প্রথমত: সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতিমালা স্থিতিশীল এবং পূর্ণাঙ্গ করে তোলা। অব্যাহতভাবে ইতিবাচক অর্থনৈতিক নীতি ও স্থিতিশীল মুদ্রানীতি জারি করা।
দ্বিতীয়ত: কাঠামো সুবিন্যস্ত করার সঙ্গে প্রবৃদ্ধি স্থিতিশীল করে তোলার ভারসাম্য বজায় রাখা। একদিকে গতি স্থিতিশীল করে অর্থনীতির স্থিতিশীল চলাচল এবং অধিবাসীদের কর্মসংস্থান ও আয়ের টানা প্রবৃদ্ধি সুনিশ্চিত করা, অন্যদিকে কাঠামো সুবিন্যস্ত করে স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধির ভিত্তি শক্তিশালী করে তোলা। গবেষণার ক্ষেত্রে বেশি পুঁজি বরাদ্দ করা, গুণগত মান, ও ব্র্যান্ডের নির্মাণ কাজ জোরদার করা ।
তৃতীয়ত: অর্থনীতি ও সমাজের উন্নয়নে নতুন চালিকাশক্তি খুঁজে বের করা। কাঠামোগত সংস্কারের মাত্রা বাড়ানো। একদিকে গণসেবা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সরকারের বরাদ্দ বৃদ্ধি করা, অন্যদিকে জনগণকে শিল্প প্রতিষ্ঠায় উত্সাহিত করা
জনগণের মেধা পুরোপুরিভাবে প্রয়োগ করলে চীনের অর্থনীতি সবসময়ই প্রাণবন্ত থাকবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। (লিলি/টুটুল)