বৈঠকে সি চিন পিং বলেন, প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চল অনেক দূরে হওয়া সত্ত্বেও চীন গত শতকের ৭০-এর দশকে এ অঞ্চলের ৮টি দ্বীপরাষ্ট্রের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে। দেশগুলোর সাথে চীনের সম্পর্ক সুসংবদ্ধ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সম্পর্কের আরো উন্নয়নে আমাদেরকে পারস্পরিক সম্মান ও যৌথ উন্নয়নের ভিত্তিতে কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে; ঊর্ধ্বতন পর্যায়ের আদান-প্রদান জোরদার করতে হবে; বাস্তব সহযোগিতা গভীরতর করতে হবে; সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান জোরদার করতে হবে এবং বহুপক্ষীয় সমন্বয় ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।
বৈঠকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্ক বাইনিমারামা, মাইক্রোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট ম্যানি মোরি, সামোয়ার প্রধানমন্ত্রী তুইলায়েপা মালিয়েলেগাই, পাপুয়া নিউগিনির প্রধানমন্ত্রী মিখায়েল অগিও, ভানুয়াতু'র প্রধানমন্ত্রী জোয়ে নাতুমান, কুক দ্বীপপুঞ্জের প্রধানমন্ত্রী হেনরি পুনা, টোঙ্গার প্রধানমন্ত্রী সিয়েল আতাওঙ্গো তুইভাকা এবং নিউয়ে'র প্রধানমন্ত্রী তোকে তালাগি অংশগ্রহণ করেন। (ওয়াং তান হোং/আলিম)