Web bengali.cri.cn   
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ভারত সফর-৩১ জানুয়ারী
  2015-04-04 16:40:26  cri



সুপ্রিয় বন্ধুরা, আপনারা শুনছেন সুদূর পেইচিং থেকে প্রচারিত চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান 'মুক্তার কথা'। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আপনাদের বন্ধু মুক্তা।

বন্ধুরা, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত ২৫ জানুয়ারী নয়া দিল্লীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নারেন্দ্রা মোদির (Narendra Modi) সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। দু'নেতা বলেন, দু'দেশের বেসামরিক পরমাণু সহযোগিতার বেশি অগ্রগতি হয়। দু'নেতা দু'দেশ প্রতিরোধ ও বাণিজ্যিত সহযোগিতা জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেন। আজকের অনুষ্ঠানের প্রথমে আমি আপনাদেরকে ওবাসা মোদির সঙ্গে বৈঠক সম্পর্কে কিছু কথা বলবো।

গত ২৫ জানুয়ারী ওবামা নয়া দিল্লীতে এসে তিন দিনব্যাপী সফর করেন। ভারতের প্রানমন্ত্রী মোদি সাধারণ নিয়ম ভেঙ্গে দিয়ে নিজস্ব বিমান বন্দরে ওবামা ও তাঁর স্ত্রীকে স্বাগত জানান। এদিন এদিন দু'নেতা দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। মোদি ওবামাকে প্রধানমন্ত্রী ভবনের বাগানে বিকেলে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ জানান। এটি হল গত সপ্টেম্বরে মোদি যুক্তরাষ্ট্র সফর করার পর দু'নেতার পুনরায় বৈঠক।

তিন ঘন্টার বৈঠকের পর মোদি এক সাংবাকিদ সম্মেলনে বলেন, তিনি ওবামার সঙ্গে গভীর ও ব্যাপকভাবে আলোচনা করেন। তিনি ঘোষনা করেন, ভারত-মার্কিন পরমাণু চুক্তি স্বাক্ষর করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হয়। তিনি আরো বলেন,

(রে ১)

'বেসামরিক পরমাণু চুক্তি হল ভারত-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের কেন্দ্রীয় বিষয় এবং আমাদের পারস্পরিক আস্থার প্রতিকার। এটি দু'দেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতার নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয় এবং আমাদের পরিশ্কার জ্বালানী সম্পদের সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হয়। আমাদের দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার ৬তম বার্ষিকী পর দেশী ও আন্তর্জাতিক আইনে মেনে নেয়ার ভিত্তিতে দু'দেশের বাণিজ্যায়ন সহযোগিতার উন্নত হচ্ছে। এর জন্য আমি অনেক খুশি।'

২০০৮ সালে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বেসামরিক পরমাণু সহযোগিতার চুক্তি স্বাক্ষর করে। দু'দেশ এর গুরুত্ব দেয়। কিন্তু এরপর ভারত প্রকাশিত আইনে বলা হয়, যদি কোন দুঘটনা হয়, তাহলে সরবরাহকারী ব্যবসায়ী ও ঠিকাদারীর উচিত বিরাট অর্থনৈতিক দায়িত্ব পালন করা। এর ফলে বিদেশী শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুরো ভারতে বিনিয়োগ করার উত্সাহ হারিয়ে গেছে। এবারের দু'নেতার গৃহীত মতৈক্য বহু বছর ধরে ভারতের 'পরমাণু দুঘটনা ক্ষতিপূরণ আইন'-এ যুক্তরাষ্ট্রের আদ্বেগ দূর করা হয়। যদিও এ পর্যন্ত দু'দেশ সহযোগিতার বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রকাশ করে নি, তবুও ভারতের কর্মকর্তারা বলেন, দু'দেশ সফলভাবে সহযোগিতার বিস্তারিত কর্মসূচী প্রণয়ন করেছে। এ সম্পর্কে ওবামা বলেন,

(রে ২)

'আজ আমরা বেসামরিক পরমাণু সহযোগিতার প্রক্রিয়ায় দু'টি মতৈক্য গ্রহণ করি। আমরা পরমাণু সহযোগিতা চুক্তির সার্বিক চালানোর প্রতিশ্রুতি দেই। এটি হল অনেক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এতে প্রতিফলিত হয় যে, দু'দেশ যৌথভাবে অংশীদারিমূলক সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে এনিয়ে যায়।'

