ন্যাটোর মহাসচিব অ্যান্ডার্স ফগ রাসমুসেন গতকাল (সোমবার) ব্রাসেলসে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ন্যাটো বর্তমানে বহু হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। পূর্ব দিকে রাশিয়া ইউক্রেনের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করছে। দক্ষিণ দিকে অস্থিতিশীল দেশগুলোতে অধিক থেকে অধিকতরভাবে চরমপন্থী ও বিভিন্ন দলের সংঘর্ষ হচ্ছে।
জানা গেছে, এ কর্মসূচীর মাধ্যমে ন্যাটো বাহিনীর সামর্থ্য আরো উন্নত হবে। কর্মসূচী অনুযায়ী ন্যাটো যেকোনো সময় যেকোনো স্থানে তত্পরতা চালাতে সক্ষম একটি বাহিনী প্রতিষ্ঠা করবে। ন্যাটোর মিত্রদেশগুলো পর্যায়ক্রমে এ বাহিনী প্রতিষ্ঠা করবে এবং এ বাহিনীতে সৈন্য সংখ্যা থাকবে প্রায় এক হাজার।
এছাড়া, ন্যাটো তথ্য ও পূর্বসতর্কতা ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি প্রশিক্ষণ ও মহড়াও জোরদার করবে।
রাসমুসেন আরো বলেন, ন্যাটোর শীর্ষ সম্মেলনে সদস্য দেশগুলোকে প্রতিরক্ষার ব্যয় বৃদ্ধি এবং ইউক্রেনের সঙ্গে সহযোগিতা জোরদার করার তাগিদ জানানো হবে। এছাড়া এ সম্মেলনে ন্যাটো বাহিনীর চলতি বছরের শেষ নাগাদ আফগানিস্তানে তাদের দায়িত্ব শেষ করার বিষয় নিয়েও আলোচনা করা হবে বলে জানান তিনি। (ছাই/টুটুল)