Web bengali.cri.cn   
মুক্তার কথা-২৩ আগষ্ট
  2014-10-16 19:43:30  cri


সুপ্রিয় বন্ধুরা, আপনারা শুনছেন সুদূর পেইচিং থেকে সম্প্রচারিত চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান 'মুক্তার কথা'। আপনাদের সঙ্গে আছি আমি আপনাদের বন্ধু মুক্তা।

বন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠানের শুরুতেই আমি আপনাদের সাথে আফ্রিকার চলচ্চিত্র সম্পর্কে কিছু তথ্য শেয়ার করবো,কেমন?

নাইজেরিয়ার চলচ্চিত্র জগত হলো 'নোলিউড'। প্রতিবছর দেশটিতে দুই হাজারেরও বেশি চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়। এইদিক থেকে মার্কিন হলিউড ও ভারতের বলিউডের পরই তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে নোলিউড।

নাইজেরিয়ার চলচ্চিত্র এতটা সমৃদ্ধ হওয়ার আগে আফ্রিকায় সাধারণত মার্কিন হলিউড, ভারতের বলিউড ও চীনের হংকংয়ের চলচ্চিত্র জনপ্রিয় ছিল।

এখন নোলিউডের চলচ্চিত্রে হলিউড ও বলিউডের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। নোলিউডের প্রথম দিককার চলচ্চিত্রে বেশি নাচ ও গান ছিল। দেখা যায় যে, তা বলিউডের চলচ্চিত্রের অনুসরণে করা হয়। অবশ্য ক্রমান্বয়ে নাইজেরিয়ার চলচ্চিত্রে নিজের বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত হতে শুরু করে। যেমন জাদু হল নোলিউডের চলচ্চিত্রের বিষয়বস্তুর একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য।

'লিভিং ইন বন্ডেজ' হলো নোলিউডের প্রথম চলচ্চিত্র। এ চলচ্চিত্রটির গল্প এমন, নাইজেরিয়ার এক পুরুষ জাদুর গবেষণায় আসক্ত হয়ে পড়েন। তিনি নিজের স্ত্রীকে ত্যাগ করে চূড়ান্ত পর্যায়ের পাগলে পরিণত হন।

এ ধরণের চলচ্চিত্র কেবলমাত্র নাইজেরিয়াতেই নয়, তা ঘানাসহ পশ্চিম আফ্রিকায়ও বেশ জনপ্রিয় । নোলিউড 'এ্যারাবিয়ান নাইটস' চলচ্চিত্রও নির্মাণ করে। এ ধরনের চলচ্চিত্র সাধারণত জাঁকজমকপূর্ণ ও আনন্দ বিনোদনে ভরপুর। এটি আফ্রিকান দর্শকদের রুচির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।

নোলিউডের চলচ্চিত্র নির্মাণের গতি অনেক দ্রুত। সাধারণত ১০ থেকে ১৫দিনের মধ্যেই একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করে থাকে তারা।

নোলিউডের চলচ্চিত্রের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হল 'স্বল্প ব্যয়'। নোলিউডের একটি চলচ্চিত্র নির্মাণে সাধারণত ২০ বা ৩০ হাজার মার্কিন ডলার খরচ হয়ে থাকে।

নাইজেরিয়ার চলচ্চিত্র শিল্প নির্মাণের পদ্ধতি তেমন উন্নত নয়। পেশাগত চলচ্চিত্র কেন্দ্র ও পেশাদার অভিনেতাদের সংখ্যাও খুব কম। আলোকচিত্রশিল্পী মাত্র একটি ডিভি নিয়ে চিত্রগ্রহণ করে থাকেন। চিত্রগ্রহণের স্থানও সাধারণত বাড়িঘর, অফিস ও হোটেলে হয়ে থাকে। ফলে চলচ্চিত্র নির্মাণে খরচ অনেক কম হয়। চিত্রগ্রহণ করার পর ডিভিডি তৈরি করে বাজারে বিক্রি করা হয়। একটি চলচ্চিত্র প্রকাশ করার পর হাজার হাজার ডিভিডি বিক্রি করা যায়।

