আবারও জানাই চীনা 'বসন্ত উৎসব' বা নববর্ষের শুভেচ্ছা। চুনী মান শিন নিয়েন খুয়াই ল্য। সিআরআইয়ের এজাবৎ কালে গত বছর ছিলো একটি শ্রেষ্ঠ বছর। সেই সাথে সিআরআই পরিবার থেকে নতুন বছরে আরো সুন্দর সুন্দর সব অনুষ্ঠান উপহার পাবো বলে আশা করছি। সকলের সুখ ও সুস্বাস্থ কামনা করে নতুন বছরে সবাই অনেক বেশি ভালো থাকবেন এবং অনেক আনন্দময় জীবন কাটাবেন সেই প্রত্যাশায় ,আমি আজকের মতো এখানেই ইতি টানছি। আল্লাহ হাফেজ শিয়ে শিয়ে নী তা চিয়া। চায় চিয়েন।

আচ্ছা, বন্ধু আসিফুল বসন্ত উত্সব নিয়ে অনেক তথ্য আমাদের দিয়েছেন তার চিঠিতে। তিনি সুন্দর করে লিখেছেন। আমরা তাকে ধন্যবাদ জানাই। আশা করি, নতুন বছরে আপনি নিয়মিত আমাদেরকে লিখবেন।

বাংলাদেশের চুয়াডাংগা জেলার গ্লোবাল সিআরআই রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি প্রফেসর আশরাফুল ইসলাম তার ইমেলে লিখেছেন, সুপ্রিয় মুক্তা আপু একরাশ রজনীগন্ধা ফুলের শুভাচ্ছা নিন। আমি মুক্তার কথা অনুষ্ঠানটি খুব পছন্দ করি এবং নিয়মিত শুনি। আমি অনুষ্ঠানের জন্য ৩টি প্রশ্ন পাঠালাম। অনুগ্রহ করে উত্তরদানে বাধিত করবেন। প্রশ্ন ১: চীনের সবচে বড় মোবাইল কোম্পানির নাম কী? প্রশ্ন ২: চীনে ফেসবুক চালু আছে কি না? প্রশ্ন ৩: বর্তমান চীনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত?

আচ্ছা, প্রথমে বন্ধু আশরাফুল ইসলামকে প্রশ্ন করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। এখন আমি আপনার প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি। চীনের বৃহত্তম মোবাইল কোম্পানি হল চায়না মোবাইল কমিউনিকেশন কর্পোরেশন বা সিএমসিসি (China Mobile Communications Corporation(CMCC))। কোম্পানিটি ২০০০ সালে ২০ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়।

হ্যা, ভাই, এখনো চীনে ফেসবুক ব্যবহার নিষিদ্ধ। তবে, বিশেষ প্রয়োজনে ফেসবুক ব্যবহার করা যায়। যেমন, আমাদের সিআরআই বাংলা বিভাগের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আছে। সেটা আমরা ব্যবহার করি।

তবে, চীনের সাধারণ মানুষের জন্য ফেসবুকের একটা চীনা সংস্করণ চালু আছে বলতে পারেন। এর নাম 'ওয়েই পো'। চীনের মানুষের কাছে এটি বেশ জনপ্রিয়। বলতে গেলে চীনের প্রায় সকল যুবক-যুবতী এটি ব্যবহার করেন।

আপনার তৃতীয় প্রশ্নের উত্তরে বলছি: ২০১৪ সালের শেষ দিন পর্যন্ত চীনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৫৯ কোটি।

প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনারা আমাদের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও আনন্দ পেয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আমাদের সঙ্গে থাকুন, আমাদের অনুষ্ঠান শুনুন আর আপনার যে-কোনো মতামত বা প্রশ্ন পাঠিয়ে দিন চিঠি বা ই-মেইলের মাধ্যমে। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা হচ্ছে ben@cri.com.cn এবং আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা হল caiyue@cri.com.cn। 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠান সম্পর্কিত ইমেইল আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবার আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। ততোক্ষণ সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। (ছাই/আলিম)

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন
মন্তব্য
Play
Stop
ওয়েবরেডিও
বিশেষ আয়োজন
অনলাইন জরিপ
লিঙ্ক
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040