এতে বলা হয়েছে, পাকিস্তানে বলা হয়, একজন ভালো বন্ধু তার বন্ধুর আয়নার মতো। একজন আরেক জনের প্রতি খেয়াল রাখে। আমার মনে হয়, পাকিস্তান এমনই একটি ভালো বন্ধু রাষ্ট্র। যুবক বয়স থেকেই চীন ও পাকিস্তানের বন্ধুত্বের কথা শুনে আসছি। যেমন, বিশ্বের সঙ্গে চীনের যোগাযোগের জন্য বিমান করিডোর দিয়েছিল পাকিস্তান। জাতিসংঘে চীনের বৈধ আসনের জন্য সমর্থন দিয়েছে পাকিস্তান। এ গল্পগুলো আমার মনে গভীর ছাপ ফেলেছে। সেজন্য আমি পাকিস্তান সফর নিয়ে অনেক আনন্দিত। প্রেসিডেন্ট হবার এটা সি চিন পিংয়ের প্রথম পাকিস্তান সফর। এ সফরকে নিজের ভাইয়ের বাড়িতে যাবার মতো আনন্দদায়ক বলেও উল্লেখ করেন প্রেসিডেন্ট।
নিবন্ধে আরও বলা হয়েছে, দু'দেশের নেতাদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় চীন-পাক সম্পর্ক একটি বাড়ন্ত বৃক্ষের মতো। আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক পরিস্থিতি যাই হোক না কেনো, দু'দেশের সম্পর্কের স্থিতিশীল উন্নতি হচ্ছে। দু'দেশ পরস্পরের কেন্দ্রীয় স্বার্থে শ্রদ্ধা, সমঝোতা ও সমর্থন দিয়ে আসছে।
এ সফরে পাক প্রেসিডেন্ট মামনুন হুসাইন ও প্রধানমন্ত্রী নেওয়াজ শরিফের সঙ্গে সি চিন পিংয়ের বৈঠকের কথা রয়েছে। চীন ও পাকিস্তানের অর্থনৈতিক করিডোর নির্মাণ ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাস্তব সহযোগিতা জোরদারে এবং দু'দেশের সম্পর্ক আরও উচ্চ পর্যায়ে উন্নীত করতে চান প্রেসিডেন্ট সি।
(ওয়াং তান হোং/তৌহিদ)