সংস্কার গভীরতরকরণ সম্পর্কে ভাষণে তিনি বলে, বৈদেশিক উন্মুক্ততাও সংস্কার। নতুন দফার উচ্চপর্যায়ের বৈদেশিক উন্মুক্ততা চালু করতে হবে। দ্রুত উন্মুক্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে, যাতে উন্মুক্ততার মাধ্যমে উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার প্রাধান্য অর্জন করা যায়।
তিনি আরো বলেন, এর মধ্যে রয়েছে বৈদেশিক বাণিজ্যের পরিবর্তন ও উন্নয়ন জোরদার করা। আমদানি ও রপ্তানির বিভিন্ন প্রক্রিয়ার ফি সুশৃঙ্খলভাবে প্রশাসন করা এবং প্রকাশ্য ফি সংগ্রহের তালিকা তৈরি করা। প্রক্রিয়াকরণ বাণিজ্যের রূপান্তর বিষয়ক উন্নয়ন করা,আন্তদেশীয় ইলেকট্রনিক বাণিজ্যের পরীক্ষামূলক দৃষ্টান্ত সম্প্রসারণ করা এবং আরো সক্রিয়ভাবে আমদানি নীতি চালু করা। কার্যকরভাবে বৈদেশিক পুঁজি প্রয়োগ করা,বিদেশে চীনের তৈরি সরঞ্জাম ও অবকাঠামো নির্মাণ সহযোগিতা জোরদার করা। সার্বিক উন্মুক্ত নতুন কাঠামো গড়ে তোলা। যেমন 'এক অঞ্চল, এক পথ' সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করা। চীন-পাক, বাংলাদেশ-চীন-ভারত-মিয়ানমার করিডর গড়ে তোলা এবং দ্বিপাক্ষিক, বহুপক্ষীয় ও আঞ্চলিক সহযোগিতা সমন্বয় করা।(সুবর্ণা/টুটুল)