কিন্তু আফ্রিকার অর্থনীতি ও সমাজ ব্যবস্থার কারণে নোলিউডের চলচ্চিত্র সাধারণত সিনেমা হলগুলোতে প্রবেশ করে না। যেমন, পশ্চিম আফ্রিকায় সিনেমা হলের টিকিটের দাম প্রায় ৬ মার্কিন ডলার। যা একটি ডিভিডির দামের তিন গুণ। আফ্রিকানদের আয় সাধারণত কম। এছাড়া অস্থিতিশীল জননিরাপত্তার কারণেও আফ্রিকানরা সিনেমা হলগুলোতে যেতে চান না।

সেজন্য অধিকাংশ আফ্রিকান নিজ বাড়িতেই ডিভিডি দেখতে বেশি পছন্দ করেন।

পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, এ পর্যন্ত নাইজেরিয়ায় ৫লাখেরও বেশি ডিভিডি ভারা ক্লাব রয়েছে। এসবের মাধ্যমে নোলিউডের একটি চলচ্চিত্র যে পরিমাণ আয় করে তা নির্মাণ ব্যয়ের প্রায় ১০ গুণ।

আচ্ছা, বন্ধুরা, আপনারা কখনো নোলিউডের চলচ্চিত্র দেখেছেন? যদি দেখে থাকেন তাহলে কেমন লেগেছে আপনাদের? এ সম্পর্কিত মতামত অবশ্যই আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাবেন। এ বিষয় নিয়ে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।

গান

বন্ধুরা, এখন শুরু হচ্ছে আপনাদের চিঠির পালা। আজকের অনুষ্ঠানে আপনারা যেসব শ্রোতার চিঠি শুনতে পাবেন তারা হলেন: বাংলাদেশের পাবনা জেলার পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক শেখ আব্দুল হান্নান, হাবিবা আক্তার তাবাসসুম, ঢাকার চায়না রেডিও ফ্যান ক্লাবের পরিচালক মো: লুৎফর রহমান, যশোর জেলার সুর-সংলাপ রেডিও ক্লাবের সম্পাদক মোঃ মুজিবুল হক, বগুড়া জেলার পাইওনিয়ার রেডিও এন্ড টিভি ক্লাবের সভাপতি এমএ বারিক, বগুড়া জেলার মোঃ সাইফুল ইসলাম, ঝিনাইদহ জেলার ডি এক্স রেডিও ফ্যান ক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বিদ্যুত।

বন্ধুরা, তাহলে চলুন, শোনা যাক আজকের অনুষ্ঠানের প্রথম চিঠি।

বাংলাদেশের পাবনা জেলার পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক শেখ আব্দুল হান্নান তাঁর ইমেইলে লিখেছেন, সবসময়ই আপনাদের সাথেই আছি। আপনাদের সুব্যবস্থাপনা আমাদের আন্দোলিত করেছে। গত ২৭ জুলাই ডাকঘরে আমার নামে আপনাদের উপহার প্যাকেট দেখে খুব খুশি হয়েছিলাম, প্রতিযোগিতা ছাড়াই সৌজন্য উপহার পাঠানোর জন্য। আপনাদের শ্রোতা প্রিয়তা ও ভালবাসায় আমরা ধন্য। তবে বাংলাদেশের অসাধু ডাকবিভাগের কারণে শুধু খালি প্যাকেট পেয়েছি, কি ছিল প্যাকেটে? আমার প্রাণের দাবী একটি বার আমাকে চীন সফর করানো হোক। আমাকে ভিসা করবার অনুমতি দেয়া হোক। ফেইসবুক, ওয়েব সাইট, এফএম শর্ট ওয়েভ, ইমেইল, অডিও মতামত ও ফোন যোগাযোগে অব্যাহত আছি। মুক্তার কথাসহ বেশ ক'টি অনুষ্ঠান আমরা নিয়মিত শুনি। সত্যি বলতে কি CRIএর শ্রদ্ধাভাজন কর্মকর্তারা যে আমার প্রাণের বন্ধু ও আত্মার আত্মীয়। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা।

শেখ আব্দুল হান্নান, চিঠি লেখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের এ বছরের প্রতিযোগিতা অচিরেই শুরু হবে। আশা করি, আপনি ইতিবাচকভাবে এতে অংশ নেবেন। এটি হল শ্রোতাদের চীনে আসার একটি বিশাল সুযোগ। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শ্রোতাদের চীন সফর করার সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা পোষণ করছি। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।

