১.বাংলাদেশে মেট্রোরেল প্রকল্পের জন্য শুক্রবার প্রথম আন্তর্জাতিক দরপত্র ডেকেছে সরকার। দরপত্রে ইঞ্জিন ও কোচ সরবরাহ এবং সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য আগ্রহী প্রতিষ্ঠানের প্রাকযোগ্যতা যাচাইয়ে প্রস্তাব চাওয়া হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের রোববার সচিবালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ তথ্য জানান। তিনি জানান, মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যে আটটি দরপত্র ডাকা হবে তার মধ্যে প্যাকেজ-৮ এর আওতায় এই দরপত্র চাওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, এই প্যাকেজে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে রোলিং স্টক এবং ডিপো ইক্যুইপমেন্ট ও ডিপো রোলিং স্টক সংগ্রহ করা হবে। এছাড়া যাত্রীবিরতিতে ট্রেন রাখার স্থান, মেট্রোরেল প্ল্যান্ট, ওয়ার্কশপ, অপারেশন কন্ট্রোল সেন্টার, ইলেকট্রিক্যাল ভবন, ওয়াশিং প্ল্যান্ট, ট্রেনিং সেন্টারসহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ করা হবে।
২০১৫ সালের মধ্যে আটটি প্যাকেজের দরপত্র ডাকার কাজ শেষ হবে জানিয়ে মন্ত্রী জানান, প্যাকেজ-৭ এর প্রাকযোগ্যতা যাচাই এবং প্যাকেজ-১ এর আন্তর্জাতিক দরপত্র আগামী মাসে আহ্বান করা হবে।এছাড়া, ২০ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট ও ১৬টি স্টেশন নির্মাণে প্যাকেজ-৩, ৪, ৫ ও ৬ এর প্রাকযোগ্যতা যাচাইয়ের দরপত্র মে মাসে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।আর দুই নম্বর প্যাকেজের আওতায় ডিপো এলাকার ভবন ও নির্মাণকাজের দরপত্র দেওয়া হবে আগামী অক্টোবরে।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) মেট্রোরেল প্রকল্প অনুমোদন পায়। আর গত ২৬ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে পাস হয় মেট্রোরেল আইন।
বাস্তবায়নাধীন লাইন-৬ এর আওতায় উত্তরা থেকে মিরপুর-ফার্মগেইট হয়ে মতিঝিল পর্যন্ত যাবে এই মেট্রোরেল। মোট ২৪টি ট্রেন এই রুটে চলাচল করবে, যার প্রতিটিতে থাকবে ছয়টি করে কার। পরিকল্পনা অনুসারে, উত্তরা থেকে যাত্রী নিয়ে ৪০ মিনিটেরও কম সময়ে মেট্রোরেল পৌঁছাবে মতিঝিলে। প্রতি চার মিনিট পরপর ১ হাজার ৮০০ যাত্রী নিয়ে চলবে এই রেল, ঘণ্টায় চলাচল করবে প্রায় ৬০ হাজার যাত্রী।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা লাগবে, যার ১৬ ৫৯৫ কোটি টাকা দিচ্ছে জাইকা। বাকি ৫ ৩৯০ কোটি টাকার জোগান দেবে বাংলাদেশ সরকার।
২. একক বা গ্রুপভিত্তিক ৫০০ কোটি টাকা বা তার বেশি অংকের ঋণগ্রহীতাদের অনিয়মিত বা খেলাপি ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা পেতে হলে গ্রাহককে সব ধরনের তথ্য দিয়ে আবেদন করতে হবে। পুনর্গঠিত ঋণের বিপরীতে ব্যাংকগুলোকে গ্রাহকের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় জামানত, কোম্পানি বা গ্রুপের কর্পোরেট গ্যারান্টি, পরিচালক বা মালিকপক্ষের ব্যক্তিগত গ্যারান্টি নিতে হবে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার রাতে নীতিমালাটি প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করা হয়েছে।
পরে ওই প্রজ্ঞাপন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এর আগে ২৭ জানুয়ারি নীতিমালাটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদন করে। নীতিমালায় বড় অংকের ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা কারা পাবে, কিভাবে পাবে, এ ব্যাপারে ব্যাংকের করণীয়, গ্রাহকের করণীয়, তদারকি ব্যবস্থা, আবেদন করার প্রক্রিয়া- এসব বিষয় সুনির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে ওই প্রজ্ঞাপনে।
প্রজ্ঞাপনের বলা হয়েছে, দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে যারা ৫০০ কোটি টাকা বা এর বেশি অংকের ঋণ এক বা একাধিক ব্যাংক থেকে নিয়ে নিয়মিত শোধ করতে পারছেন না বা খেলাপি হয়ে পড়েছেন, কেবল তারাই এর আওতায় ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা পাবেন। কোন গ্রাহকরে ঋণ একক বা গ্রুপভিত্তিক ৫০০ কোটি টাকা হলেও তিনি এ সুবিধা পাবেন। এ সুবিধা পেতে গ্রাহককে ৩০ জুনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে আবেদন করতে হবে। নীতিমালার আওতায় দীর্ঘমেয়াদি ঋণ সর্বোচ্চ ১২ বছর এবং স্বল্পমেয়াদি ঋণ সর্বোচ্চ ৬ বছরের জন্য পুনর্গঠন করা যাবে। এ নীতিমালার আওতায় একজন গ্রাহক একবারই কেবল সুবিধা পাবেন।