প্রতিরক্ষার সহযোগিতা সম্পর্কে দু'দেশ ২০০৫ সালে স্বাক্ষরিত 'প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি' উন্নয়ন করার সিদ্ধান্ত নেয়। নতুন সহযোগিতা কাঠামোয় যৌথ সামরিক মহড়া বৃদ্ধি, আরো ঘনিষ্ঠ তথ্য উপভোগ ও সমুদ্র নিরাপত্তা সহযোগিতা জোরদার করার বিষয় অন্তর্ভুক্ত হবে। এছাড়াও দু'দেশ যৌথভাবে আধুনিক প্রতিরক্ষার সরঞ্জাম উন্নয়ন ও উত্পাদন করার সিদ্ধান্ত নেয়। এ সম্পর্কে মোদি বলেন,

(রে ৩)

'এটা ভারতের প্রতিরক্ষা শিল্পের নিজের উদ্যোগে নবায়ন ও উদ্ভাবনের সামর্থ্য উন্নয়নের জন্য অনুকূল। পাশাপাশি দু'দেশ ইতিবাচকভাবে প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি গবেষণার ক্ষেত্রের সহযোগিতা উন্নয়ন করবে।'

এদিন দু'নেতা বাণিজ্যিক সহযোগিতা, অর্থবিনিয়োগ ও জলবায়ুর পরিবতন মোকাবিলার বিষয় অন্তর্ভুক্ত হয়। দু'দেশ পুনরায় দ্বিপক্ষীয় অর্থবিনিয়োগ চুক্তি সম্পর্কিত বৈঠক শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়, যাতে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের বাধা কামানো যাবে। জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র ভারতের তিনটি অঞ্চলের স্মার্ট শহরগুলোর নির্মাণে অংশ নেবে এবং সূর্য সম্পদ বিষয়ক পরিকল্পনায় বিনিয়োগ করতে চায়। এ সম্পর্কে ওবামা বলেন,

(রে ৪)

'জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে। হয়ত বিশ্বে ভারতের মত এত সহজে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রবন করা হয় না। যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে আরো বেশি সংখ্যা ও যুত্র দিয়ে বায়ুর মূল্যায়ন করার সহায়তা করতে চায়, যাতে ভারত জলবায়ু পরিবর্তন মানিয়ে নিতে পারা যায়।'

আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে ওবামা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দেশে পরিণত হওয়ার সমর্থন করে। দু'নেতা সন্ত্রাস দমন ও তথ্য বিনিময়ের সহযোগিতা জোরদার করার কথা ঘোষণা করেন।

এবারের সফর হল ওবামা মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় বারের মত ভারত সফর এবং মোদি সরকার প্রতিষ্ঠা করার পরে তাঁর প্রথম বারের মত ভারত সফর। গত ২৬ জানুয়ারী ওবামাকে আমন্ত্রণ করে ভারতের জাতীয় দিবসের উদযাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি হলেন এ ধরণের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

গান

বন্ধুরা, শুনছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ভারত সফর সম্পর্কিত একটি আলোচনা। এবার আপনাদের চিঠিপত্র নিয়ে বসবার পালা।

বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার সি আর আই ফ্রেন্ডস ক্লাবের কানন রানী টিকাদার ইমেলে লিখেছেন, শীতের শুভেচ্ছা থাকলো। আমি ভালো আছি আপনি কেমন? চায়না রেডিও ইন্টারন্যাশনাল থেকে প্রত্যহ কম-বেশী কিছু অনুষ্ঠান শুনতে চেষ্টা করি , প্রতিদিন সুরের ধারা অনুষ্ঠানের গানগুলির মধ্যে যেসকল গান আমার ভালো লাগে তা শুনি এবং রেকর্ড করে রাখি। পূবের জানালা, এশিয়া টুডে, দৃষ্টির সীমানায়, চলুন বেরিয়ে আসি, সাহিত্য ও সংস্কৃতি, খবর আমার সবচেয়ে প্রিয় অনুষ্ঠান। সন্ধ্যার পর তেমন কোনো কাজ থাকে না ঐসময় তাই রেডিও নিয়ে বসি আর মনোযোগ দিয়ে আপনাদের অনুষ্ঠান শুনি। মুক্তার কথা আসরে আমাদের লেখা নিয়মিত শুনতে চাই।