একই ক্লাবের হাবিবা আক্তার তাবাসসুম তাঁর ইমেইলে লিখেছেন, শুভেচ্ছা নিবেন। CRI নিয়মিতভাবে ওয়েবসাইটে দেখছি। পরিবেশের উপর বিভিন্ন তথ্যমূলক ধারাবাহিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন অনুষ্ঠান শ্রোতাদের মনে সাড়া জাগিয়েছে। এশিয়া টুডে, চলতি প্রসঙ্গ, পুবের জানালা, খোলামেলা, মুক্তার কথা, ইত্যাদি শিরোনাম যথার্থই হয়েছে বলে আমরা মনে করি। আমাদের কিছু আন্তরিক প্রস্তাব গ্রহণ করা হবে কি? প্রযুক্তির সাথে নারী, নারী শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, এসব বিষয়ে আলোকপাত করুন।

বন্ধু হাবিবা আক্তার তাবাসসুম, আপনি ভাল প্রস্তাব করেছেন। এজন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা ভবিষ্যতে আমাদের অনুষ্ঠানে অবশ্যই এ ধরনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করার আশাবাদ ব্যক্ত করছি । ধন্যবাদ আপনাকে।

বাংলাদেশের ঢাকার চায়না রেডিও ফ্যান ক্লাবের পরিচালক মো: লুৎফর রহমান তাঁর ইমেইলে লিখেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে 'সুরের ধারায়' অনুষ্ঠানটির পক্ষে বিপক্ষে শ্রোতা বন্ধুরা মতামত ব্যক্ত করছেন। 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সিআরআই বাংলা বিভাগের প্রিয় শ্রোতা বন্ধুদেরকে আমি বলতে চাই, সিআরআই বাংলা বিভাগ শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে নানা ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার করে থাকে। একজন শ্রোতার সব অনুষ্ঠান ভালো লাগবে, এমন কোন কথা নেই। সব শ্রোতা-ই যে এক অনুষ্ঠান শুনবে এমনও নয়। সুরের ধারায় অনুষ্ঠানটিতে সাধারণত গান প্রচার করা হয়। প্রতিটি অনুষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকের গান শোনানো হয়। কিছু শ্রোতা এই অনুষ্ঠানটি বন্ধ করে দেওয়ার দাবি করেছেন। আমি খুবই অবাক হচ্ছি একটি বিষয় ভেবে, বাংলাদেশের শ্রোতারা কি গান পছন্দ করেন না? বাংলাদেশ বেতার সহ বেশ কিছু এফ.এম রেডিও স্টেশন শুধু গান প্রচারের জন্যই জনপ্রিয়। সারা দিন ধরে এসব বেতারে গান প্রচার করা হয়। শুধু গান প্রচারের জন্য বাংলাদেশে বিশেষ টেলিভিশন চ্যানেলও আছে! সারাদেশে অসংখ্য অডিও সিডি'র দোকান আছে যেখানে গানের ক্যাসেট বিক্রি হয়। তাহলে সিআরআইয়ের গান প্রচার করা যাবে না কেন? সিআরআই থেকে গান শুনতে অসুবিধা কোথায়? শ্রোতাদের মতামত এবং চাহিদার ভিত্তিতেই সিআরআই বাংলা বিভাগের অনুষ্ঠান সাজানো হয়ে থাকে। তাই শ্রোতাদের গঠনমূলক মতামত এখানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধুমাত্র নিজের ভালো না লাগলে সেটি বন্ধ করে দেওয়ার দাবি না করে বরং গঠনমূলক মতামত দিলে ভবিষ্যতে অনুষ্ঠান পরিবর্তনের সময় তা বেতার কর্তৃপক্ষের কাজে লাগবে। গানের অনুষ্ঠানটি কি কারণে আপনার ভালো লাগছে না, এই অনুষ্ঠানটি কিভাবে আকর্ষণীয় করা যায়, কি ধরণের গান প্রচার করা উচিত, এর পরিবর্তে কি অনুষ্ঠান প্রচার করা যেতে পারে ইত্যাদি বিষয়ে সুচিন্তিত মতামত পাঠানো প্রয়োজন। আমার এই অনুষ্ঠানটি ভালো লাগছে না, এটি বন্ধ করে দিন..... এ ধরণের দাবি বা অনুরোধ কোন সমাধান নয়। শ্রোতাদের মধ্যে একটি বিশেষ প্রবণতা লক্ষণীয় আর তা হচ্ছে বেশি বেশি চিঠি লেখা। অসংখ্য চিঠি লেখার পর সেগুলো যখন বেতারে প্রচারিত হয় না তখন তারা অভিযোগ করে আরো বেশ কিছু চিঠি লেখেন, 'আমি এতো এতো চিঠি লিখেছি, কেন আমার চিঠি পড়া হয় না...' ইত্যাদি ইত্যাদি। আসলে একজন ভালো শ্রোতার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, সুচিন্তিত, আমি আবারো বলছি, সুচিন্তিত এবং গঠনমূলক মতামত সহকারে চিঠি লিখতে হবে। আপনার চিঠিতে যদি গঠনমূলক কিছু না থাকে তাহলে বেতার কর্তৃপক্ষ সেটি কিভাবে প্রচার করবে? তাছাড়া প্রত্যেক চিঠিতে একই ধরণের কথা লেখা যাবে না। যেমন, অনেক শ্রোতাই তাদের প্রত্যেক চিঠিতে উল্লেখ করে থাকেন, 'আমি আপনাদের একজন পুরনো শ্রোতা'; এটি কোন বিশেষ গুণ বা বৈশিষ্ট্য নয়। আপনি পুরনো শ্রোতা কি না তা সব চিঠিতে উল্লেখ করার দরকার নেই, সেটি বেতার কর্তৃপক্ষ জানেন। তাছাড়া আপনি পুরনো শ্রোতা বলেই বেশি মূল্যায়ন পাবেন আর একজন নতুন শ্রোতা কম মূল্যায়ন পাবে, বিষয়টি এমন নয়। কে ভালো চিঠি লিখতে পারেন, সেটিই গুরুত্বপূর্ণ। সে নতুন শ্রোতা হোক, পুরনো হোক কিংবা শহরের হোক বা গ্রামের হোক, তাতে কিছু যায় আসে না। আমি ১৫ বছর ধরে সিআরআই বাংলা বিভাগের সাথে সম্পৃক্ত আছি। আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে শ্রোতা বন্ধুদের কাছে আমার মতামত জানালাম। শুধুমাত্র একটি ছোট পুরস্কার অর্জনের উদ্দেশ্যে নয়, চীন এবং সিআরআইকে ভালোবাসলে তবেই সিআরআইয়ের অনুষ্ঠান শুনুন। যদি সত্যি সত্যিই আপনি সিআরআইকে ভালোবাসেন, চীনকে ভালোবাসেন, তাহলে একদিন আপনিও ভালোবাসা অর্জন করতে সক্ষম হবেন। আসুন সবাই মিলে গঠনমূলক মতামত দিয়ে সিআরআই বাংলা বিভাগকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করি। আমরা সবাই যেন বলতে পারি, 'এ আমার বেতার, আমার ইচ্ছায় আমার আপন হাতে গড়া'। সবার সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনা করছি।