৩.বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে গভর্নর ড. আতিউর রহমান চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন। তিনি এসময় বলেন, দেশে বিবিধমুখী বিনিয়োগ ও উত্পাদনবান্ধব সংস্কার কার্যক্রম জোরদার করা হবে এবং সরকারের উন্নয়ন কৌশলের সমর্থনে দেশের আর্থিক খাতে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও পরিবেশবান্ধন অর্থায়ন যোগানো হবে। এজন্য নতুন অর্থবছরের প্রথমার্ধের ঘোষিত মুদ্রানীতি আগেকার ধারাবাহিকতায় ভোক্তা মূল্যস্ফীতি পরিমিত ও স্থিতিশীল রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, নতুন মুদ্রানীতি মুদ্রা ও পুঁজিবাজারকে স্বস্তিকর স্থিতিশীল রাখতে সহায়ক হবে। দেশের রাজনৈতিক অবস্থার উন্নতি হলে মুদ্রানীতির প্রথমার্ধের প্রক্ষেপিত প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হবে। একইসঙ্গে তাতে সরকার গৃহীত প্রয়াস ও উদ্যোগে অর্থপূর্ণ সহায়ক অবদান রাখবে।
গভর্নর ড. আতিউর বলেন, এবারের মুদ্রানীতির প্রধান চারটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে: মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রা সরবরাহ কৌশল, অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধি, বিনিয়োগবান্ধব এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক।
৪.বাংলাদেশের চিংড়ি রপ্তানিকারকদের কারখানাগুলোতে অন্তত ১০,৯৪০ টন রপ্তানিযোগ্য চিংড়ির মজুত জমে গেছে। এর বাজারমূল্য প্রায় ১ ৪৫২ কোটি টাকা।বাংলাদেশ হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিকারক সমিতি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সংগঠনটির নেতারা বলছেন, টানা অবরোধ আর হরতালে রপ্তানি করতে না পারায় এই মজুত জমেছে।
রপ্তানিকারকেরা বলছেন, বিশ্ববাজারে এমনিতেই চিংড়ি রপ্তানি কমে গেছে। সেই অবস্থায় দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে। এর কারণে ঠিকমতো পণ্য জাহাজীকরণ করা যাচ্ছে না। কিন্তু কারখানার খরচ ঠিকই গুনতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে রপ্তানিমুখী চিংড়িশিল্পে প্রতিদিনের ক্ষতির পরিমাণ ৮ থেকে ১০ কোটি টাকা। সে হিসাবে, গতশুক্রবার পর্যন্ত টানা অবরোধ-হরতালের ২৫ দিনে এ খাতে অন্তত ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
আর রাজনৈতিক অস্থিরতা এভাবে চলতে থাকলে চলতি ২০১৪-১৫ অর্থবছরে চিংড়ি রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা তো অর্জিত হবেই না, বরং তা ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন রপ্তানিকারকেরা।
এদিকে, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) দেশ থেকে ৩২ কোটি ৩৭ লাখ ডলারের চিংড়ি রপ্তানি হয়েছে। এটি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২.৩০ শতাংশ কম। আগের বছরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ৩৩ কোটি ১৩ লাখ ডলারের চিংড়ি।
৫.২০১৯ সালেঅর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় স্থানে থাকবে। ওই বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার হবে ৭ শতাংশ। আর ৯.২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে ইরাক থাকবে তালিকার শীর্ষে। সম্প্রতি আইএমএফ-এর বরাত দিয়ে এরকম দশটি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা সিএনএন।
দুই ধাপে প্রবৃদ্ধি হিসেব করে গ্রাফ প্রকাশ করেছে আইএমএফ। প্রথমত ২০০২ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত শীর্ষ প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী দেশের তালিকা প্রকাশ করা হয়। এখানে শীর্ষ দশে অবস্থান করা বাংলাদেশের গড় প্রবৃদ্ধি দেখানো হয়েছে ৬.১ শতাংশ। এর পরের বছর বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিতে কিছুটা ভাটা পড়ে ৫.৮ শতাংশে দাঁড়ায়। এর পর ২০১৪ সালে ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে আবার ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশের অর্থনীতি। ওই বছর ৭.৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছিল চীন।
