0103muktarkotha
|
সুপ্রিয় বন্ধুরা, আপনারা শুনছেন সুদূর পেইচিং থেকে প্রচারিত চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান 'মুক্তার কথা'। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আপনাদের বন্ধু মুক্তা।
প্রিয় বন্ধুরা, ২০১৩ সালের জুলাই মাসে চীনের ছেংতু নর্মাল কলেজের ছাত্র ছেন ইউহাং অন্য কলেজের তিনজন ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে নেপালে যান এবং সেখানে একমাস শিক্ষকতার কাজ করেন। এ তিন শিক্ষার্থী নেপালে তাদের একমাসের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন একটি গ্রন্থে। চীনে নেপালের কাউন্সিলর রাম প্রসাদ সুবেদি এ বই'র মুখবন্ধ লিখেছেন। নেপালের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র সচিব গত অক্টোবরে চীন সফরকালে এ গ্রন্থের প্রশংসা করেন। তিনি মনে করেন, এ গ্রন্থ দু'দেশের বেসরকারি যোগাযোগ উন্নয়নের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তাহলে বন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠানের প্রথম দিকে আমি আপনাদেরকে ছেন ইউহাংয়ের নেপাল ভ্রমণ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন শোনাবো।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়ে ছেন ইউহাং এখন সিছুয়ান প্রদেশের একটি আইটি কোম্পানিতে কাজ করছেন। ২০১৪ সালের শেষ দিকে তিনি সিছুয়ান প্রদেশের মিয়ানইয়াং শহরে একটি বইয়ের দোকানে তার নেপালের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
ছেন ইউহাং নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দক্ষিণাঞ্চলের একটি গ্রামের স্কুলে তার শিক্ষকতার কাজ করেন। নেপাল যাওয়ার আগে ছেন ইউহাং ভেবেছিলেন এখানকার সবকিছুই হবে অপরিচ্ছন্ন ও অসুবিধাজনক। স্কুলে গিয়ে তিনি অসুবিধা বোধ করলেও, লোকজনের উষ্ণতাও উপভোগ করেছেন।
(রে ১)
ছেন ইউহাং মুলত স্কুলের শিক্ষার্থীদের পেইন্টিং শিখিয়েছেন। তিনি তাদের জন্য চীন থেকে পেইটিং সরঞ্জাম নিয়ে গিয়েছিলেন। নেপালি ছাত্রছাত্রীদের কল্পনাশক্তি ও সৃজনশীলতা তাঁকে অবাক করেছে। তিনি বলেন, ছাত্রছাত্রীদের আঁকা ছবিতে বঙের ব্যবহার চমত্কার। নেপালি শিশুদের চেহারা খুবই সুন্দর। তাদের চোখ খুবই পরিষ্কার। নেপালে ছেন ইউহাং ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে দিন এবং রাতে সময় কাটিয়েছেন। এসময়টা তার বেশ আনন্দে কেটেছে। ছেন ইউহাং বলেন, যদিও নেপাল তার কাছে একটি অপরিচিত দেশ, কিন্তু তিনি সেখানে তার অবস্থাকালটি বেশ উপভোগ করেছেন। বাকি জীবন তিনি এই এক মাসের স্মৃতি বুকে লালন করবেন বলে জানানস।
তিনি বলেন,
(রে ২)
'আমাদের নেপাল ত্যাগের প্রাক্কালে স্কুলের অধ্যক্ষ একটি বিদায়ী অনুষ্ঠান আয়োজন করেন। তিনি আমাদের জন্য বিশেষ করে মাছ রান্না করেন। আসলে স্থানীয় মানুষ মাছ সংগ্রহ করে খুবই পরিশ্রম করে। চীনে আমরা মাছ খাওয়ার সময় অবশ্যই কাঁটা ফেলি। কিন্তু এখানে মানুষ কাঁটাসহ মাছ খায়। কারণ, তারা খুবই কম মাছ খাওয়ার সুযোগ পায়। আমাদের আতিথেয়তার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পর্যায়ের শিষ্টাচার প্রদর্শন করে। তাদের জীবন অনেক কঠিন। সেজন্য এবারের এই এক মাসের শিক্ষকতার জীবন আমি সারাজীবন মনে ধারণ করবো।'
