বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মালদ্বীপ চীনের উত্থাপিত একবিংশ শতাব্দীর সামুদ্রিক রেশমপথ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবকে স্বাগত জানায় এবং একাজে সক্রিয়ভাবে অংশ নেবে মালদ্বীপ। দু'পক্ষ সামুদ্রিক বিষয়, সামুদ্রিক অর্থনীতি ও সামুদ্রিক নিরাপত্তা সহ নানা ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরদার করতে সম্মতি প্রকাশ করেছে।
দু'পক্ষ চীন-মালদ্বীপ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক যৌথ কমিটি প্রতিষ্ঠা করতে এবং চলতি বছরে প্রথম অধিবেশন আয়োজন করতে রাজি হয়েছে।
দীর্ঘকাল ধরে মালদ্বীপের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে চীন নিঃস্বার্থ সাহায্য করেছে বলে মালদ্বীপ কৃতজ্ঞতা জানায়। চীন অব্যাহতভাবে মালদ্বীপের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সাহায্য করবে এবং শক্তিশালী চীনা শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে মালদ্বীপে বিনিয়োগ করতে উত্সাহ দেবে।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আব্দুল্লাহ ইয়ামিন বলেন, মালে বিমান বন্দর দ্বীপের সামুদ্রিক সেতু প্রকল্পটির সে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্য আছে। মালদ্বীপ চীনের সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানায়। তিনি এ সেতুকে 'চীন-মালদ্বীপ মৈত্রী সেতু' নামকরণের প্রস্তাব করেন। (ইয়ু/টুটুল)