সিএনএন এ প্রকাশ করা অর্থনৈতিক পূর্বাভাসে দেখা যাচ্ছে ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশে পৌঁছে ইরাকের ঠিক পরই দ্বিতীয় স্থানে থাকতে পারে।
৬.তৈরি পোশাক, বস্ত্র, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ উপযুক্ত স্থান বলে মনে করে হংকং ট্রেড ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল (এইচকেটিডিসি)।
সংস্থাটির দক্ষিণ এশিয়া ও ভারত অঞ্চলের পরিচালক ড্যানি চিউ গ্যাম এ কথা বলেছেন। 'হংকং: এশিয়ার বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র' শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি হংকংয়ের এসব খাত-সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বাংলাদেশে স্থানান্তরের পরামর্শও দেন।
রাজধানীর একটি হোটেলে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং এইচকেটিডিসি। ঢাকা চেম্বার থেকে গতকাল বুধবার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
৭.বাংলাদেশে পোশাক কারখানায় পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) 'তৈরি পোশাক শিল্পে কাজের পরিবেশ উন্নয়ন' শীর্ষক কার্যক্রমের আওতায় এ প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন (বিইএফ), বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) সহায়তা করছে।
গত শনিবার রাজধানীর বিইএফের কার্যালয়ে প্রশিক্ষণের প্রথম ধাপের প্রশিক্ষণার্থীদের (মাস্টার ট্রেইনার) এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় আইএলওর আন্তর্জাতিক ট্রেনিং সেন্টারের প্রতিনিধি পাউলো সলাভাই বলেন, মাস্টার ট্রেইনারদের তারা প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। আর মাস্টার ট্রেইনাররা প্রশিক্ষণ দেবেন কারখানার সুপারভাইজরদের। ৪০০ সেশনে ২০ জন করে প্রায় আট হাজার সুপারভাইজরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। পরে সুপারভাইজাররা প্রশিক্ষণ দেবেন কারখানার শ্রমিকদের। এভাবে এ খাতের সবাইকে প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
সভায় আইএলও ঢাকা অফিসের আরএমজি প্রজেক্টের চিফ টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার তোমো পোইসিনেন বলেন, কারখানার নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশের উন্নতি হচ্ছে। আরো উন্নতি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ দিকে, নিরাপত্তা কর্মসূচি জোরদার করার পাশাপাশি ক্রেতাদের এ সংক্রান্ত উন্নতির সিগন্যাল দিতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
৮.প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী ক্ষমতায় আসার পর সদ্য চালু জিডিপি (মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন) মাপার নতুন পদ্ধতিতেমনমোহন-সরকারের শেষ বছরের প্রবৃদ্ধির হার বেড়েছে। তত্কালীন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম দাবি করেছেন, এ থেকে প্রমাণিত হয় সেই সময় থেকেই ছন্দে ফিরতে শুরু করে ভারতীয় অর্থনীতি।
অর্থনীতির আয়তন কীভাবে বাড়ছে, তা মাপার মানদণ্ড বদলে দেওয়ার কথা সম্প্রতি জানিয়েছে ভারতীয় সরকার। বলা হয়েছে, উত্পাদন খরচের বদলে এ বার বাজার দরের ভিত্তিতে হিসেব করা জিডিপি দিয়ে প্রবৃদ্ধি পরিমাপ করা হবে। একই সঙ্গে বদলে দেওয়া হয়েছে জিডিপি হিসেবের ভিত্তি বর্ষও। ২০০৪-'০৫ আর্থিক বছরের পরিবর্তে এখন ২০১১-'১২ সালের দামের ভিত্তিতে তা হিসেব করা হচ্ছে। আর সেঅনুযায়ীই ২০১৩-'১৪ সালের বৃদ্ধির হার ৪.৭% থেকে বেড়ে হয়েছে ৬.৯%। একইভাবে, ২০১১-'১২ সালেও বৃদ্ধি ৪.৫% থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.১ শতাংশে।
৯. পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশে সরকারি খাতের পারফরমেন্স উন্নত করার লক্ষ্যে নেওয়া একটি প্রকল্পে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহজ শর্তে ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক। সম্প্রতি ইসলামাবাদে বিশ্বব্যাংকের আবাসিক মিশন এ কথা ঘোষণা করে।
(তথ্যসূত্র: প্রথম আলো, ইত্তেফাক, বিডিনিউজ, আনন্দবাজার পত্রিকা, ডন ডটকম ইত্যাদি)