এ প্রসঙ্গে নেপালের চীন গবেষণা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মাদান রেগমি বলেছেন, চীনের কূটনৈতিক কৌশল ও চিন্তাধারায় সুপ্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করা ও অভিন্ন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
নেপালের দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ডক্টর নিখিল এন. পান্ডে বলেছেন, বিদায়ী বছরে চীন কূটনীতিতে বিরাট সাফল্য অর্জন করেছে। 'এক অঞ্চল এক পথ' কৌশল চালু করায় নেপাল ও চীনের সঙ্গে দ্রুত গতি রেলপথ নির্মাণ করা সম্ভব হবে। যদি চীনের তিব্বতের রেলপথ নেপালের সঙ্গে সংযুক্ত হয়, তাহলে চীন, ভারত ও নেপালের মধ্যে যোগাযোগ আরো ঘনিষ্ঠ হবে। মাল পরিবহনের গতি দ্রুত হলে তিন দেশ তা থেকে বিরাট স্বার্থ অর্জন করবে।
রুশ বিজ্ঞান একাডেমীর দূর প্রাচ্য ইনস্টিডিউটের উচ্চপদস্থ গবেষক ইয়াকোভ বারগার বলেছেন, অর্থনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন খাতে চীন আকর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চীনের অবস্থানেরও স্পষ্টভাবে উন্নয়ন হয়েছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় চীনের ভূমিকা আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। বিশ্বের শান্তি সংরক্ষণ আর বিশ্বের অর্থনীতির উন্নয়নে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছ চীন।(সুবর্ণা/মান্না)