অধিকাংশ মানুষের প্রথম বিদেশ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা হয় ভ্রমণ থেকে। কিন্তু ছেন ইউহাং অন্যরকম চিন্তা করছিলেন। তিনি ভাবলেন, বিদেশ সম্পর্কে তার প্রথম অভিজ্ঞতা তাত্পর্য হওয়া চাই। সেজন্য তিনি নেপালে একমাসের শিক্ষকতার সুযোগ গ্রহণ করতে চাইলেন। কেউ কেউ একে চ্যালেঞ্জিং মনে করেন। কিন্তু তিনি মনে করেন, নেপাল খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ। চীন-নেপাল মৈত্রী দু'দেশের বেসরকারি যোগাযোগের দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করেছে। তিনি আরো বেশি চীনা মানুষকে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নেপালে যাওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন,
(রে ৩)
'আমি আরো বেশি চীনা মানুষকে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নেপালে যাওয়ার আহ্বান জানাই। নেপালের গ্রামগুলোতে গেলে সেখানকার মানুষের জীবন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। স্থানীয় শিক্ষকরা অনেক পশ্চাত্পদ এবং শিক্ষা উপকরণেরও এখানে খুব অভাব। সেজন্য আমি চীনা বন্ধুদেরকে সেখানকার স্কুলগুলোতে শিক্ষা-উপকরণ সাহায্য হিসেবে পাঠানো অনুরোধ জানাই।'
চিয়াং শান মিয়ানইয়াং শহরের একজন পিয়ানো শিক্ষিকা। তিনি ছেন ইউহাংয়ের অভিজ্ঞতা শোনার পর মনে করেন, ছেন ইউহাংয়ের অভিজ্ঞতা হল তাঁর অসমাপ্ত স্বপ্ন। ২০১৪ সালের জুলাই মানের শেষ দিকে চিয়াং শান নেপালে এক স্থানীয় স্কুলে স্বেচ্ছাসেবক শিক্ষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু সময়ের অভাবের কারণে তিনি যেতে পারেননি।
তিনি বলেন,
(রে ৪)
'ছেন ইউহাংয়ের অভিজ্ঞতা শুনে আমার নেপালে যাবার উত্সাহ বেড়েছে। আমি আমাদের বন্ধুদের নেপাল ভ্রমণের কর্মসূচি ঠিক করতে অনুরোধ জানাই। আমি মনে করি, নেপাল ভ্রমণ আমাদের জন্য কষ্টকর হবে না।'
চীনে একটি প্রাচীন প্রবাদ রয়েছে। প্রবাদটি হচ্ছে: ১০ হাজার ভালো বই পড়ার চেয়েও ১০ হাজার কিলোমিটার পথ ভ্রমণ করা উত্তম। ছেন ইউহাং মনে করেন, নেপালে স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষক হিসেবে তার একমাসের কাজ তার জীবনকে সমৃদ্ধ করবে।
গান
আচ্ছা, বন্ধুরা, আপনারার শুনছিলেন চীনের ছেন ইউহাংয়ের নেপালে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতার ওপর একটি প্রতিবেদন। এবার আপনাদের চিঠিপত্রের উত্তর দেবার পালা।
আজকের প্রথম চিঠি লিখেছেন বাংলাদেশের চুয়াডাংগা জেলার গ্লোবাল সিআরআই রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি আশরাফুল ইসলাম। তিনি তার ইমেলে লিখেছেন,
আর মাত্র ক'দিন; তার পর কালের গহবরে হারিয়ে যাবে আরো একটি বছর ২০১৪ সাল। আসলে সব নতুন এভাবেই একদিন পুরানো হয়ে যায়। নুতন সূর্যালোক আর নুতন আশা ভরসা নিয়ে আবির্ভূত হচ্ছে আর এক নতুন বছর। ২০১৫ আমাদের দ্বারে এসে কড়া নাড়ছে। স্বাগত জানাই তোমায় হে নববর্ষ। তোমার নতুন আলোয় উদ্ভাসিত হোক এ ধরাধাম। বিশ্ব শান্তির সুর ধ্বনিত হোক তোমার আগমনী বার্তায়। নুতন বছর প্রিয় চীন আন্তর্জাতিক বেতারের জন্য সর্বাঙ্গীন শুভ হোক। চীন আন্তর্জাতিক বেতার নতুন বছরে আরো গতিশীল ও সমৃদ্ধি লাভ করুক। বাংলা বিভাগের প্রধানসহ চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সমস্ত কলাকুশলী বন্ধুদেরকে জানাই নতুন বছরের হার্দিক শুভেচ্ছা। নববর্ষে বন্ধুদের সবার জীবন অনাবিল সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক। শুভ নববর্ষ ২০১৫! শুভ কামনায়।