আচ্ছা, বন্ধু কানন রানী টিকাদার, আপনাকে ইমেলে লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমি শুনেছি আপনি নিয়মিত আমার অনুষ্ঠান শুনেন, আমি অনেক খুশি। আশা করি, আপনি নিয়মিত আমাদেরকে গঠনমূলক মতামত দেবেন।

রাজশাহী জেলার মোঃ উজজল হোসেন চিঠিতে লিখেছেন, সুপ্রিয় মুকতা আপু শুরুতে জানাই আমার অনতর সথল থেকে শীতের এক মিষ্টি ভালবাসা প্রিতি ও শুভেচছা। আশা রখি আললাহর মেহের বানিতে আপনারা বেশ ভাল এবং সুসথ্য আছেন। CRIএর প্রিতিটা অনুষঠান আমার কাছে খুব ভাল লাগে। CRIএর বিভিন্ন আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে। আমার বিশ্বাস নতুন বছরে CRI আরো সুনদর সুনদর অনুষঠান আমাদের উপহার দিবেন। তিনি আরো দু'টি প্রশ্ন করেছেন। ১. বর্তমান চিন দেশে কেমন শীত কত তাপমাত্রা? ২.পৃথিবীর মধ্যে সব চেয়ে কোন দেশে বেশী শীত পড়ে?

আচ্ছা, বন্ধু মোঃ উজজল হোসেন, আপনাকে নিয়মিত আমাদের চিঠি লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। এখন আমি আপনার প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি। শ্রোতারা জানেন, চীন একটি বড় দেশ। সেজন্য বিভিন্ন জায়গায় আবহাওয়া ভিন্ন। এখন শীতকালে উত্তর চীনে তাপমাত্রা অনেক নিম্ন, কিন্তু দক্ষিণ চীনে উচ্চ। চীনের সবচেয়ে উত্তরে মোহো শহরে তাপমাত্রা প্রায় মাইনারস ১৫ থেকে ৩৫ ডিগ্রী এবং সবচেয়ে দক্ষিণ হাইনান প্রদেশে তাপমাত্রা প্রায় ২৫ থেকে ২৮ ডিগ্রী। এছাড়া পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে শীত দেশ হল লাইসল্যান্ড। সারা বছরে গ্রষ্মীকাল নয়। সবচেয়ে গরম মাসের গড়পড়তা তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রীরও কম। আপনাকে প্রশ্ন করার জন্য আরেকবার ধন্যবাদ জানাই।

যশোর জেলার সুর-সংলাপ রেডিও ক্লাবের সম্পাদক মোঃ মুজিবুল হক ইমেলে লিখেছেন, সুর-সংলাপ রেডিও ক্লাবের সকল সদস্যের পক্ষ্য থেকে জানাই লাল গোলাপের শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন। বেশ কিছুদিন পর আবারও লিখতে বসলাম। গত কয়েক দিনের আলো ছায়া অনুষ্ঠান সম্পর্কে আজ কিছু আলোকপাত করব। প্রচারিত আলোছায়ায় আমারা নতুন নতুন বেশ কিছু ছবির কথা জানলাম। বিনোদন উপযোগী এ সকল চলচিত্রের মজার মজার সব তথ্য আমাদের অনেক আনন্দ দিয়েছে। আর তাই আমরা আবারও সিআরআই কে ধন্যবাদ জানাই। গত ০৮ জানুয়ারীতে প্রচারিত বিগ ফিস নামক একটি চমত্কার চলচিত্রের কথা শুনলাম। পুরো অনুষ্ঠানটিতে এ ছবি সম্পর্কে(বিগ ফিস) সুন্দর বিশ্লেষণ করে এর বাস্তব চিত্রকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বাবা এবং সন্তানের মধ্যকার যে গভির সম্পর্ক তার মধ্যকার ভূলবোঝাবুঝি এবং এক সময় সব অবসানের এক সেন্টিমেন্টাল কাহিনী বিগ ফিস নামক ছবিতে উঠে এসেছে। ছবির গল্পটি সত্যি অসাধারণ লেগেছে। গত ১৫ জানুয়ারী প্রচারিত প্রেম ও প্রতিশোধের বিখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র

