স্বাক্ষরকারীরা পরবর্তীতে নিয়মিত বিনিময় ব্যবস্থা নির্মাণ, লোকজনের বিনিময় বেগবান করা, তথ্যের ভাগাভাগি বাস্তবায়ন করা এবং সঠিক সময়ে 'রেশম পথ অর্থনৈতিক অঞ্চল' এবং 'একবিংশ শতাব্দীর সামুদ্রিক রেশম পথের' পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের গণমাধ্যমের সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করার প্রতিশ্রুতি দেন।
একইদিন অনুষ্ঠিত বোয়াও গণমাধ্যম নেতাদের গোলটেবিল বৈঠকে ১৭টি দেশের ২১ জন গণমাধ্যম নেতা বেশ কয়েকটি বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছান। তাঁরা একমত হন যে, বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমের সহযোগিতা বিভিন্ন দেশের জনগণের মধ্যে সমঝোতা ও আস্থা বাড়াতে সহায়ক।
'রেশম পথ প্রস্তাব' স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে স্বাগতিক দেশ হিসেবে চীনের গণ কূটনৈতিক সমিতির পরিচালক লি চাও শিং বলেন, 'এক অঞ্চল, এক পথের' পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশের জনগণের স্বার্থ প্রায়ই একই। 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণে বিভিন্ন পক্ষের প্রচেষ্টা খুব প্রয়োজন।
'রেশম পথ প্রস্তাব' উত্থাপনকারী পক্ষের প্রতিনিধি হিসেবে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের মহাপরিচালক ওয়াং কেং নিয়েন স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বলেন, নতুন যুগ ও প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গণমাধ্যমের পুরনো ধারণা ত্যাগ করা এবং সহযোগিতামূলক ও টেকসই উন্নয়নের ধারণা পালন করা উচিত। এ ক্ষেত্রে উন্মুক্ত, সমান ও সহনশীল একটি সহযোগিতার নতুন প্যাটার্ন নির্মাণ করা উচিত বলে জানান তিনি। (লিলি/টুটুল