প্রেসিডেন্ট সি জোর দিয়ে বলেন, যেকোনো দেশের যেকোনো অজুহাতে মধ্য এশীয় দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ দৃঢ়ভাবে বিরোধিতা করে চীন। সেই সঙ্গে কিরগিজস্তানের জনগণ স্বতন্ত্রভাবে উন্নয়নের যে পথ বেছে নিয়েছেন চীন তাকে সমর্থন দিয়ে যাবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি ।
তিনি আরো বলেন, কিরগিজস্তানের সঙ্গে সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ ও ইন্টারনেটে সশস্ত্র যোদ্ধা দমনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা চালাতে এবং পূর্ব তুর্কিস্তানসহ তিনটি শক্তি দমনের জন্য বিশেষ বৈঠকের আয়োজন করতে ইচ্ছুক চীন । আগামী দশ বছরে দু'দেশের সহযোগিতার পরিকল্পনা প্রণয়নে রাজী হন তিনি। সেই সঙ্গে কিরগিজস্তানে পুঁজি বিনিয়োগের জন্য চীনের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকেও অনুপ্রাণিত করেন তিনি।
আতাম্বায়েভ বলেন, দু'দেশের সহযোগিতা প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট সি'র উত্থাপিত প্রস্তাবে আমি পুরোপুরি রাজী। 'তিনটি শক্তি' হলো কিরগিজস্তান ও চীনের সম্মুখীন অভিন্ন হুমকি। পূর্ব তুর্কিস্তানকে দমনের জন্য চীনকে সমর্থন দেয় তাঁর দেশ এবং সেই সঙ্গে চীনের সঙ্গে সমন্বয় জোরদারের ইচ্ছাও প্রকাশ করেন তিনি। (লিলি/টুটুল)