বন্ধু আশরাফুল ইসলাম, আপনাকে এবং সকল শ্রোতাকেও জানাই নববর্ষের শুভেচ্ছা। নববর্ষ আসলেই চলে এসেছে। অপেক্ষার পালা শেষ। আশা করি, নতুন বছরে আপনারাও নিয়মিত আমাদের অনুষ্ঠান শুনবেন এবং মতামত দেবেন। নুতন বছর আপনাদের জন্য বয়ে আনুক অনাবিল সুখ আর শান্তি। হ্যাপি নিউ ইয়ার।
বাংলাদেশের ঢাকার বিধান চন্দ্র টিকাদার তার ইমেলে লিখেছেন, শুভ নববর্ষ, ২০১৫। নতুন বত্সর সকলের ভালো কাটুক এই কামনা রাখি। নতুন বত্সরে সিআরআই বাংলা বিভাগের নিকট থেকে আরো ভালো ভালো অনুষ্ঠান উপহার পাব এ প্রত্যাশা রাখছি। ২০১৫ সালে সিআরআই বাংলা বিভাগ ঢাকাতে একটি শ্রোতা সম্মেলন করবে এই প্রত্যাশাও রাখি। ২০১৫ সালেও নিয়মিত আপনাদের অনুষ্ঠান শুনব, লিখব ও ওয়েবসাইট ভিজিট করব। সবশেষে একটি শোক সংবাদ জানাই। গত ০৯ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে আমার পিতা বার্ধক্যজনিত কারণে পরলোক গমন করেছেন। তার বিদেহী আত্মার জন্য শান্তি কামনা করবেন।
বন্ধু বিধান চন্দ্র টিকাদার, আপনার পিতার মৃত্যুসংবাদ শুনে আমরাও দুঃখ পেয়েছি। আশা করি আপনি এ শোক কাটিয়ে উঠতে পারবেন। মানুষমাত্রই মরণশীল। আমাদের সবাইকেই পৃথিবী থেকে চলে যেতে হবে। আমরা আপনার পিতার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি। নতুন বছর আপনার এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের জীবনে বয়ে আনুক অনেক অনেক সুখ ও শান্তি। হ্যাপি নিউ ইয়ার।
রাজশাহী জেলার মোঃ উজজল হোসেন তার ইমেলে লিখেছেন, সুপ্রিয় মুক্তা আপু, পত্রের শুরুতে একরাশ রজনীগন্ধা ফুলের শুভেচ্ছা রইল। আশা করি আল্লাহর রহমতে আপনারা বেশ ভাল ও সুখে আছেন। শত ব্যস্ততার মধ্যেও মুক্তার কথা শুনতে ভুল হয় না। অনেকদিন ধরে আমি অসুস্থ। তারপরও নিয়মিত চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান শুনছি। মুক্তার কথা অনুষ্ঠান আমার কাছে খুব চমৎকার লাগে এবং অনুষ্ঠানের আলোচনা ও অনুষ্ঠান আগের তুলনায় ভালো ও সুন্দর মনে হয়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস CRIসারা পৃথিবীটা কে জয় করবে। আজ এই পর্যন্তই শেষ করছি।
বন্ধু মোঃ উজজল হোসেন, আপনাকে আমাদের অনুষ্ঠানের প্রশংসা করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাই। আশা করি, আপনি নতুন বছরে আমাদেরকে নিয়মিত মতামত দিতে থাকবেন।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার নিউ হরাইজন রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সম্পাদক রবিশংকর বসু তার চিঠিতে লিখেছেন, চায়না রেডিও ইন্টারন্যাশনালের বাংলা পরিবারের অতীত ও বর্তমানের সকল উপস্থাপক ও উপস্থাপিকাকে জানাই আমার, আমার পরিবার ও আমাদের নিউ হরাইজন রেডিও লিসনার্স ক্লাবের পক্ষ থেকে নমস্কার ও নববর্ষের আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি আপনারা ভালো আছেন৷ পয়লা জানুয়ারি, ২০১৫ চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা বিভাগের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে বাংলা বিভাগের সমস্ত প্রযোজক, প্রযোজিকা, সংবাদদাতাসহ বাংলা পরিবারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব শুভানুধ্যায়ীকে জানাই এক গুচ্ছ লাল গোলাপের রক্তিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। একদিন পেইচিং মহানগরী থেকে 'ইথারে অম্বরে' যে বাংলা অনুষ্ঠান সম্প্রচারের সূচনা হয়েছিল বিশ্বায়িত সংবাদ দুনিয়ায় নানাভাবে বিকশিত হয়ে সে আজ আমাদের গর্বের সবার প্রিয় সিআরআই বাংলা বিভাগ। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে আজ সিআরআই বাংলা বিভাগের উজ্জ্বল উপস্থিতি ওয়েবসাইটের আলোকিত দুনিয়ায়। আমি ১৯৮৫ সাল থেকে আজ ২৯ বছর ধরে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছি। গত ২৯ বছর ধরে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের খোলা জানালা দিয়ে আমি উঁকি মেরে চলেছি আমার স্বপ্নের দেশ চীনের নানান বর্ণময় শহরে। চীন দেশের জনজীবন, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সমাজ বৈচিত্র্য আমাকে দারুণভাবে মুগ্ধ করে। আমি মনে করি চীন আন্তর্জাতিক বেতারের আবেদন যেমন সুশীল সমাজের ব্রাউজিং-এ অভ্যস্ত আলোকিত নাগরিকের কাছে ঠিক ততটাই ভারত-বাংলাদেশের গ্রামীন মানুষের মেঠো জীবনে। তার বড় কারণ আপনাদের নিরলস প্রচেষ্টায় আমরা প্রতিদিনই উপহার পাচ্ছি একটা নতুন পৃথিবী আমাদের মাতৃভাষায়। মাল্টিমিডিয়ার আধুনিক চালচিত্রে চীন আন্তর্জাতিক বেতার আজ এক আধুনিক গ্লোবাল ভিলেজ, যেখানে আমরা পাই চীনসহ গোটা বিশ্বের প্রাণস্পন্দন। আর তাই আমি চায়না রেডিও ইন্টারন্যাশনালকেই "করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা"। আমি আপনাদের কাছে অঙ্গীকার করছি চায়না রেডিও ইন্টারন্যাশনাল আমার জীবনের কণায় কণায় জড়িয়ে থাকবে চিতার অগ্নিদহনে জীবনের সমপনান্তে। আমার শ্রদ্ধা ও নমস্কার জানিয়ে শেষ করলাম। ভালো থাকবেন।
প্রিয় রবিশঙ্কর বাবু, আপনার সুন্দর চিঠির জন্য ধন্যবা। নতুন বছর আপনার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ ও শান্তি এই কামনা করি। আপনি আমাদের অনেক পুরনো শ্রোতা। আপনাকে বিশেষভাবে নতুন বছরে শ্রদ্ধা জানাই। নমস্কার। ভালো থাকবেন।
প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনারা আমাদের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও আনন্দ পেয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আর হ্যাঁ, আমাদের চিঠি লিখতে ভুলবেন না।
আমাদের সঙ্গে থাকুন, আমাদের অনুষ্ঠান শুনুন আর আপনার যে-কোনো মতামত বা প্রশ্ন পাঠিয়ে দিন চিঠি বা ই-মেইলের মাধ্যমে। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা হচ্ছে ben@cri.com.cn এবং আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা হল caiyue@cri.com.cn। 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠান সম্পর্কিত ইমেইল আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবার আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। ততোক্ষণ সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। (ছাই/আলিম)