আচ্ছা ভাই লুৎফর, আমাদের এবং শ্রোতাদেরকে অনেক বেশি লিখেছেন আপনি। আপনার সব কথাই সঠিক এবং মূল্যবান। আমরা আশি করি, কেবল আমরা নই, শ্রোতারাও তাঁদের কথা বিবেচনা করবেন। চিঠির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ লুত্ফর ।

বাংলাদেশের বগুড়া জেলার পাইওনিয়ার রেডিও এন্ড টিভি ক্লাবের সভাপতি এমএ বারিক চিঠিতে লিখেছেন, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আমার ক্লাবের পক্ষ থেকে ১০টি গরিব পরিবারে ১টি করে লুঙ্গি দেওয়া হয়েছে। আশা করি সমাজসেবামূলক এ রকম কর্মসূচি আগামীতেও করা হবে।

বন্ধু এমএ বারিক, আপনি এবং আপনার ক্লাবের সকল সদস্যদেরকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। আপনার পাঠানো দু'টি ছবি আমি ওয়েবসাইটে দেবো। আশা করি, শ্রোতারা মুক্তার কথা ওয়েবপেইজে তা দেখতে পাবেন। ধন্যবাদ।

প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনারা আমাদের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও আনন্দ পেয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আর হ্যাঁ, আমাদের চিঠি লিখতে ভুলবেন না।

আমাদের ই-মেল ঠিকানা হচ্ছে ben@cri.com.cn এবং আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা হল caiyue@cri.com.cn। 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠান সম্পর্কিত ইমেইল আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবারো আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। (ছাই)

সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদন
মন্তব্য
Play
Stop
ওয়েবরেডিও
বিশেষ আয়োজন
অনলাইন জরিপ
লিঙ্ক
© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040