'গজনি' সম্পর্কে অনেক মজার মজার তথ্য পেলাম। সত্যি কথা বলতে কি আমরা গজনি ছবিটি পর্দায় উপভোগ করেছি। তবে আমাদের কাছে মনে হয়েছে- প্রচারিত আলো ছায়া অনুষ্ঠানটি না শুনলে গজনি দেখার স্বাধটাই অপূর্ণ থেকে যেত। আর তার কারন

হচ্ছে আলোছায়া অনুষ্ঠানে গজনি সম্পর্কে যে ভাবে বিস্তারিত আলোচান করা হয়েছে তা আমাদের এ ছবির গভির যেতে এবং এ ছবির মূল বক্তব্য অনুভব করতে সাহায্য করেছে। ২২ জানুঃ তারিখের শিশুর বেড়ে উঠায় পরিবারের ভূমিকা সম্পর্কিত চলচ্চিত্র 'আনচে লিবেরো ভা বেনে' উপর বিস্তারিত শুনলাম। এ চলচ্চিত্রে একটি শিশুর উপর আমাদের তথা বাবা মা তার পরিবার একই সাথে সমাজের যে ভূমিকা রয়েছে তা সুন্দর ভাবে ফুটে উটেছে। সব মিলিয়ে আলো ছায়ার প্রতি সপ্তাহের অনুষ্ঠান আমাদের খুবই ভাল লাগছে। সবইকে শুভকামনা জানিয়ে আজ এখানেই বিদায় চাইছি।

বন্ধু মোঃ মুজিবুল হক, আপনাকে নিয়মিত আমাদের অনুষ্ঠান শুনেন এবং মতামত দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই।

বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার সাউর্স অব নলেজ ক্লাবের (SOURCE OF KNOWLEDGE CLUB) সভাপতি রাফিকুল ইসলাম ইমেলে লিখেছেন, আমার অনেক প্রীতি ও শুভেচছা আর অভিনন্দন গ্রহন করবেন। আশা করি আপনারা সবাই ভাল ও সুস্থ আছেন এবং নিজ নিজ কর্মে অত্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করছেন। আমি একটি শ্রোতা ক্লাবের সভাপতি। আমার ক্লাবের মোট সদস্য ২৫০জন। অধিকাংশ সদস্য কম বেশি শিক্ষিত। সবাই আপনাদের

বেতারের একনিষ্ঠ শ্রোতা। নিয়মিত আপনাদের ওয়েব সাইট দেখে এবং অনুষ্ঠান শুনে থাকে। খুব উচচ প্রশংসা করে আপনাদের বাংলা অনুষ্ঠানের। বর্তমানে আমার কিছু নিকট আত্নীয়, পাড়া প্রতিবেশিরাও আপনাদের বাংলা অনুষ্ঠানের ভীষন ভক্ত বলতে পারেন। আপনাদের অনুষ্ঠানগুলোর গুনগত ও কাঠামোগত মান অতি উচ্চ। কথা দিচিছ, নিয়মিত পত্র দিব ও অনুষ্ঠান শুনতেই থাকবো। আশা করি নিরাশ করবেন না কেমন। অপেক্ষায় থাকলাম। সবাই ভাল থাকবেন। নিরাপদে থাকুন। আরো উন্নত ও বৈচিত্রধর্মী বাংলা অনুষ্ঠান শ্রোতাদের উপহার দিবেন কেমন। আজ এখানেই শেষ করি। ধন্যবাদ।

বন্ধু রাফিকুল ইসলাম, দীর্ঘ কালে আপনার চিঠি পাই নি কেন? আপনি অবশ্যই আমাদের পুনরো বন্ধু। আপনাকে চিঠি আবারো লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আশা করি, আপনি নিয়মিত আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে থাকেন। ধন্যবাদ।

প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনারা আমাদের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও আনন্দ পেয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আমাদের সঙ্গে থাকুন, আমাদের অনুষ্ঠান শুনুন আর আপনার যে-কোনো মতামত বা প্রশ্ন পাঠিয়ে দিন চিঠি বা ই-মেইলের মাধ্যমে। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা হচ্ছে ben@cri.com.cn এবং আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা হল caiyue@cri.com.cn। 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠান সম্পর্কিত ইমেইল আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবার আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। ততোক্ষণ সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। (ছাই/আলিম)

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন
মন্তব্য
Play
Stop
ওয়েবরেডিও
বিশেষ আয়োজন
অনলাইন জরিপ
লিঙ্ক
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040